ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতের ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতি ২০২৪ সালে কতটা কার্যকর ছিল?
অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দিল্লিতে ফের চালু ‘বাংলাদেশ সেল’
চব্বিশে ফিলিস্তিনি বেদুইন সম্প্রদায়ের ওপর ২৯৭৭ হামলা ইসরাইলের
মন্টিনিগ্রোতে ১০ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করলেন হামলাকারী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি চীনের অর্থনীতিকে কি দুর্বল করবে?
নতুন বছরে বিশ্বনেতাদের বার্তা
আন্তর্জাতিক ছয় ইরানিকে মৃত্যুদণ্ড সৌদির
ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পেল নরওয়েগামী বিমান
বড় ধরনের দুর্ঘটনার কবল থেকে বাঁচলো নরওয়ে থেকে নেদারল্যান্ডসগামী যাত্রীবাহী একটি বিমান। রোববার জরুরি অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিমানটি। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এটি তৃতীয় ঘটনা। দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যুর পর এ খবর পাওয়া গেল।
তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়, রোববার (২৯ ডিসেম্বর) নরওয়ে থেকে নেদারল্যান্ডসের উদ্দেশে যাত্রা করে রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমান। তবে উড্ডয়নের পরপরই কোনো কারণে এটি আবারও নরওয়ের বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে। এ সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিমানটি।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এপিসেভেনএম বলেছে, পাইলটরা জরুরি অবতরণের জন্য অসলো থেকে ১১০ কিলোমিটার দূরে স্যান্ডেফজর্ড টর্প বিমানবন্দরে বিমানটিকে ডাইভার্ট করার
সিদ্ধান্ত নেন। অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ার পর একটি ঘাসযুক্ত স্থানে বিমানটিকে নিতে সক্ষম হন পাইলট। যদিও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে অল্প সময়ের মধ্যে বোয়িং বিমানগুলোতে এমন যান্ত্রিক ত্রুটির খবরে বেশ উদ্বিগ্ন যাত্রীরা। এর আগে রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে অবতরণের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮১ আরোহী নিয়ে জেজু এয়ারের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় মাত্র দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি সবাই নিহত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। গত বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) কাজাখস্তানের আকতাউ অঞ্চলে বিধ্বস্ত হয় আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৮ জনের
মৃত্যু হয়। জীবিত উদ্ধার করা হয় ২৯ জনকে।
সিদ্ধান্ত নেন। অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ার পর একটি ঘাসযুক্ত স্থানে বিমানটিকে নিতে সক্ষম হন পাইলট। যদিও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে অল্প সময়ের মধ্যে বোয়িং বিমানগুলোতে এমন যান্ত্রিক ত্রুটির খবরে বেশ উদ্বিগ্ন যাত্রীরা। এর আগে রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে অবতরণের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮১ আরোহী নিয়ে জেজু এয়ারের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় মাত্র দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি সবাই নিহত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। গত বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) কাজাখস্তানের আকতাউ অঞ্চলে বিধ্বস্ত হয় আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৮ জনের
মৃত্যু হয়। জীবিত উদ্ধার করা হয় ২৯ জনকে।