ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তালেবানের পাশে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানের সমালোচনা করল ভারত
পাকিস্তানে স্টারলিঙ্ক চালু করার অপেক্ষায় ইলন মাস্ক
গোহত্যার অভিযোগ, মুসলিম যুবককে পিটিয়ে খুন, আরেকজনকে গ্রেফতার
সরকারি কর্মীদের বেতন ৪০০ শতাংশ বাড়াচ্ছে সিরিয়া
ইয়েমেনে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত ভারতীয় নার্স কি প্রাণভিক্ষা পাবেন?
ইসরাইলের হামলায় গাজায় নিহত আরও ৮৮
ইউক্রেনে শতাধিক ড্রোন হামলা চালাল রাশিয়া
ব্রহ্মপুত্র নদে ‘বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ’ নির্মাণ করছে চীন, এখন কী করবে ভারত?
সম্প্রতি তিব্বতের ইয়ারলুং জাংবো নদে (ব্রহ্মপুত্র) ‘বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ’ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে বেইজিং। এ খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত।
শুক্রবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেছেন, এ বিষয়ে ভারতের মতামত ও উদ্বেগের কথা চীনকে জানানো হয়েছে।
জয়সোয়াল বলেন, অভিন্ন নদীর ক্ষেত্রে ভাটির দেশেরও কিছু অধিকার আছে। রাজনৈতিক ও বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে সেই অধিকারের কথা বারবার জানানো হয়েছে। সেই অধিকার ও স্বার্থের বিষয়ে ভারতের পর্যবেক্ষণ জারি আছে। সরকার সেইমতো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেবে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এ ধরনের প্রকল্প নেওয়ার আগে ভাটির দেশের সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি। পরিস্থিতির ওপর ভারত নজর রাখছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
চীন কয়েক দিন আগেই ভারত সীমান্তের কাছাকাছি
তিব্বতে ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপর বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণের জন্য ১৩৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। এই বাঁধ হিমালয়ের এমন এক গভীর গিরিখাতে নির্মাণ করা হবে, যেখানে ব্রহ্মপুত্র নদ বিশাল বাঁক নিয়ে ভারতের অরুণাচল রাজ্যে প্রবেশ করেছে, তারপর সেটি বাংলাদেশে প্রবাহিত হয়েছে। প্রস্তাবিত বাঁধটি চীনের ‘থ্রি গর্জেস’ বাঁধের চেয়েও অনেক বড়। এটি নির্মিত হলে তা হবে পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধ। এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভারতের অরুণাচল প্রদেশের সীমান্তবর্তী তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের নিংট্রি (নিয়ংচি) প্রাদেশিক এলাকার মেদোগ (চীনা ভাষায় মোতুও) বিভাগে নির্মিত হবে। এই বাঁধ নির্মাণ ছাড়াও লাদাখের কিছু এলাকা নিয়ে হোটন প্রদেশে চীন দুটি নতুন প্রশাসনিক অঞ্চল বা কাউন্টি গড়ে তুলেছে। সম্প্রতি সেই
ঘোষণাও দিয়েছে শি জিনপিং সরকার। তাদের ওই সিদ্ধান্তেরও প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। জয়সোয়াল বলেন, ওই তল্লাটে চীনের দখলদারী ভারত কখনো মেনে নেয়নি, নেবেও না। তাদের ওই ঘোষণা ভারতের সার্বভৌমত্বের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না। ওই এলাকা ভারতের ছিল, ভারতেরই থাকবে। কূটনৈতিক পর্যায়ে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হবে। সূত্র: এনডিটিভি
তিব্বতে ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপর বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণের জন্য ১৩৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। এই বাঁধ হিমালয়ের এমন এক গভীর গিরিখাতে নির্মাণ করা হবে, যেখানে ব্রহ্মপুত্র নদ বিশাল বাঁক নিয়ে ভারতের অরুণাচল রাজ্যে প্রবেশ করেছে, তারপর সেটি বাংলাদেশে প্রবাহিত হয়েছে। প্রস্তাবিত বাঁধটি চীনের ‘থ্রি গর্জেস’ বাঁধের চেয়েও অনেক বড়। এটি নির্মিত হলে তা হবে পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধ। এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভারতের অরুণাচল প্রদেশের সীমান্তবর্তী তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের নিংট্রি (নিয়ংচি) প্রাদেশিক এলাকার মেদোগ (চীনা ভাষায় মোতুও) বিভাগে নির্মিত হবে। এই বাঁধ নির্মাণ ছাড়াও লাদাখের কিছু এলাকা নিয়ে হোটন প্রদেশে চীন দুটি নতুন প্রশাসনিক অঞ্চল বা কাউন্টি গড়ে তুলেছে। সম্প্রতি সেই
ঘোষণাও দিয়েছে শি জিনপিং সরকার। তাদের ওই সিদ্ধান্তেরও প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। জয়সোয়াল বলেন, ওই তল্লাটে চীনের দখলদারী ভারত কখনো মেনে নেয়নি, নেবেও না। তাদের ওই ঘোষণা ভারতের সার্বভৌমত্বের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না। ওই এলাকা ভারতের ছিল, ভারতেরই থাকবে। কূটনৈতিক পর্যায়ে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হবে। সূত্র: এনডিটিভি