
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
বিএনপি সরকারে গেলে, বিরোধী দলে জামায়াত

সম্প্রতি একটি বেসরকারী টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাতকারে জামায়াত আমির নির্বাচনে সরকার গঠন নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
যেখানে উপস্থাপক জামায়াত আমিরকে প্রশ্ন করেন, বিএনপি যেহেতু বড় দল নির্বাচনে গেলে হয়তো তারা সরকার গঠন করবে,আপনারা কি সেই সরকারের শরীক হবেন নাকি জামায়াত বিরোধী দলের ভূমিকায় যাবে।যেমনটা করেছিল জাতীয় পার্টি,আওয়ামী লীগের সাথে তারাও সরকারের অংশ হয়ে গিয়েছিল।
বিষয়টিকে স্বাভাবিক উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন,সাইকেলের উদাহরণ দিয়ে বলেন,সাইকেলের দুইটি টায়ার সামনের টায়ার পিছনের টায়ার,মিনিমাম দুইটা টায়ার ছাড়া কোন যান চলে না।একটি আরেকটির সম্পূরক উল্লেখ করে বলেন,একটি দল থাকবে সরকারে অন্য দল থাকবে বিরোধী দলে।
বিরোধী দলের কাজ হলো সরকারের ভালো কাজকে স্বীকৃতি দেওয়া,ভুলের সমালোচনা করে
পরামর্শ দেওয়া। আমাদের দেশে দুর্ভাগ্যজনক ভাবে এটা হয় না উল্লেখ করে বলেন,আমাদের দেশে শুধু ভালো হলে ভালোর গীত মন্দ হলে মন্দের গীত,আমরা সেই সুস্থ চর্চাটা আমাদের সংসদে ফিরায় আনতে পারি নি। অনেকগুলো কারণের উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন,অনেক সংসদ সদস্যকেই দেখি তার নির্বাচনী আসনের মানুষ তাকেই দেখেই নি,তিনি কীভাবে জনগণের পালস বুঝবেন।তিনি আরো বলেন এমনো সংসদ সদস্য আছেন যারা সংসদে কথা বলতে গিয়েও সমস্যায় পড়ে যান,লিখে দেওয়া ড্রাফটও পড়তে পারেন না।কোয়ালিটি সংসদ না হওয়ার জন্যই এমনটি হয়েছে।সংসদ যদি কোয়ালিটির্পর্ণ হয়,তাহলে সংসদ থেকে জনগণও কোয়ালিটি পূর্ণ সার্ভিস পাবে।
পরামর্শ দেওয়া। আমাদের দেশে দুর্ভাগ্যজনক ভাবে এটা হয় না উল্লেখ করে বলেন,আমাদের দেশে শুধু ভালো হলে ভালোর গীত মন্দ হলে মন্দের গীত,আমরা সেই সুস্থ চর্চাটা আমাদের সংসদে ফিরায় আনতে পারি নি। অনেকগুলো কারণের উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন,অনেক সংসদ সদস্যকেই দেখি তার নির্বাচনী আসনের মানুষ তাকেই দেখেই নি,তিনি কীভাবে জনগণের পালস বুঝবেন।তিনি আরো বলেন এমনো সংসদ সদস্য আছেন যারা সংসদে কথা বলতে গিয়েও সমস্যায় পড়ে যান,লিখে দেওয়া ড্রাফটও পড়তে পারেন না।কোয়ালিটি সংসদ না হওয়ার জন্যই এমনটি হয়েছে।সংসদ যদি কোয়ালিটির্পর্ণ হয়,তাহলে সংসদ থেকে জনগণও কোয়ালিটি পূর্ণ সার্ভিস পাবে।