
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাফাল ধ্বংসে চীনা প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার পাকিস্তানের

যেভাবে ‘তীব্র আকাশযুদ্ধে’ ভারতের রাফাল ভূপাতিত করে পাকিস্তান

পাকিস্তানে খনিজ তেলের বিশাল ভাণ্ডার : ডোনাল্ড ট্রাম্প

ট্রাম্পের তোপে চরম অস্বস্তিতে নয়াদিল্লি

পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৫ শিশু নিহত

শুল্কের অর্থে ঘাটতি সামলাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র?

মেদভেদেভের কথায় চটে রাশিয়ার কাছাকাছি সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিশ্বকে নতুন বার্তা চীনের

চীনের বিজ্ঞানীরা বিশ্বের প্রথম বোরন র্যামজেট ইঞ্জিন তৈরি করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য তৈরি এই ইঞ্জিন এখন পানির নিচে ব্যবহারের জন্য উপযোগী করা হচ্ছে। এর সাহায্যে দীর্ঘ দূরত্বের টার্গেটে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে আঘাত হানা সম্ভব।
মাত্র দুই বছর আগে এই ইঞ্জিন তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে চীনা কতৃপক্ষ। ২০২২ সালে হুনান প্রদেশের চাংশায় ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ডিফেন্স টেকনোলজির (NUDT) গবেষকরা এই ইঞ্জিনকে পানির নিচে ব্যবহার করার ভাবনা প্রকাশ করেন।
গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ইঞ্জিন চালিত ক্রস-মিডিয়াম যানগুলো আকাশ ও পানিতে সুপারসনিক গতিতে চলতে সক্ষম হবে। যা কোনো এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারকে ২০০ নট গতিতে আক্রমণ করতে পারবে।
গবেষণা দলের মতে, পরীক্ষাগারে সাবমেরিন মোডে
এই ইঞ্জিন ৯০ শতাংশ দহন দক্ষতা অর্জন করেছে। এর প্রয়োগ ভবিষ্যতের যুদ্ধ কৌশল সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দিতে পারে। এই ইঞ্জিনের মূল জ্বালানি হলো বোরন। যা চীনের কয়েকটি হাইপারসনিক অস্ত্রে ব্যবহৃত স্ক্র্যামজেট ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হয়। বোরন যখন অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসে, তখন এটি অত্যন্ত উচ্চ তাপে জ্বলে ওঠে এবং মিসাইলকে শব্দের চেয়েও পাঁচগুণ দ্রুত গতিতে চালিত করে। চীনের গবেষকরা মনে করছেন, এই প্রযুক্তি এখনও কোনো দেশ প্রতিরোধ করার মতো সক্ষমতা অর্জন করেনি। চীনের এই সাফল্য বৈশ্বিক সামরিক ভারসাম্যে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। চীনা গবেষকদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল পানির নিচে এই ইঞ্জিন চালু করা। তবে তারা এই সমস্যার সমাধান করে সফল হয়েছেন। এটি ভবিষ্যতে
চীনের প্রতিরক্ষা কৌশল এবং সামরিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
এই ইঞ্জিন ৯০ শতাংশ দহন দক্ষতা অর্জন করেছে। এর প্রয়োগ ভবিষ্যতের যুদ্ধ কৌশল সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দিতে পারে। এই ইঞ্জিনের মূল জ্বালানি হলো বোরন। যা চীনের কয়েকটি হাইপারসনিক অস্ত্রে ব্যবহৃত স্ক্র্যামজেট ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হয়। বোরন যখন অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসে, তখন এটি অত্যন্ত উচ্চ তাপে জ্বলে ওঠে এবং মিসাইলকে শব্দের চেয়েও পাঁচগুণ দ্রুত গতিতে চালিত করে। চীনের গবেষকরা মনে করছেন, এই প্রযুক্তি এখনও কোনো দেশ প্রতিরোধ করার মতো সক্ষমতা অর্জন করেনি। চীনের এই সাফল্য বৈশ্বিক সামরিক ভারসাম্যে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। চীনা গবেষকদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল পানির নিচে এই ইঞ্জিন চালু করা। তবে তারা এই সমস্যার সমাধান করে সফল হয়েছেন। এটি ভবিষ্যতে
চীনের প্রতিরক্ষা কৌশল এবং সামরিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি