ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফেনীতে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৪০
ফেনীর সোনাগাজীতে ছাত্রদলের দুগ্রুপের সংঘর্ষে প্রায় ৪০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আহতদের সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় সোনাগাজী পৌরশহরে ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে।
পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা পরিস্থিতি শান্ত করে। সোনাগাজী মডেল থানার ওসি কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে- ছাত্রদল নেতা রহমত উল্যাহ শাহীন, ওসমান গনি জিহাদ, নুর ইসলাম সম্রাট, জাহিদুল ইসলাম রুবেল, মতিউর রহমান মাসুম, রফিকুল ইসলাম, এবিএস মারুফ, জসিম উদ্দিন, সাজ্জাদ রামি, সালাউদ্দিন, শাহাদাত হোসেন সজিব, শাহরিয়ার ইসলাম, সজিব হোসেন, মো. পারভেজ, জহির উদ্দিন বাবর, মাসুদ, জিসান, রামিম, সবুজ, কাজল, সেলিম, শুভ, নুরনবী, মিশুক, রিমন, রিংকু,
দাউদ, নুর আলম, এনায়েত উল্যাহ, রাসেদুল হাসান, নোমান, আজিজুল হক, কামরুল ইসলাম, ইউছুপ রবিন ও নুর আলম প্রমুখ। এ ঘটনায় ছাত্রদলের দুপক্ষ পরস্পরকে দায়ী করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দুপুরে সোনাগাজী সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে কলেজ ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসান মিরাজ ও মো. রায়হানের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় ছাত্রদলের একাংশের নেতাকর্মীরা উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন পিয়াসকে দায়ী করেন। এ নিয়ে ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির একাংশ গত মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। ওইদিন রাতেই আহত ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসান মিরাজের মা খাদিজা বেগম বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক
মেজবাহ উদ্দিন পিয়াসসহ সাতজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়। ছাত্রদল নেতা পিয়াসের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নুর আলম সোহাগের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বুধবার সন্ধ্যায় মিছিল বের করেন। মিছিলটি সোনাগাজী কলেজ রোড থেকে কাস্মিরবাজার সড়কের সামনে গেলে অপরপক্ষ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম গ্রুপের নেতাকর্মীরা বাধা দেন। এ সময় সংঘর্ষে শুরু হয়। রফিকুল ইসলাম গ্রুপের ছাত্রদল নেতারা দাবি করেন, মিছিল থেকে তাদের ওপর হামলা করা হয়। অপরদিকে উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নুর আলম সোহাগ দাবি করেন, অতর্কিতভাবে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খুরশিদ আলমের অনুসারীরা অতর্কিত হামলা করেন। উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম জানান,
মিছিল থেকে তার গ্রুপের লোকদের ওপর অতর্কিত হামলা করা হয়েছে। উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খুরশিদ আলম ভূঞা মুঠোফোনে জানান, তিনি ব্যবসায়ীক কাজে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তিনি হামলা সংঘর্ষের ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
দাউদ, নুর আলম, এনায়েত উল্যাহ, রাসেদুল হাসান, নোমান, আজিজুল হক, কামরুল ইসলাম, ইউছুপ রবিন ও নুর আলম প্রমুখ। এ ঘটনায় ছাত্রদলের দুপক্ষ পরস্পরকে দায়ী করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দুপুরে সোনাগাজী সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে কলেজ ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসান মিরাজ ও মো. রায়হানের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় ছাত্রদলের একাংশের নেতাকর্মীরা উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন পিয়াসকে দায়ী করেন। এ নিয়ে ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির একাংশ গত মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। ওইদিন রাতেই আহত ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসান মিরাজের মা খাদিজা বেগম বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক
মেজবাহ উদ্দিন পিয়াসসহ সাতজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়। ছাত্রদল নেতা পিয়াসের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নুর আলম সোহাগের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বুধবার সন্ধ্যায় মিছিল বের করেন। মিছিলটি সোনাগাজী কলেজ রোড থেকে কাস্মিরবাজার সড়কের সামনে গেলে অপরপক্ষ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম গ্রুপের নেতাকর্মীরা বাধা দেন। এ সময় সংঘর্ষে শুরু হয়। রফিকুল ইসলাম গ্রুপের ছাত্রদল নেতারা দাবি করেন, মিছিল থেকে তাদের ওপর হামলা করা হয়। অপরদিকে উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নুর আলম সোহাগ দাবি করেন, অতর্কিতভাবে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খুরশিদ আলমের অনুসারীরা অতর্কিত হামলা করেন। উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম জানান,
মিছিল থেকে তার গ্রুপের লোকদের ওপর অতর্কিত হামলা করা হয়েছে। উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খুরশিদ আলম ভূঞা মুঠোফোনে জানান, তিনি ব্যবসায়ীক কাজে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তিনি হামলা সংঘর্ষের ব্যাপারে কিছুই জানেন না।