ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                রাজনৈতিক কৌশলে পরাজিত বিএনপি কি জামায়াতকে নিষিদ্ধের পথে হাঁটবে!
                                দেশে হিন্দু ৩ কোটি হলেও বিএনপির মনোনয়ন পেলেন মাত্র ২ জন, বাদ পড়লেন অনেক হিন্দু নেতা
                                গয়েশ্বরের হুঁশিয়ারি: বিএনপি মাঠে নামলে ইউনূস সরকার টিকবে কিনা সন্দেহ
                                খুলনায় বিএনপি অফিসে গুলি-বোমা হামলা, নিহত ১
                                বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদকের পদত্যাগ
                                আ.লীগ ও জাপার ৯ নেতা কারাগারে
                                গণভোট ইস্যুতে মুখোমুখি বিএনপি-জামায়াত
রাউজানে বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
                             
                                               
                    
                         চট্টগ্রামের রাউজানে বোরকা পরে এসে প্রকাশ্যে বাজারের মধ্যে মুহাম্মদ সেলিম নামের এক যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রোববার (৬ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ইশানভট্টের হাটবাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মুহাম্মদ সেলিম একই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সমশের পাড়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে। তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির মুখে গুলি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে মুহাম্মদ সেলিম ইশানভট্টের 
হাটে একটি দোকানের সামনে বসে ছিলেন। এ সময় বোরকা পরে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে ৫/৬জনের একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এসে সেলিমকে লক্ষ্য করে গুলি করে। গুলিতে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যান। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়ার জন্য পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। মুহাম্মদ রায়হান নামের একজন সন্ত্রাসীর নেতৃত্বে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। উল্লেখ্য, রাউজানে গত ৫ আগস্টের পর সহিংসতায় মোট ১৩টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এর মধ্যে ১০টি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ হয় অন্তত শতাধিকবার। তিন শতাধিক মানুষ এসব ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হাটে একটি দোকানের সামনে বসে ছিলেন। এ সময় বোরকা পরে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে ৫/৬জনের একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এসে সেলিমকে লক্ষ্য করে গুলি করে। গুলিতে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যান। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়ার জন্য পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। মুহাম্মদ রায়হান নামের একজন সন্ত্রাসীর নেতৃত্বে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। উল্লেখ্য, রাউজানে গত ৫ আগস্টের পর সহিংসতায় মোট ১৩টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এর মধ্যে ১০টি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ হয় অন্তত শতাধিকবার। তিন শতাধিক মানুষ এসব ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন।



