
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মানচিত্র অক্ষুণ্ন রাখবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, কারও ভয়ে ভীত হয়ে নয়

দূষিত বায়ুর শহরে আজ ঢাকা পঞ্চম

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত

ত্যাগের মহিমায় এলো খুশির ঈদ

খোলা ট্রাক-পিকআপে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ

সাভারে বাড়ছে ঘরমুখো মানুষের চাপ, যান চলাচলে ধীরগতি

শুল্ক-কর বাড়ানো পণ্যের তালিকা দীর্ঘ হবে
মধুমাসে রাজধানীর বাজারে ফলের বাহার

মধুমাসে রাজধানীর বাজারে এসেছে বাহারি রকমের ফল। নানা সীমাবদ্ধতার মাঝেও সব শ্রেণিপেশার মানুষই এই সময় ফলের স্বাদ নিচ্ছেন। বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, তালশাঁস, আনারস, লটকন, গোলাপ জাম, বেতফল, গাব, জামরুল, আতাফলসহ বিভিন্ন রকমের রসালো ফল।
নানান ফলের পসরা উপেক্ষা করতে পারছেন না কেউই। বিক্রেতারা বেশি দাম হাঁকলেও সাধ্য অনুসারে সবাই ফল কিনছেন। ক্রেতারা জানান, মধুমাসে প্রচুর ফল বাজারে এসেছে। কিন্তু ক্রেতারা দাম ছাড়তে চাচ্ছেন না। তবে বিক্রেতাদের দাবি, আড়ৎ থেকে বেশি দামে ফল কিনতে হচ্ছে তাদের। তাই ফলের দাম বেশি খুচরা বাজারে।
রাজধানীর পল্টন, কারওয়ান বাজার, শান্তিনগর, ও মিরপুর এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বর্তমানে বাজারে
ক্রেতাদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে আম ও লিচু। বাজারে রাজশাহীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে খিরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়াসহ বিভিন্ন জাতের আম এসেছে। সবগুলো আমই কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া একশ লিচু ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে। কালোজাম বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। প্রতিটি তাল ৩০-৪০ টাকা, আনারস ৩০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নগরীর প্রায় প্রতিটি পাড়া-মহল্লা ও ফুটপাতে ভ্যানে করেও মৌসুমি এসব ফল বিক্রি করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। প্রতি পিচ কাঁঠাল ৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আল মাহমুদ নামের একজন সরকারি চাকরিজীবীর সঙ্গে ফলের দোকানে দেখা হয়। তিনি বলেন, পরিবারের ছোট ছেলে লিচুর আবদার
নিয়মিত করে তাই বেশি করে লিচু কিনেছি। আর আমার ব্যক্তিগত পছন্দ খিরসাপাত আম, সেটাও কিনেছি। আসমা বেগম নামের একজন গৃহিনী বলেন, আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবার সাধ্যের মধ্যে সব কিছু ক্রয় করতে হয়। তাই ছোট ছেলে-মেয়ের জন্য কিছু আম ও লিচু কিনেছি। তবে বাজারে ব্যাপক ফল থাকলেও সেই তুলনায় দাম বেশি। ফলের এই মৌসুমে অন্তত দাম একটু কম হওয়া দরকার। শান্তিনগর এলাকার ফল বিক্রেতা মুহসীন আলী বলেন, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আম আসছে। আমের দাম তুলনামূলক কম। সব ধরনের আমের বিক্রিই ভালো। তবে অন্যান্য ফল আড়তেও দাম বেশি। তাই খুচরা বাজারে কম দামে বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। মিরপুর এলাকার ফল ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া বলেন, দিনাজপুর
থেকে এক গাড়ি লিচু নিয়ে এসেছি। বাজারে লিচুর চাহিদা প্রচুর। ভালো দামে প্রচুর লিচু বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কিছু লোকজন কাঁঠালও কিনছেন।
ক্রেতাদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে আম ও লিচু। বাজারে রাজশাহীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে খিরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়াসহ বিভিন্ন জাতের আম এসেছে। সবগুলো আমই কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া একশ লিচু ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে। কালোজাম বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। প্রতিটি তাল ৩০-৪০ টাকা, আনারস ৩০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নগরীর প্রায় প্রতিটি পাড়া-মহল্লা ও ফুটপাতে ভ্যানে করেও মৌসুমি এসব ফল বিক্রি করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। প্রতি পিচ কাঁঠাল ৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আল মাহমুদ নামের একজন সরকারি চাকরিজীবীর সঙ্গে ফলের দোকানে দেখা হয়। তিনি বলেন, পরিবারের ছোট ছেলে লিচুর আবদার
নিয়মিত করে তাই বেশি করে লিচু কিনেছি। আর আমার ব্যক্তিগত পছন্দ খিরসাপাত আম, সেটাও কিনেছি। আসমা বেগম নামের একজন গৃহিনী বলেন, আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবার সাধ্যের মধ্যে সব কিছু ক্রয় করতে হয়। তাই ছোট ছেলে-মেয়ের জন্য কিছু আম ও লিচু কিনেছি। তবে বাজারে ব্যাপক ফল থাকলেও সেই তুলনায় দাম বেশি। ফলের এই মৌসুমে অন্তত দাম একটু কম হওয়া দরকার। শান্তিনগর এলাকার ফল বিক্রেতা মুহসীন আলী বলেন, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আম আসছে। আমের দাম তুলনামূলক কম। সব ধরনের আমের বিক্রিই ভালো। তবে অন্যান্য ফল আড়তেও দাম বেশি। তাই খুচরা বাজারে কম দামে বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। মিরপুর এলাকার ফল ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া বলেন, দিনাজপুর
থেকে এক গাড়ি লিচু নিয়ে এসেছি। বাজারে লিচুর চাহিদা প্রচুর। ভালো দামে প্রচুর লিচু বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কিছু লোকজন কাঁঠালও কিনছেন।