ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় সংঘর্ষে আরও এক ইসরাইলি সেনা নিহত
পিটিআইর ‘শেষ ডাক’ শেষ হয়নি, যা বললেন গান্দাপুর
পুতিনের ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে সিনেটরদের সমর্থন
উত্তপ্ত ইসলামাবাদ, দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
খাদ্যের জন্য হাহাকার, দেউলিয়া হওয়ার মুখে শতাধিক দেশ!
নিজেদের অস্ত্রেই ঘায়েল ইসরায়েল
রাতে ভয়াবহ সংঘাতের আশঙ্কা, অনড় দুপক্ষ
রক্তপাতের পরিকল্পনা ছিল বুশরা বিবির, যা বললেন তথ্যমন্ত্রী
পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার অভিযোগ করে বলেছেন, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি সাম্প্রতিক বিক্ষোভে সহিংসতা উস্কে দিয়ে রক্তপাত ঘটানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। তবে পিটিআই নেতারা গ্রেফতারের ভয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গেছেন।
বুধবার ইসলামাবাদে এক প্রেস কনফারেন্সে পিটিআই-এর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন হতাহতের দাবি ছড়ানোর অভিযোগ করেন তারার। যা রাজনৈতিক লাভের জন্য প্রচারিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আতাউল্লাহ তারার বলেন, ‘তারা আধুনিক অস্ত্র, টিয়ার শেল এবং গুলতি নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তারপর তারা দাবি করে যে, অনেক মানুষ মারা গেছে’।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তবে তাদের এই দাবির সমর্থনে কোনো প্রমাণ নেই এবং হাসপাতালগুলোও নিশ্চিত করেছে যে, কোনো মৃতদেহ সেখানে আনা হয়নি। এটি পিটিআই-এর রাজনৈতিক
ফায়দা তোলার আরেকটি অপচেষ্টা’। বিক্ষোভের সময় ৩৭ জন আফগান নাগরিকসহ কয়েকজন অপরাধীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। সেই সঙ্গে কর্তৃপক্ষ ৪৫টি অস্ত্র, গ্রেনেড এবং টিয়ারগ্যাস বন্দুক জব্দ করেছে, যা সহিংসতা উস্কে দিতে ব্যবহার করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ করেন তারার। মন্ত্রী আরও বলেন, পিটিআই জাতীয় স্থিতিশীলতাকে ব্যাহত করার পরিকল্পনা করেছিল। যার একটি উদ্দেশ্য ছিল বেলারুশের প্রেসিডেন্টের পাকিস্তান সফর বাতিল করা। ‘এটি ছিল পাকিস্তানের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা,’ যোগ করেন তিনি। পিটিআই নেতারা তাদের কর্মীদের পরিত্যাগ করেছেন এবং আলী আমিন গান্দাপুরকে বিশেষভাবে উদ্দেশ্য করে তারার বলেন, ‘কর্মীদের পেছনে রেখে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার তিনি পালিয়ে গেলেন। তার আর কখনো পাগড়ি
পরা উচিত নয়’। পিটিআই-এর আন্দোলনকে ব্যর্থ ঘোষণা করে তারার বলেন, ‘এই রাজনৈতিক আন্দোলনের আসল উদ্দেশ্য উন্মোচিত হয়েছে। মিথ্যা, ভণ্ডামি এবং সহিংসতাকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে’। সূত্র: সূত্র: দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
ফায়দা তোলার আরেকটি অপচেষ্টা’। বিক্ষোভের সময় ৩৭ জন আফগান নাগরিকসহ কয়েকজন অপরাধীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। সেই সঙ্গে কর্তৃপক্ষ ৪৫টি অস্ত্র, গ্রেনেড এবং টিয়ারগ্যাস বন্দুক জব্দ করেছে, যা সহিংসতা উস্কে দিতে ব্যবহার করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ করেন তারার। মন্ত্রী আরও বলেন, পিটিআই জাতীয় স্থিতিশীলতাকে ব্যাহত করার পরিকল্পনা করেছিল। যার একটি উদ্দেশ্য ছিল বেলারুশের প্রেসিডেন্টের পাকিস্তান সফর বাতিল করা। ‘এটি ছিল পাকিস্তানের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা,’ যোগ করেন তিনি। পিটিআই নেতারা তাদের কর্মীদের পরিত্যাগ করেছেন এবং আলী আমিন গান্দাপুরকে বিশেষভাবে উদ্দেশ্য করে তারার বলেন, ‘কর্মীদের পেছনে রেখে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার তিনি পালিয়ে গেলেন। তার আর কখনো পাগড়ি
পরা উচিত নয়’। পিটিআই-এর আন্দোলনকে ব্যর্থ ঘোষণা করে তারার বলেন, ‘এই রাজনৈতিক আন্দোলনের আসল উদ্দেশ্য উন্মোচিত হয়েছে। মিথ্যা, ভণ্ডামি এবং সহিংসতাকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে’। সূত্র: সূত্র: দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন