
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সাধারণ সভায় প্রশ্নের মুখে এনসিপির কয়েক জ্যেষ্ঠ নেতা

সীমান্তে বাংলাদেশিদের নিরাপত্তায় সামরিক পদক্ষেপ চায় জামায়াত

রোববার সিইসির সঙ্গে বসছে এনসিপি

ছাত্রদল ছেড়ে কেন জামায়াতে গেলেন, জানালেন সেই নেতা

‘আমি ছাত্রলীগ নেতা, সবাইকে দেখে নেব’

আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ

কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান
বাড্ডা থানা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি পিন্টু গ্রেফতার

রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় ৪টি হত্যা মামলাসহ ৫ মামলার এজাহার নামীয় আসামি বাড্ডা থানা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার পিন্টুকে (৪৪) গ্রেফতার করেছে ডিএমপির বাড্ডা থানা পুলিশ।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টায় উত্তর বাড্ডার স্বাধীনতা সরণি বাগানবাড়ি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
বাড্ডা থানা সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত গোলাম সারোয়ার পিন্টু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৪টি হত্যা মামলা ও একটি হত্যা চেষ্টা মামলার এজাহার নামীয় আসামি। গত ২০ ও ২১ আগস্ট ভিকটিম হাফিজুল ও সুমন শিকদার হত্যার ঘটনায় বাড্ডা থানায় দুটি পৃথক মামলা রুজু হয়। পরবর্তীতে গত ১ ও ২৯ সেপ্টেম্বর মো. সিরাজুল ব্যাপারী
ও সোহাগ মিয়া হত্যার ঘটনায় বাড্ডা থানায় আরও ২টি মামলা রুজু হয়। এছাড়া তার বিরুদ্ধে গত ৮ সেপ্টেম্বর ভিকটিম রুবেল মিয়া বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা রুজু করেন। রুজুকৃত মামলাগুলোর এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ ও ২০ জুলাই এবং ৫ আগস্ট বাড্ডা এলাকায় আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করে। হামলার সময় আন্দোলনকারীদের উপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত পিন্টু উক্ত হামলায় সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে। তাদের হামলায় ভিকটিম হাফিজুল, সুমন শিকদার, সিরাজুল ব্যাপারী ও সোহাগ মিয়া নিহত হন এবং রুবেল মিয়া গুরুতর আহত হন। হত্যার
ঘটনায় রুজুকৃত মামলাসমূহ তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে গোলাম সারোয়ার পিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ও সোহাগ মিয়া হত্যার ঘটনায় বাড্ডা থানায় আরও ২টি মামলা রুজু হয়। এছাড়া তার বিরুদ্ধে গত ৮ সেপ্টেম্বর ভিকটিম রুবেল মিয়া বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা রুজু করেন। রুজুকৃত মামলাগুলোর এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ ও ২০ জুলাই এবং ৫ আগস্ট বাড্ডা এলাকায় আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করে। হামলার সময় আন্দোলনকারীদের উপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত পিন্টু উক্ত হামলায় সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে। তাদের হামলায় ভিকটিম হাফিজুল, সুমন শিকদার, সিরাজুল ব্যাপারী ও সোহাগ মিয়া নিহত হন এবং রুবেল মিয়া গুরুতর আহত হন। হত্যার
ঘটনায় রুজুকৃত মামলাসমূহ তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে গোলাম সারোয়ার পিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।