
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
‘মই দিয়ে সেতু পারাপার’ সংবাদ প্রকাশের পর পাল্টে গেল চিত্র

ঝালকাঠির নলছিটিতে ‘মই দিয়ে সেতু পারাপার’ শিরোনামে গত ১৯ মে (২০২৫) সংবাদ প্রকাশের পর টনক নড়ে উপজেলা এলজিইডি অফিস কর্তৃপক্ষের। এরপর দ্রুত পাল্টে যায় সেতুর দুই দিকের চিত্র।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিন দিনের মধ্যে সেতুর দুই দিকের এপ্রোচ বালু দিয়ে ভরাট করে সংযোগ সড়কে ইট সলিংয়ের কাজ শুরু করেছেন। এতে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী খুশি এবং তাদের দীর্ঘদিনের কষ্টের লাগব হয়েছে বলে অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন। ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এ সংবাদ প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
প্রসঙ্গত, নলছিটি এলজিইডির অধীনে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ব্যয়ে এক বছর আগে নির্মিত বাইতারা সেতুর দুই পাশের এপ্রোচে বালি ভরাট ও সংযোগ সড়ক না হওয়ায়
মই দিয়ে সেতু পার হচ্ছিলেন দুই ইউনিয়নের মানুষ। উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের মজকুনী গ্রামের বাইতারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে নির্মিত হয়েছে ওই সেতটিু। উপজেলার সুবিদপুর ও কুশঙ্গল এ দুই ইউনিয়নের সংযোগ সেতু এটি। ঠিকাদারকে কাজের বিলও দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘ সময় পার হলেও সেতুর দুই পাশের এপ্রোচ ও সংযোগ সড়কের কাজ (বালু ভরাট ও সংযোগ সড়কে ইট সলিংয়ের কাজ) ফেলে রেখেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইসলাম ব্রাদার্স। গত বছরের ৫ আগস্টের পরে ওই কাজের ঠিকদার মো. মনিরুল ইাসলামকে আর দেখা যাচ্ছিল না।। যার ফলে দুই ইউনিয়নের (সুবিদপুর ও কুশঙ্গল ইউপি) মানুষ চরম দুর্ভোগে ছিলেন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছিলেন কোমলমতি শিক্ষার্থী ও সাধারণ
পথচারী ও ব্যবসায়ীরা। বাইতারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোসা. হাওয়া আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সেতুটির এপ্রোচের বালু ভরাট ও সংযোগ সড়কে ইট সলিংয়ের কাজ ফেলে রেখেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ঝুঁকি নিয়ে মই দিয়ে সেতু পারাপারে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী চরম কষ্ট ভোগ করেছেন। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। এজন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। সেতুটির এপ্রোচে বালু ভরাট করা হয়েছে এবং সংযোগ সড়কে সলিংয়ের কাজ চলমান থাকায় আমাদের কষ্ট লাগব হয়েছে।
মই দিয়ে সেতু পার হচ্ছিলেন দুই ইউনিয়নের মানুষ। উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের মজকুনী গ্রামের বাইতারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে নির্মিত হয়েছে ওই সেতটিু। উপজেলার সুবিদপুর ও কুশঙ্গল এ দুই ইউনিয়নের সংযোগ সেতু এটি। ঠিকাদারকে কাজের বিলও দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘ সময় পার হলেও সেতুর দুই পাশের এপ্রোচ ও সংযোগ সড়কের কাজ (বালু ভরাট ও সংযোগ সড়কে ইট সলিংয়ের কাজ) ফেলে রেখেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইসলাম ব্রাদার্স। গত বছরের ৫ আগস্টের পরে ওই কাজের ঠিকদার মো. মনিরুল ইাসলামকে আর দেখা যাচ্ছিল না।। যার ফলে দুই ইউনিয়নের (সুবিদপুর ও কুশঙ্গল ইউপি) মানুষ চরম দুর্ভোগে ছিলেন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছিলেন কোমলমতি শিক্ষার্থী ও সাধারণ
পথচারী ও ব্যবসায়ীরা। বাইতারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোসা. হাওয়া আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সেতুটির এপ্রোচের বালু ভরাট ও সংযোগ সড়কে ইট সলিংয়ের কাজ ফেলে রেখেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ঝুঁকি নিয়ে মই দিয়ে সেতু পারাপারে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী চরম কষ্ট ভোগ করেছেন। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। এজন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। সেতুটির এপ্রোচে বালু ভরাট করা হয়েছে এবং সংযোগ সড়কে সলিংয়ের কাজ চলমান থাকায় আমাদের কষ্ট লাগব হয়েছে।