
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো চুক্তির আগে ইউক্রেন দেখে যান

মহাকাশ ঘুরে এলেন পপতারকা কেটি পেরিসহ ৬ নারী

যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ রপ্তানি বন্ধ করল চীন

সুমি হামলায় নিহত ৩৫, যা বলল ইউক্রেন-রাশিয়া

স্মার্টফোনে ছাড় নয়, নতুন ঘোষণা ট্রাম্পের

পারমাণবিক ইস্যুতে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র উভয়কে সামলেই এগোচ্ছে ইরান

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাদাবি আর নেই
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসাপ্রত্যাশীদের জন্য সতর্কবার্তা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ, শিক্ষা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন এজেন্সির দালালরা কাগজপত্র বানিয়ে দেবে বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভিসা আবেদনে যুক্ত করে। পরবর্তীতে বাচাই শেষে ওইসব ভুয়া কাগজের জন্য ভিসা আবেদনকারীরা চরম বিড়ম্বনায় পড়েন। এজন্য প্রতারকদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং অভিবাসন বিষয়ে অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নিতে হবে।
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে ইমিগ্র্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউএসএ’র চেয়ারপারসন ও যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালতের আইনজীবী মঈন চৌধুরী এ সতর্কতামূলক পরামর্শ দেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।যুক্তরাষ্ট্রের ভিসাপ্রত্যাশীদের পরামর্শ দিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এনআরবি ওয়ার্ল্ড।
সম্প্রতিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতি কড়াকড়ির বিষয় জানিয়ে
মঈন চৌধুরী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছে, যার মাধ্যমে অননুমোদিত অভিবাসীদের প্রেরণ এবং সব ভিসা ক্যাটাগরিতে কড়া তদন্ত কার্যক্রম চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো- সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করা এবং বিদ্যমান অভিবাসন আইন কার্যকর করা।এতে বাংলাদেশের অভিবাসীদের ওপর প্রভাব পড়েছে। ইউএস ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) বাংলাদেশি অননুমোদিত অভিবাসীদের শনাক্ত করে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি নেবে। গ্রিনকার্ড ও অন্যান্য ভিসা হোল্ডারদের জন্য বিমানবন্দরে কঠোর জিজ্ঞাসা চালু হয়েছে। বছরে দশ মাসের বেশি সময় বিদেশে অবস্থান করা স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা বাতিল হতে পারে। যদি কেউ বছরে দশ মাসের বেশি সময় বিদেশে থাকে, তার গ্রিনকার্ড বাতিলের ঝুঁকি
আছে। তিনি বলেন, তাছাড়া ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে এফ-১ ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ওয়ার্ক লোড বৃদ্ধির কারণে অপেক্ষার সময় দিন দিন বাড়ছে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত প্রশাসনিক বাচাই প্রক্রিয়া চালু হওয়ায় ভবিষ্যতে আরও দীর্ঘ বিলম্বের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সময়মতো আবেদন ও আইনগত সহায়তা নেওয়া জরুরি। কঠোর তদন্ত এবং সীমিত সাক্ষাৎ নির্ধারণের কারণে পারিবারিক পুনর্মিলন ও এইচ-১বি/এইচ-২বি কর্ম ভিসার ব্যাকলগ বৃদ্ধি পেয়েছে।আবেদনকারীদের দীর্ঘ সময় ধরে প্রতীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকতে এবং সম্পূর্ণ কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অভিবাসন নিয়ে কাজ করে আইনজীবী বলেন, আমি সব বাংলাদেশি নাগরিককে উপদেশ দিচ্ছি- আপনার কাগজপত্র সবসময় আপডেট রাখুন। দীর্ঘকাল বিদেশে না থাকুন এবং পরিবর্তিত নিয়মাবলী বুঝতে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নিন। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র
