ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মানুষ সংস্কার বোঝে না, তারা বোঝে ভোট: মির্জা ফখরুল
সেই তাহেরীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
রাজপথে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি
আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না: ভারতকে ডা. শফিকুর রহমান
‘আওয়ামী লীগ দালাল না, ভারতেরই সরকার ছিল’
সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
খুলনায় ‘অনুকূল’ পরিবেশে দল গোছাচ্ছে জামায়াত
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৪০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকটি দোকান ঘর ও কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা।
সোমবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার প্রতাপগঞ্জ বাজারের মুসা মার্কেটের সামনে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
আহতদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন বাদল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মুছা হায়দার, বিএনপির কর্মী অরুণ মিয়া, ফুলমিয়া, দানু মিয়া, কেশপদ দাসসহ ৬ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগামী ২০ নভেম্বর উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই
সম্মেলন বাতিলের দাবিতে গণমিছিল ও প্রতিবাদ সভা আয়োজন করে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের একটি অংশ। সোমবার দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলা সদরের মাতুর বাড়ির মোড় থেকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য এমএ খালেক, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক শিকদার, অ্যাডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া ও ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি ড. সাইদুজ্জামান কামালের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়ে প্রতাপগঞ্জ বাজারের কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশের অনুসারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম মুসার মালিকানাধীন মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মিছিলে কয়েকজন ঢিল ছুড়ে মারে। এ সময় ধাওয়া পাল্টা দেওয়া শুরু হলে ইটের আঘাতে ৪০ জনের বেশি নেতাকর্মী
আহত হয়। আগামী ২০ নভেম্বর বুধবার সকাল দশটায় বাঞ্ছারামপুর সদরের সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে উপজেলা বিএনপির দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে। গত ৯ নভেম্বর থেকে এই সম্মেলন বাতিলের দাবি জানিয়ে বিএনপির একটি অংশ প্রতিবাদ সভা মিছিল করে আসছে। মুসা হায়দার জানান, আমরা মিছিল নিয়ে মুসা মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ছাদের উপর থেকে আমাদের উপর ইট মারতে থাকে। এ সময় আমাদের প্রচুর নেতাকর্মী আহত হয়। আমি নিজেও আহত হয়েছি। ইচ্ছে করে আমাদের মিছিলের উপর হামলা করা হয়েছে। জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাবেক
সংসদ সদস্য এম এ খালেক জানান, আমরা শান্তিপূর্ণ মিছিল নিয়ে মুসা মার্কেটের সামনে দিয়ে আসার সময় বিনা উস্কানিতে আমাদের নেতাকর্মীদের উপর ইট পাটকেল ছুঁড়ে মারে। এ সময় ৪০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয় এদের মধ্যে কয়েকজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কাউন্সিল বাতিলের দাবিতে মিছিল বের করেছিলাম। বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রঞ্জন বর্মণ জানান, এখন পর্যন্ত আহত ৩৬ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা গুরুতর হয় ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি মোরশেদ আলম জানান, দুপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছিল। এ বিষয়ে কোনো পক্ষই এখনো কোনো অভিযোগ দেয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
সম্মেলন বাতিলের দাবিতে গণমিছিল ও প্রতিবাদ সভা আয়োজন করে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের একটি অংশ। সোমবার দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলা সদরের মাতুর বাড়ির মোড় থেকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য এমএ খালেক, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক শিকদার, অ্যাডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া ও ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি ড. সাইদুজ্জামান কামালের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়ে প্রতাপগঞ্জ বাজারের কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশের অনুসারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম মুসার মালিকানাধীন মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মিছিলে কয়েকজন ঢিল ছুড়ে মারে। এ সময় ধাওয়া পাল্টা দেওয়া শুরু হলে ইটের আঘাতে ৪০ জনের বেশি নেতাকর্মী
আহত হয়। আগামী ২০ নভেম্বর বুধবার সকাল দশটায় বাঞ্ছারামপুর সদরের সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে উপজেলা বিএনপির দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে। গত ৯ নভেম্বর থেকে এই সম্মেলন বাতিলের দাবি জানিয়ে বিএনপির একটি অংশ প্রতিবাদ সভা মিছিল করে আসছে। মুসা হায়দার জানান, আমরা মিছিল নিয়ে মুসা মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ছাদের উপর থেকে আমাদের উপর ইট মারতে থাকে। এ সময় আমাদের প্রচুর নেতাকর্মী আহত হয়। আমি নিজেও আহত হয়েছি। ইচ্ছে করে আমাদের মিছিলের উপর হামলা করা হয়েছে। জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাবেক
সংসদ সদস্য এম এ খালেক জানান, আমরা শান্তিপূর্ণ মিছিল নিয়ে মুসা মার্কেটের সামনে দিয়ে আসার সময় বিনা উস্কানিতে আমাদের নেতাকর্মীদের উপর ইট পাটকেল ছুঁড়ে মারে। এ সময় ৪০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয় এদের মধ্যে কয়েকজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কাউন্সিল বাতিলের দাবিতে মিছিল বের করেছিলাম। বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রঞ্জন বর্মণ জানান, এখন পর্যন্ত আহত ৩৬ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা গুরুতর হয় ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি মোরশেদ আলম জানান, দুপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছিল। এ বিষয়ে কোনো পক্ষই এখনো কোনো অভিযোগ দেয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।