ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সক্রিয় পুরোনো সিন্ডিকেট বাগালো ৩ কোটির টেন্ডার
খুলনায় রংমিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যা
ঘাতক প্রাইভেটকারের ভেতর ছিল বিয়ারের ক্যান-মদের বোতল
রূপালী ব্যাংকে ডাকাতি চেষ্টার ঘটনায় মামলা
ব্যাংকে সাড়ে ৩ ঘণ্টা জিম্মিকাণ্ড
রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস, পিএসসির আরও দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের পাশে ছুরিকাঘাতে ২ তরুণ নিহত
মাধ্যমিকের গণ্ডিও পার হননি তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সার্জন!
পার হননি মাধ্যমিকের (মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট-এসএসসি) গণ্ডিও।কিন্তু তিনি হাড় জোড়া, পঙ্গু ও বাত রোগ বিশেষজ্ঞ এবং সার্জন! পড়াশোনা করেছেন নাকি এমবিবিএস (ঢাকা), এমএস অর্থোপেডিক সার্জারিতে (বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-বিএসএমএমইউ)।নিজের এমন ভুয়া পরিচয় দিয়ে অসংখ্য মানুষের চিকিৎসার নামে করেছেন প্রতারণা।তবে শেষরক্ষা হয়নি তার।
রাজধানীর ডেমরায় গ্রেফতার হয়ে সেই ভুয়া চিকিৎসক জয়নুল আবেদীন জয় ওরফে মো. আরিফ হাসান (৩৫) এখন কারাগারে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে বাদশা মিয়া রোডের নিউ টাউন আবাসিক এলাকার ফেইথ পয়েন্ট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তাকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে ডেমরা থানা পুলিশ। তিনি মাদারীপুরের শিবচর থানার সুতারপাড়া গ্রামের মৃত মজিদ বেপারীর ছেলে।
ভুয়া এই চিকিৎসক
ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এনেস্থেশিয়া বিশেষজ্ঞ ড. মো. আরিফ হোসেনের নাম ও তার সনদ (বিএমডিসি রেজি নম্বর এ-৮১৯৮৩) ব্যবহার করতেন। এ ঘটনায় খবর পেয়ে প্রকৃত চিকিৎসক মো. অরিফ হোসেন গ্রেফতার জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে সোমবার দিবাগত রাতে ডেমরা থানায় মামলা করেন। পরে ওই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠায় পুলিশ। এদিকে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের মালিকদের যোগসাজশে গত ৪ বছর ধরে ডেমরায় ফেইথ পয়েন্ট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও সেইফ ফার্মাসহ আরও কয়েকটি হাসপাতাল এবং কনসালটেন্ট ফার্মে চিকিৎসক হিসেবে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা করে সাধারণ রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন গ্রেফতার জয়নুল আবেদীন জয়। এ বিষয়ে ফেইথ পয়েন্ট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের
ম্যানেজার মো. মেহেদী বলেন, আমরা এ হাসপাতালটি নিয়েছি মাত্র ৮ মাস হয়েছে।এর আগে অন্য মালিকানায় থাকাকালীন থেকেই ডাক্তার জয় আমাদের এখানে মাঝে মধ্যে রোগী দেখতেন। আমরা তাকে আসল ডাক্তার হিসেবেই জানতাম। কিন্তু সে তার পরিচয় গোপন রেখে আমাদের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে। এ বিষয়ে ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত ২৬ অক্টোবর এনাম মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ডা. মো. আরিফ হাসান তার ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পারেন যে তার নিজের সনদ নম্বর ব্যবহার করে ডেমরায় অন্য একজন চিকিৎসক হিসেবে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে এসে খোঁজ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ডেমরা থানায় মামলা করেন।ভুয়া ডাক্তার জয়নুল আবেদীন জয়কে সোমবার
দিবাগত রাতে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এনেস্থেশিয়া বিশেষজ্ঞ ড. মো. আরিফ হোসেনের নাম ও তার সনদ (বিএমডিসি রেজি নম্বর এ-৮১৯৮৩) ব্যবহার করতেন। এ ঘটনায় খবর পেয়ে প্রকৃত চিকিৎসক মো. অরিফ হোসেন গ্রেফতার জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে সোমবার দিবাগত রাতে ডেমরা থানায় মামলা করেন। পরে ওই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠায় পুলিশ। এদিকে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের মালিকদের যোগসাজশে গত ৪ বছর ধরে ডেমরায় ফেইথ পয়েন্ট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও সেইফ ফার্মাসহ আরও কয়েকটি হাসপাতাল এবং কনসালটেন্ট ফার্মে চিকিৎসক হিসেবে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা করে সাধারণ রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন গ্রেফতার জয়নুল আবেদীন জয়। এ বিষয়ে ফেইথ পয়েন্ট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের
ম্যানেজার মো. মেহেদী বলেন, আমরা এ হাসপাতালটি নিয়েছি মাত্র ৮ মাস হয়েছে।এর আগে অন্য মালিকানায় থাকাকালীন থেকেই ডাক্তার জয় আমাদের এখানে মাঝে মধ্যে রোগী দেখতেন। আমরা তাকে আসল ডাক্তার হিসেবেই জানতাম। কিন্তু সে তার পরিচয় গোপন রেখে আমাদের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে। এ বিষয়ে ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত ২৬ অক্টোবর এনাম মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ডা. মো. আরিফ হাসান তার ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পারেন যে তার নিজের সনদ নম্বর ব্যবহার করে ডেমরায় অন্য একজন চিকিৎসক হিসেবে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে এসে খোঁজ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ডেমরা থানায় মামলা করেন।ভুয়া ডাক্তার জয়নুল আবেদীন জয়কে সোমবার
দিবাগত রাতে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।