ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আ.লীগ নেতা হত্যায় একই দলের নেতারা জড়িত!
সাঈদীর মৃত্যু মেডিক্যাল কিলিং কি না তা জানাতে হবে: আজহারি
নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে: ছাত্রশিবির সেক্রেটারি
এবার বিএনপি ও জামায়াতকে ছাত্রশিবিরের হুঁশিয়ারী
১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ভোটের রাজনীতি : বিএনপির সামনে তিন দশকের মিত্র জামায়াতের চ্যালেঞ্জ?
ছাত্রলীগের ঘোষিত কর্মসূচির প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল যবিপ্রবি
বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে সেলিম ভূঁইয়া (৪৫) নামে এক স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন অন্তত সাতজন। নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন নাঙ্গলকোট থানার ওসি একে ফজলুল হক।
সেলিম উপজেলার হেসাখাল ইউপির খিলপাড়া গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার সমর্থক এবং হেসাখাল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ছিলেন।
জানা যায়, শনিবার পেরিয়া ইউপির কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। অপরদিকে বাঙ্গড্ডা বাদশাহ মিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। উভয় কর্মসূচিকে কেন্দ্র
করে সংঘর্ষ বাধে দুপক্ষের মধ্যে। পরে হামলায় সেলিম গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আলোচনা সভায় যাওয়ার পথে বাঙ্গড্ডা পশ্চিম বাজার এলে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার কর্মী-সমর্থকদের হামলায় সেলিম নিহত হয়েছেন। এছাড়াও ৫-৭ জন আহত হয়েছেন। উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে একটি দাওয়াতে ছিলাম আমরা। এ ঘটনা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই। বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। নাঙ্গলকোট থানার
ওসি একে ফজলুল হক বলেন, বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
করে সংঘর্ষ বাধে দুপক্ষের মধ্যে। পরে হামলায় সেলিম গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আলোচনা সভায় যাওয়ার পথে বাঙ্গড্ডা পশ্চিম বাজার এলে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার কর্মী-সমর্থকদের হামলায় সেলিম নিহত হয়েছেন। এছাড়াও ৫-৭ জন আহত হয়েছেন। উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে একটি দাওয়াতে ছিলাম আমরা। এ ঘটনা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই। বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। নাঙ্গলকোট থানার
ওসি একে ফজলুল হক বলেন, বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।