ও বাংলাদেশের সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে নিয়মিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ফেরতপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মর্যাদাপূর্ণ ও দ্রুত পরিচয় যাচাই নিশ্চিত করা জরুরি। তিনি পরামর্শ দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা বাধার মুখোমুখি হলে কানাডা, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে শিক্ষাবিদ ও কর্মী ভিসার সম্ভাবনাও খতিয়ে দেখুন। মঈন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর অভিবাসন নীতি বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। আইনগত প্রস্তুতি, কূটনৈতিক উদ্যোগ এবং সম্প্রদায়ের সমর্থনই ভবিষ্যতে তাদের অধিকার সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন মঈন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন এনআরবি ওয়ার্ল্ডের প্রতিষ্ঠাতা এনামুল হক এনাম, বিজনেস আমেরিকার ফটো এডিটর নেহের সিদ্দিকী, কথা সাহিত্যিক ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী লিটু আনাম, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও টিভি উপস্থাপক ড. জামিল
আহমেদ ও অ্যাডভোকেট তানভীর সিদ্দিকী প্রমুখ।
মঈন চৌধুরী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছে, যার মাধ্যমে অননুমোদিত অভিবাসীদের প্রেরণ এবং সব ভিসা ক্যাটাগরিতে কড়া তদন্ত কার্যক্রম চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো- সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করা এবং বিদ্যমান অভিবাসন আইন কার্যকর করা।এতে বাংলাদেশের অভিবাসীদের ওপর প্রভাব পড়েছে। ইউএস ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) বাংলাদেশি অননুমোদিত অভিবাসীদের শনাক্ত করে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি নেবে। গ্রিনকার্ড ও অন্যান্য ভিসা হোল্ডারদের জন্য বিমানবন্দরে কঠোর জিজ্ঞাসা চালু হয়েছে। বছরে দশ মাসের বেশি সময় বিদেশে অবস্থান করা স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা বাতিল হতে পারে। যদি কেউ বছরে দশ মাসের বেশি সময় বিদেশে থাকে, তার গ্রিনকার্ড বাতিলের ঝুঁকি
আছে। তিনি বলেন, তাছাড়া ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে এফ-১ ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ওয়ার্ক লোড বৃদ্ধির কারণে অপেক্ষার সময় দিন দিন বাড়ছে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত প্রশাসনিক বাচাই প্রক্রিয়া চালু হওয়ায় ভবিষ্যতে আরও দীর্ঘ বিলম্বের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সময়মতো আবেদন ও আইনগত সহায়তা নেওয়া জরুরি। কঠোর তদন্ত এবং সীমিত সাক্ষাৎ নির্ধারণের কারণে পারিবারিক পুনর্মিলন ও এইচ-১বি/এইচ-২বি কর্ম ভিসার ব্যাকলগ বৃদ্ধি পেয়েছে।আবেদনকারীদের দীর্ঘ সময় ধরে প্রতীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকতে এবং সম্পূর্ণ কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অভিবাসন নিয়ে কাজ করে আইনজীবী বলেন, আমি সব বাংলাদেশি নাগরিককে উপদেশ দিচ্ছি- আপনার কাগজপত্র সবসময় আপডেট রাখুন। দীর্ঘকাল বিদেশে না থাকুন এবং পরিবর্তিত নিয়মাবলী বুঝতে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নিন। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র
ও বাংলাদেশের সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে নিয়মিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ফেরতপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মর্যাদাপূর্ণ ও দ্রুত পরিচয় যাচাই নিশ্চিত করা জরুরি। তিনি পরামর্শ দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা বাধার মুখোমুখি হলে কানাডা, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে শিক্ষাবিদ ও কর্মী ভিসার সম্ভাবনাও খতিয়ে দেখুন। মঈন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর অভিবাসন নীতি বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। আইনগত প্রস্তুতি, কূটনৈতিক উদ্যোগ এবং সম্প্রদায়ের সমর্থনই ভবিষ্যতে তাদের অধিকার সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন মঈন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন এনআরবি ওয়ার্ল্ডের প্রতিষ্ঠাতা এনামুল হক এনাম, বিজনেস আমেরিকার ফটো এডিটর নেহের সিদ্দিকী, কথা সাহিত্যিক ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী লিটু আনাম, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও টিভি উপস্থাপক ড. জামিল
আহমেদ ও অ্যাডভোকেট তানভীর সিদ্দিকী প্রমুখ।