ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাসিনাকে সহজে ফেরত দেবে না ভারত
সচিবালয়ে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বিবৃতি
ঘুরেফিরে সেই আটজনই স্বাস্থ্যের কেনাকাটায়
সচিবালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না সাংবাদিকরা, বেসরকারি পাসও বাতিল
সাদপন্থি ও জুবায়েরপন্থি গ্রুপের দ্বন্দ্ব, সতর্ক অবস্থানে যৌথ বাহিনী
ফজলুল আমীন জাভেদকে হন্যে হয়ে খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র
রিহ্যাবের সদস্য না হয়েও মেলায় ছুটি রিসোর্ট, এক রুম বিক্রি হচ্ছে বহু ব্যক্তির কাছে
মামলা বানিজ্য : বিএনপি-পন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে ভিড়
রাজনৈতিক পরিবেশের পরিবর্তনের সাথে সাথে বাংলাদেশের উচ্চ আদালতে মামলার প্রবণতায়ও পরিবর্তন এসেছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সরকার পতনের পর আদালতে বিচারাধীন থাকা বেশ কিছু মামলা আওয়ামী লীগপন্থি আইনজীবীদের কাছ থেকে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে চলে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলাতে থাকায় বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের কাছে মামলার সংখ্যা এখন বেড়েছে।
মামলার হস্তান্তর ও নতুন প্রবণতা
বিশেষভাবে, অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীর বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা এবং বিভিন্ন অভিযোগে মামলা দায়ের হওয়ার ফলে তারা এখন পলাতক অবস্থায় আছেন। এতে করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা ব্যক্তিরা নির্ধারণ করতে পারছেন কোন আইনজীবীর কাছে মামলা দিতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে মক্কেলদের ভীতি দেখিয়ে বা ভুল বুঝিয়ে মামলা বিএনপি সমর্থিত
আইনজীবীদের কাছে হস্তান্তর হচ্ছে। ফলে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের কার্যক্রমে এখন রমরমা অবস্থা। উচ্চ আদালতে তারা জামিন, খালাস এবং মামলা প্রত্যাহারের কাজগুলো পরিচালনা করছেন। রাজনৈতিক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক লাভ অনেক আইনজীবী জানাচ্ছেন যে, রাজনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের কাছে মামলা আসছে, এবং ভবিষ্যতে বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে, তবে মক্কেলরা সেই আশায় তাদের কাছে মামলা দিচ্ছেন। সুপ্রিম কোর্টের এক সিনিয়র আইনজীবী জানিয়েছেন, বিচারপ্রার্থীদের বিভ্রান্ত করে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়ে মামলার হস্তান্তর ঘটানো হচ্ছে। এই আইনজীবীরা আদালতে আসেন না, এবং তারা হত্যা মামলার আসামি বলে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, যা তাদের কাছে মামলা নেয়ার জন্য এক ধরনের কৌশল হিসেবে কাজ করছে। আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের চ্যালেঞ্জ এদিকে, ক্ষমতার পরিবর্তনে আওয়ামী
লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের জন্য পরিস্থিতি কঠিন হয়ে পড়েছে। তাদের মামলার সংখ্যা কমেছে এবং কিছু আইনজীবী ভয়ে পলাতক রয়েছেন। গত ৫ আগস্টের পর, যা ছিল সরকারের পতন, তার প্রভাব এই আইনজীবীদের চেম্বারে দৃশ্যমান। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের কাছ থেকে বিচারপ্রার্থীরা মামলার জন্য যাচ্ছিলেন, তবে বর্তমানে তারা বিরত আছেন। বিএনপি-পন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে ভিড় বর্তমানে বিএনপি-পন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে এক নতুন প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাদের চেম্বারে ভিড় বেড়েছে অনেকগুণ। সিনিয়র আইনজীবীরা যেমন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, এবং অন্যান্য নেতারা এখন মামলা পরিচালনা করে থাকছেন। এই বৃদ্ধি সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্ট বারের এক সদস্য জানান, যোগ্যতা ও দক্ষতার চেয়ে রাজনৈতিক
