
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আ.লীগ নেতার গ্রেফতার নিয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ

চাঁদা দাবির অভিযোগে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ নেতার সদস্য পদ স্থগিত

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি আগুন আহত ২০

ঈদের পর বড় কর্মসূচি দেবে এনসিপি

২ জামায়াত কর্মী ছনখোলায় কেন গেলেন, উত্তর খুঁজছে পুলিশ

এইচ টি ইমামের সাবেক পুত্রবধূর বাসায় ভাঙচুর লুটপাট, আটক ৩

১৪ দলের শরিকরা দুঃখ প্রকাশ করে ফিরতে চায় রাজনীতিতে
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ছাত্রদল নেতার রগ কাটার অভিযোগ

বরিশালের বাকেরগঞ্জে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতির হাত ও পায়ের রগ কাটার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগীর পরিবারের অভিযোগ, পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রকাশ্যে ছাত্রদল সভাপতির রগ কাটা হয়েছে। এতে জড়িত ইউনিয়ন বিএনপি ও ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতা।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী আসাদুলালাহ খান নিয়ামতি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতির পদে রয়েছেন। আর অভিযুক্ত সোহেল ফরাজী নিয়ামতি ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক পদে রয়েছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে আসাদুল্লাহ তার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাসায় যাচ্ছিল। পথিমধ্যে তাকে আটকায় সোহেল ফরাজী, তার ভাই ছাত্রদল নেতা শাহিন ফরাজী, রাজীব ফরাজী, রফিক, মামুন। এ সময় আসাদুল্লাহকে
মারধর করে তারা। একপর্যায়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে রাস্তার ওপরে ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যান। প্রত্যক্ষদর্শীরা ও ভুক্তভোগীর স্বজনরা জানান, আসাদুল্লাহ হাত ও পায়ের রগ কাটার পর ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে হামলাকারীরা। এতে তার নাড়িভুঁড়ি বাহিরে বের হয়ে আসে। আশঙ্কজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নিত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়া হয়। এ বিষয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটছে। রাজীব ফরাজী, রফিক, মামুনদের সঙ্গে আগ থেকেই আসাদুল্লাহর বিরোধ ছিল। আসাদুল্লাহর নামে থানায় একাধিক মামলা আছে। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করছে। এ ঘটনায় কোনো
অভিযোগ পায়নি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির জোমাদ্দার বলেন, ‘ঘটনা আমি শুনছি। আসাদুল্লাহ নিয়ামতি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের আমি চিনি না। তারা কীভাবে দলে আসছে তাও আমার জানা নেই।’ বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নাসির হাওলাদার বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার জন্য সোহেল ফরাজীকে দল থেকে অব্যহতি দেওয়া হবে।’
মারধর করে তারা। একপর্যায়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে রাস্তার ওপরে ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যান। প্রত্যক্ষদর্শীরা ও ভুক্তভোগীর স্বজনরা জানান, আসাদুল্লাহ হাত ও পায়ের রগ কাটার পর ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে হামলাকারীরা। এতে তার নাড়িভুঁড়ি বাহিরে বের হয়ে আসে। আশঙ্কজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নিত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়া হয়। এ বিষয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটছে। রাজীব ফরাজী, রফিক, মামুনদের সঙ্গে আগ থেকেই আসাদুল্লাহর বিরোধ ছিল। আসাদুল্লাহর নামে থানায় একাধিক মামলা আছে। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করছে। এ ঘটনায় কোনো
অভিযোগ পায়নি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির জোমাদ্দার বলেন, ‘ঘটনা আমি শুনছি। আসাদুল্লাহ নিয়ামতি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের আমি চিনি না। তারা কীভাবে দলে আসছে তাও আমার জানা নেই।’ বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নাসির হাওলাদার বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার জন্য সোহেল ফরাজীকে দল থেকে অব্যহতি দেওয়া হবে।’