
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এবার এক সপ্তাহ আগেই বেতন পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

প্রখ্যাত গাইনোকোলজিস্ট টিএ চৌধুরী আর নেই

২৪ ঘণ্টা ব্যবধানে পঞ্চগড়-সিলেট সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে হত্যা

তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়নি নদী কমিশনের বৈঠকে

সমন্বয়কসহ ৭ জন কারাগারে সাত শিশু কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-মেঘালয় করিডোর চায় ভারত

যুক্তরাষ্ট্রের ১/১১ সময়ে ভূমিকা ছিল ভুল
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-মেঘালয় করিডোর চান সাংমা

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের সঙ্গে অন্যান্য অংশের যোগাযোগ জোরদারে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে নতুন একটি অর্থনৈতিক করিডোর পেতে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়েছে মেঘালয় সরকার।
হিলি-মাহেন্দ্রগঞ্জ আন্তঃসীমান্ত অর্থনৈতিক করিডোরের পাশাপাশি নতুন এই করিডোর বানানো সম্ভব বলেও মনে করছে তারা। সম্প্রতি এক প্রতিবেদন এমনটাই জানিয়েছে ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের হিলি পশ্চিবঙ্গের সীমান্তবর্তী স্থলবন্দর এবং মাহেন্দ্রগঞ্জের অবস্থান মেঘালয়ের গারো পাহাড়ি অঞ্চলের সীমান্তে। দুটির সঙ্গেই বাংলাদেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেছেন, তাদের প্রস্তাবিত ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই করিডোর চালু হলে কলকাতা থেকে তুরা, বাঘমারা, ডালু ও ডাউকির মতো বাণিজ্য কেন্দ্রগুলোর দূরত্ব এবং পরিবহণ ব্যয় ২৫ থেকে ৬০ শতাংশ কমে আসবে।
প্রস্তাবিত এই সড়কের
সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে ভারতের জাতীয় সড়ক ও অবকাঠামো উন্নয়ন করপোরেশন (এনএইচআইডিসিএল) এরই মধ্যে তাদের সড়কের অবস্থান মূল্যায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশ সরকারকে পাঠিয়ে রেখেছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। কনরাড সাংমা বলেন, ‘বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে হিলি ও মাহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা গেলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা ও ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০-৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে’। এটি হতে পারে সমান্তরাল অর্থনৈতিক করিডোর উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এটি কবে নাগাদ হবে, তা বলা মুশকিল। কেননা এর সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারও জড়িত। সেখানে ক্ষমতা পরিবর্তনের আগে প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে নয়া দিল্লি ঢাকার সঙ্গে এটা নিয়ে আলোচনা করেছে। আমারা এই করিডোরের জন্য ফের চাপ দেবো’। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ
সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে ভারতের জাতীয় সড়ক ও অবকাঠামো উন্নয়ন করপোরেশন (এনএইচআইডিসিএল) এরই মধ্যে তাদের সড়কের অবস্থান মূল্যায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশ সরকারকে পাঠিয়ে রেখেছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। কনরাড সাংমা বলেন, ‘বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে হিলি ও মাহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা গেলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা ও ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০-৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে’। এটি হতে পারে সমান্তরাল অর্থনৈতিক করিডোর উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এটি কবে নাগাদ হবে, তা বলা মুশকিল। কেননা এর সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারও জড়িত। সেখানে ক্ষমতা পরিবর্তনের আগে প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে নয়া দিল্লি ঢাকার সঙ্গে এটা নিয়ে আলোচনা করেছে। আমারা এই করিডোরের জন্য ফের চাপ দেবো’। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ
সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি।