ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজীপুরে কেয়া গ্রুপের চারটি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা, ১ মে থেকে কার্যকর
পাঁচ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নিপীড়নের ভয়াবহ চিত্র মানবাধিকার প্রতিবেদনে
মেজর সিনহা হত্যার; দ্রুত মামলার শুনানি করতে অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মায়ের আবেদন
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণের দুই প্রস্তাব অনুমোদন
ঢাকায় বায়ুদূষণ: একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি
২০২৪ সালে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি
বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে আয়োজিত কপ-২৯ বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিন প্রায় ২০টি দেশের শীর্ষ নেতা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানায়।
কপ-২৯ সম্মেলনের স্থানেই বিশ্ব নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এবং তুরস্কের ফার্স্ট লেডির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধান উপদেষ্টা। এরদোয়ান তাকে তুরস্ক সফরের আমন্ত্রণ জানান। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গভীর সংস্কারের পথে তুরস্কের সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। এসময় অধ্যাপক ইউনূস তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
প্রধান উপদেষ্টা সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল
নাহিয়ানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। তিনি জুলাই মাসের আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শনের জন্য প্রতিবাদকারী ৫৭ জন বাংলাদেশি নাগরিকের মুক্তির জন্য প্রেসিডেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অধ্যাপক ইউনূস পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে এবং নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পোদেলকে সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা জানান। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের শীর্ষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে সার্কের পুনরুজ্জীবনের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তার পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি হিসেবে সার্কের পুনরুজ্জীবনকে একটি প্রধান লক্ষ্য হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়া তিনি বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী, ঘানার প্রেসিডেন্ট, বসনিয়া হার্জেগোভিনার প্রধানমন্ত্রী, রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট, আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী, মন্টেনেগ্রোর প্রেসিডেন্ট, বার্বাডোসের প্রধানমন্ত্রী, ব্রাজিল ও ইরানের সহ-প্রেসিডেন্ট, ফিফার প্রেসিডেন্ট এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার
মহাপরিচালকের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
নাহিয়ানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। তিনি জুলাই মাসের আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শনের জন্য প্রতিবাদকারী ৫৭ জন বাংলাদেশি নাগরিকের মুক্তির জন্য প্রেসিডেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অধ্যাপক ইউনূস পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে এবং নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পোদেলকে সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা জানান। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের শীর্ষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে সার্কের পুনরুজ্জীবনের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তার পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি হিসেবে সার্কের পুনরুজ্জীবনকে একটি প্রধান লক্ষ্য হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়া তিনি বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী, ঘানার প্রেসিডেন্ট, বসনিয়া হার্জেগোভিনার প্রধানমন্ত্রী, রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট, আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী, মন্টেনেগ্রোর প্রেসিডেন্ট, বার্বাডোসের প্রধানমন্ত্রী, ব্রাজিল ও ইরানের সহ-প্রেসিডেন্ট, ফিফার প্রেসিডেন্ট এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার
মহাপরিচালকের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।