
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসার ব্যয় পরিশোধ আরও সহজ হলো

আন্তর্জাতিক কার্ড প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে গ্রাহকের পক্ষে ব্যাংকগুলো শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বিদেশে বিভিন্ন ফিস পরিশোধ করতে পারবে। এর আগে ২০২১ সাল থেকে ব্যাংকের নিজ নামে ইস্যু করা আন্তর্জাতিক কার্ডের মাধ্যমে এ ধরনের পরিশোধের সুযোগ দেওয়া হয়। এখন আন্তর্জাতিক কার্ড প্লাটফর্মে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আরও সম্প্রসারণ করা হলো।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা সব ব্যাংকে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে অনুমোদিত (এডি) ব্যাংকগুলো এখন থেকে আন্তর্জাতিক কার্ড প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে পরবে। এই কার্ড প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে কতিপয় খাতে অর্থ পাঠানো যাবে। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশে পড়াশোনার ও চিকিৎসা ব্যয়, ভিসা ফি, বিদেশে প্রশিক্ষণের নিবন্ধন, সদস্যপদ ফি, তথ্যপ্রযুক্তি-সংক্রান্ত
ব্যয় ইত্যাদি। বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২১ সালের মে মাসের এক নির্দেশনার মাধ্যমে গ্রাহকের পক্ষে বিভিন্ন পরিশোধ করতে বলা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংক সুইফট ম্যাসেজের মাধ্যমে যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ব্যাংকিং চ্যানেলে বিদেশে অর্থ পাঠাতে পারেন। আবার নির্দিষ্ট সীমার আলোকে আন্তর্জাতিক কার্ডধারীও অর্থ পাঠাতে পারেন। তবে বর্তমানে এমন অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা কার্ড ছাড়া অর্থ নেয় না। এক্ষেত্রে নন-কার্ডধারী অন্য কার্ডধারীর সরণাপন্ন হন বা বিদেশে পরিশোধে হয়রানির শিকার হন। যে কারণে ২০২১ সালে এক নির্দেশনার মাধ্যমে ব্যাংকের নামে আন্তর্জাতিক কার্ড ইস্যু করে এধরনের পরিশোধের সুযোগ দেওয়া হয়। তবে প্রতিষ্ঠানের নামে আন্তর্জাতিক কার্ড ইস্যু হয়
না। প্রতিটি কার্ড ইস্যু হয় কোনো না কোনো ব্যক্তির নামে। যে কারণে এসব কার্ড থেকে ব্যাপকভাবে পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে এখন আন্তর্জাতিক কার্ড প্লাটফর্ম ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যাংকগুলো কার্ড প্লাটর্মের অ্যাপে যুক্ত হয়ে গ্রাহকের পক্ষে পরিশোধ করতে পারবে।
ব্যয় ইত্যাদি। বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২১ সালের মে মাসের এক নির্দেশনার মাধ্যমে গ্রাহকের পক্ষে বিভিন্ন পরিশোধ করতে বলা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংক সুইফট ম্যাসেজের মাধ্যমে যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ব্যাংকিং চ্যানেলে বিদেশে অর্থ পাঠাতে পারেন। আবার নির্দিষ্ট সীমার আলোকে আন্তর্জাতিক কার্ডধারীও অর্থ পাঠাতে পারেন। তবে বর্তমানে এমন অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা কার্ড ছাড়া অর্থ নেয় না। এক্ষেত্রে নন-কার্ডধারী অন্য কার্ডধারীর সরণাপন্ন হন বা বিদেশে পরিশোধে হয়রানির শিকার হন। যে কারণে ২০২১ সালে এক নির্দেশনার মাধ্যমে ব্যাংকের নামে আন্তর্জাতিক কার্ড ইস্যু করে এধরনের পরিশোধের সুযোগ দেওয়া হয়। তবে প্রতিষ্ঠানের নামে আন্তর্জাতিক কার্ড ইস্যু হয়
না। প্রতিটি কার্ড ইস্যু হয় কোনো না কোনো ব্যক্তির নামে। যে কারণে এসব কার্ড থেকে ব্যাপকভাবে পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে এখন আন্তর্জাতিক কার্ড প্লাটফর্ম ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যাংকগুলো কার্ড প্লাটর্মের অ্যাপে যুক্ত হয়ে গ্রাহকের পক্ষে পরিশোধ করতে পারবে।