ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আধুনিক ব্যালাস্টিক হেলমেটে সজ্জিত আরসা সদস্যরাঃ বৈদেশিক শক্তির সহয়তার আভাস
আসিয়ান সম্মেলনে চীন মুক্ত বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে
২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
৯ বিলিয়ন ডলারের বিশাল বরাদ্দ: আরও শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী
কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কেটরিন কনলির ভূমিধস জয়
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে যুদ্ধের উস্কানি দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র : মাদুরো
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি এ মন্তব্য করেন। ভারতীয় টেলিভিশন উইঅন নিউজকে (ওয়ার্ল্ড ইন ওয়ান নিউজ) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এরিক গারসেটি বলেন ‘আমরা দুই রাষ্ট্রই (ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র) যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠিত দেখতে চাই। এটি বাংলাদেশকে তার পরবর্তী অধ্যায়ে যেতে সাহায্য করতে পারে।’
এ সময় সাংবাদিক সিদ্ধান্ত সিবাল বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করেন, ‘বাংলাদেশ সম্ভবত ভারত ও মার্কিন সম্পর্কের জন্য একটি সমস্যা ছিল। আমরা (শেখ) হাসিনাকে চলে যেতে দেখেছি, যা ভারতের জন্য একটি
ধাক্কা হিসাবে দেখা হয়। সেখানে জামায়াতের (বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী) উত্থানের পাশাপাশি চীনাদের দৌড়ঝাঁপ বেড়েছে। আপনারা কীভাবে দেখছেন?’ যুদ্ধবিরতির পর প্রথম কাকে ফোন দেন নেতানিয়াহু, বাইডেন নাকি ট্রাম্প?যুদ্ধবিরতির পর প্রথম কাকে ফোন দেন নেতানিয়াহু, বাইডেন নাকি ট্রাম্প? উত্তরে এরিক গারসেটি বলেন, ‘আমরা উভয়েই (যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত) একটি শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক দক্ষিণ এশিয়া দেখতে চাই। আমরা সেই নীতিগুলো ভাগ করি। আমরা এটি একসঙ্গে সমন্বয় করছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, বাংলাদেশ হোক বা যে কোনো দেশ, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করা উচিত নয় এবং আমাদের একটি সুযোগ আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠিত দেখতে চাই। এটি বাংলাদেশকে তার পরবর্তী
অধ্যায়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। এটি অতীত সম্পর্কে নয়, আমরা একসঙ্গে কী করতে পারি তা নিয়ে।’
ধাক্কা হিসাবে দেখা হয়। সেখানে জামায়াতের (বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী) উত্থানের পাশাপাশি চীনাদের দৌড়ঝাঁপ বেড়েছে। আপনারা কীভাবে দেখছেন?’ যুদ্ধবিরতির পর প্রথম কাকে ফোন দেন নেতানিয়াহু, বাইডেন নাকি ট্রাম্প?যুদ্ধবিরতির পর প্রথম কাকে ফোন দেন নেতানিয়াহু, বাইডেন নাকি ট্রাম্প? উত্তরে এরিক গারসেটি বলেন, ‘আমরা উভয়েই (যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত) একটি শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক দক্ষিণ এশিয়া দেখতে চাই। আমরা সেই নীতিগুলো ভাগ করি। আমরা এটি একসঙ্গে সমন্বয় করছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, বাংলাদেশ হোক বা যে কোনো দেশ, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করা উচিত নয় এবং আমাদের একটি সুযোগ আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দুই রাষ্ট্র যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠিত দেখতে চাই। এটি বাংলাদেশকে তার পরবর্তী
অধ্যায়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। এটি অতীত সম্পর্কে নয়, আমরা একসঙ্গে কী করতে পারি তা নিয়ে।’



