
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্বামীর যে শর্ত মানতেই হয়, ফাঁস করলেন দুবাই ধনীর স্ত্রী

যুদ্ধবিমান ভূপাতিত নিয়ে তোপের মুখে নরেন্দ্র মোদি

ভারত-সমর্থিত সন্ত্রাসী হামলায় নিহত পাকিস্তানের জেলা প্রশাসক

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকাকালে নিয়মিত মাদক নিতেন ইলন মাস্ক

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুধার্ত এলাকা এখন ‘গাজা’

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনাভাইরাস, ভারতে মৃত্যু ৭ জনের

ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করল যুক্তরাজ্য
ভারতের আধিপত্য কখনোই মেনে নেবে না পাকিস্তান : সেনাপ্রধান আসিম মুনির

কাশ্মীর পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ- এবার সেই আবেগই কঠোর বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন দেশটির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনির।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দেশটির শীর্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপাচার্য, অধ্যক্ষ ও জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে কোনো আপস নয়। ভারত বুঝে নিক- কাশ্মীরকে আমরা ভুলব না, ছেড়েও দেব না। খবর দ্য ইন্টারন্যাশনাল নিউজ।
তিনি আরও বলেন, কাশ্মীর এখন আর কেবল আঞ্চলিক সংকট নয়, এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। কাজেই ভারত চাইলেও তা চেপে রাখতে পারবে না।
পাক সেনাপ্রধান দৃঢ় ভাষায় জানান, পাকিস্তান ভারতের আধিপত্য কখনোই মেনে নেবে না। বিশেষ করে পানি ইস্যুকে ‘রেড লাইন’ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২৪
কোটির অধিক মানুষের পানির অধিকার নিয়ে কোনো আপস হতে পারে না। শিক্ষকদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, আপনারাই জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা। আজ আমি যে অবস্থানে আছি, তা আমার পিতা-মাতা ও শিক্ষকদের অবদানে। তিনি তাদের অনুরোধ করেন যেন পাকিস্তানের ইতিহাস ও আত্মত্যাগের গল্প আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন। ভারতের সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ফিল্ড মার্শাল মুনির বলেন, ভারতের ভেতরকার মুসলিম ও সংখ্যালঘু নিপীড়নই তাদের আসল সংকট। কাশ্মীর নয়, বরং ভারতের ভেতরের বৈষম্যই সন্ত্রাসবাদ উসকে দিচ্ছে। তিনি দাবি করেন, বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভারত সমর্থন করছে, কিন্তু তাদের প্রকৃত বেলুচ জনগণের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার পটভূমিতে তিনি বলেন, ‘মারকা-ই-হক’-এ আল্লাহর সহায়তায় আমরা দৃঢ় থেকেছি। একটি জাতি
যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে কোনো শক্তিই তাকে হারাতে পারে না। এদিনই আন্তর্জাতিক পরিসরে পাকিস্তান কাশ্মীর ইস্যুতে আরেকটি কূটনৈতিক উচ্চারণ করে। তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে এক সম্মেলনে অংশ নিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ কাশ্মীর প্রসঙ্গে ভারতের কর্মকাণ্ডকে ‘আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন ও যুদ্ধ ঘোষণা’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পক্ষে অবস্থান নেন। তাজিক প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রাহমন শাহবাজের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, তিনি ৭ মে’র ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা ও শান্তির পক্ষে পাকিস্তানের ভূমিকা দেখেছেন এবং সবসময়ই এই অঞ্চলকে শান্তিপূর্ণ রাখতে কাজ করবেন।
কোটির অধিক মানুষের পানির অধিকার নিয়ে কোনো আপস হতে পারে না। শিক্ষকদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, আপনারাই জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা। আজ আমি যে অবস্থানে আছি, তা আমার পিতা-মাতা ও শিক্ষকদের অবদানে। তিনি তাদের অনুরোধ করেন যেন পাকিস্তানের ইতিহাস ও আত্মত্যাগের গল্প আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন। ভারতের সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ফিল্ড মার্শাল মুনির বলেন, ভারতের ভেতরকার মুসলিম ও সংখ্যালঘু নিপীড়নই তাদের আসল সংকট। কাশ্মীর নয়, বরং ভারতের ভেতরের বৈষম্যই সন্ত্রাসবাদ উসকে দিচ্ছে। তিনি দাবি করেন, বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভারত সমর্থন করছে, কিন্তু তাদের প্রকৃত বেলুচ জনগণের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার পটভূমিতে তিনি বলেন, ‘মারকা-ই-হক’-এ আল্লাহর সহায়তায় আমরা দৃঢ় থেকেছি। একটি জাতি
যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে কোনো শক্তিই তাকে হারাতে পারে না। এদিনই আন্তর্জাতিক পরিসরে পাকিস্তান কাশ্মীর ইস্যুতে আরেকটি কূটনৈতিক উচ্চারণ করে। তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে এক সম্মেলনে অংশ নিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ কাশ্মীর প্রসঙ্গে ভারতের কর্মকাণ্ডকে ‘আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন ও যুদ্ধ ঘোষণা’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পক্ষে অবস্থান নেন। তাজিক প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রাহমন শাহবাজের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, তিনি ৭ মে’র ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা ও শান্তির পক্ষে পাকিস্তানের ভূমিকা দেখেছেন এবং সবসময়ই এই অঞ্চলকে শান্তিপূর্ণ রাখতে কাজ করবেন।