প্রভাব এখন অধিক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের বিচারপ্রণালীতে পরিবর্তন এখনকার পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষমতা পরিবর্তন এবং রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে সৎ, যোগ্য এবং অভিজ্ঞ আইনজীবীরা হতাশা ও ক্ষোভের শিকার হচ্ছেন। তরুণ আইনজীবীরা এতে অনুপ্রাণিত হয়ে সেই পথ অনুসরণ করতে শুরু করেছেন, যার ফলে আইনজীবী সমাজে একটি শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এদিকে, বিচারপ্রার্থীদের কাঙ্ক্ষিত আদেশ পাওয়ার জন্য রাজনৈতিকভাবে উজ্জীবিত আইনজীবীরা বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে মামলার হস্তান্তর ঘটিয়ে চলেছেন। তবে, এমন পরিস্থিতি আইনি সিস্টেমের কার্যকারিতা এবং ন্যায়ের প্রতিষ্ঠাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, বিচারিক স্বাধীনতা ও সৎ বিচারিক প্রথা রক্ষায় গভীর দৃষ্টিভঙ্গি ও সচেতনতা প্রয়োজন।
আইনজীবীদের কাছে হস্তান্তর হচ্ছে। ফলে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের কার্যক্রমে এখন রমরমা অবস্থা। উচ্চ আদালতে তারা জামিন, খালাস এবং মামলা প্রত্যাহারের কাজগুলো পরিচালনা করছেন। রাজনৈতিক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক লাভ অনেক আইনজীবী জানাচ্ছেন যে, রাজনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের কাছে মামলা আসছে, এবং ভবিষ্যতে বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে, তবে মক্কেলরা সেই আশায় তাদের কাছে মামলা দিচ্ছেন। সুপ্রিম কোর্টের এক সিনিয়র আইনজীবী জানিয়েছেন, বিচারপ্রার্থীদের বিভ্রান্ত করে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়ে মামলার হস্তান্তর ঘটানো হচ্ছে। এই আইনজীবীরা আদালতে আসেন না, এবং তারা হত্যা মামলার আসামি বলে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, যা তাদের কাছে মামলা নেয়ার জন্য এক ধরনের কৌশল হিসেবে কাজ করছে। আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের চ্যালেঞ্জ এদিকে, ক্ষমতার পরিবর্তনে আওয়ামী
লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের জন্য পরিস্থিতি কঠিন হয়ে পড়েছে। তাদের মামলার সংখ্যা কমেছে এবং কিছু আইনজীবী ভয়ে পলাতক রয়েছেন। গত ৫ আগস্টের পর, যা ছিল সরকারের পতন, তার প্রভাব এই আইনজীবীদের চেম্বারে দৃশ্যমান। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের কাছ থেকে বিচারপ্রার্থীরা মামলার জন্য যাচ্ছিলেন, তবে বর্তমানে তারা বিরত আছেন। বিএনপি-পন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে ভিড় বর্তমানে বিএনপি-পন্থি আইনজীবীদের চেম্বারে এক নতুন প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাদের চেম্বারে ভিড় বেড়েছে অনেকগুণ। সিনিয়র আইনজীবীরা যেমন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, এবং অন্যান্য নেতারা এখন মামলা পরিচালনা করে থাকছেন। এই বৃদ্ধি সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্ট বারের এক সদস্য জানান, যোগ্যতা ও দক্ষতার চেয়ে রাজনৈতিক
প্রভাব এখন অধিক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের বিচারপ্রণালীতে পরিবর্তন এখনকার পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষমতা পরিবর্তন এবং রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে সৎ, যোগ্য এবং অভিজ্ঞ আইনজীবীরা হতাশা ও ক্ষোভের শিকার হচ্ছেন। তরুণ আইনজীবীরা এতে অনুপ্রাণিত হয়ে সেই পথ অনুসরণ করতে শুরু করেছেন, যার ফলে আইনজীবী সমাজে একটি শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এদিকে, বিচারপ্রার্থীদের কাঙ্ক্ষিত আদেশ পাওয়ার জন্য রাজনৈতিকভাবে উজ্জীবিত আইনজীবীরা বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে মামলার হস্তান্তর ঘটিয়ে চলেছেন। তবে, এমন পরিস্থিতি আইনি সিস্টেমের কার্যকারিতা এবং ন্যায়ের প্রতিষ্ঠাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, বিচারিক স্বাধীনতা ও সৎ বিচারিক প্রথা রক্ষায় গভীর দৃষ্টিভঙ্গি ও সচেতনতা প্রয়োজন।