ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভ্যাট চাপিয়েও প্রতিবাদের মুখে ৮ পণ্যে প্রত্যাহার চায় এনবিআর, আইএমএফের ‘না’
মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতির দেশ শ্রীলঙ্কায় এখন মূল্যস্ফীতি শূন্যের নিচে, অথচ বাংলাদেশে ১১%
ধনীর বাতাস বিশুদ্ধকরণ যন্ত্রে শুল্ক ছাড়
রমজানের আগেই ফলের বাজার আগুন, কেজিতে বেড়েছে ৩০-১০০ টাকা
মুমূর্ষু অবস্থায় রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক
রোজায় সরবরাহ ঠিক রাখতে সিটি ও মেঘনা গ্রুপকে অনুরোধ
কম দামে ইলিশের স্বাদ পাবেন রাজধানীবাসী
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে সুখবর
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। রোববার (২০ অক্টোবর) বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান তিনি।
গভর্নর বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। সব ঠিকঠাক চললে আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরবে।
তিনি বলেন, আগের সরকারের সময় যে রিজার্ভ মাসে ১৩০ কোটি ডলার করে কমছিল, এখন সেটা ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। এর মধ্যেই সার ও বিদ্যুতের দেনা পরিশোধে প্রচুর টাকা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আদানি-শেভরনেরও কিছু ঋণ পরিশোধ হয়েছে। সবার দেনাই কিছুটা কমিয়ে আনা
হয়েছে। গভর্নর জানান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অন্যান্য জরুরি সেবা বাবদ সরকারের কাছে ২৫০ কোটি ডলারের পাওনা জমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের। গত দুই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৮০ কোটি ডলার পরিশোধ করে এই বকেয়া মাত্র ৭০ কোটি ডলারে নামিয়ে এনেছে। তিনি বলেন, এসব দেনা পরিশোধের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য, আগামী দুই মাসের মধ্য দেনা শূন্যে নামিয়ে আনা। এতে আমরা সফল হলে বাজারে তারল্য আরও বাড়বে। ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হবে। উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের রিজার্ভ গণনা পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুসারে, গত ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার নেট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৮২ কোটি ডলার, আর গ্রস বা
মোট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ডলার।
হয়েছে। গভর্নর জানান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অন্যান্য জরুরি সেবা বাবদ সরকারের কাছে ২৫০ কোটি ডলারের পাওনা জমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের। গত দুই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৮০ কোটি ডলার পরিশোধ করে এই বকেয়া মাত্র ৭০ কোটি ডলারে নামিয়ে এনেছে। তিনি বলেন, এসব দেনা পরিশোধের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য, আগামী দুই মাসের মধ্য দেনা শূন্যে নামিয়ে আনা। এতে আমরা সফল হলে বাজারে তারল্য আরও বাড়বে। ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হবে। উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের রিজার্ভ গণনা পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুসারে, গত ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার নেট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৮২ কোটি ডলার, আর গ্রস বা
মোট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ডলার।