
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব

বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ ও লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

নিউইয়র্কে হামলায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে : নাহিদ ইসলাম
প্রখ্যাত গাইনোকোলজিস্ট টিএ চৌধুরী আর নেই

উপমহাদেশের প্রখ্যাত গাইনোকোলজিস্ট, স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এএইচএম তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী (টিএ চৌধুরী) আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
রোববার তিনি ইন্তেকাল করেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছেন গাইনোকোলজি এবং অবসটেট্রিক্স বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সেহেরিন ফরহাদ সিদ্দিকা।
১৯৩৭ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন ডা. টিএ চৌধুরী। ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৬০ সালে এমবিবিএস পাশ করেন তিনি।
পরে সরকারি বৃত্তি নিয়ে ইংল্যান্ডে যান এবং গাইনোকোলজি ও অবসটেট্রিক্সকে বিশেষ বিষয় হিসেবে নিয়ে ‘রয়েল কলেজ অব সার্জনস অব এডিনবার্গ’ থেকে এফআরসিএস করেন তিনি।
টিএ চৌধুরী প্রথমবারই ‘রয়েল কলেজ অব অবসটেট্রিশিয়ান অ্যান্ড গাইনোকোলজিস্ট’ থেকে ১৯৬৫ সালে MRCOG পরীক্ষায় পাশ করেন।
ইংল্যান্ড থেকে ফিরেই স্যার সলিমুল্লাহ
মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন টিএ চৌধুরী। ছয় বছর পর তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বদলি হন এবং সেখানে সহযোগী অধ্যাপক ও পরবর্তীতে অধ্যাপক হন। ‘ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চে’ পিজি হাসপাতালে অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত ‘অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজির’ অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাত বছর। এরপর ১৯৯৪ সালে অবসর নেন। অধ্যাপক ডা. টিএ চৌধুরী ‘অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি সোসাইটি বাংলাদেশে’র প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন। পরে এই সোসাইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তিনি ‘বাংলাদেশ পেরিনেটাল সোসাইটি’ এবং ‘ফার্টিলিটি অ্যান্ড স্টেরিলিটি বাংলাদেশ’র প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট। তিনি ‘এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া ফেডারেশন অব অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট
এবং ‘সাউথ এশিয়া ফেডারেশন অব অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি’র প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টানা ২০ বছর তিনি বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস’র কাউন্সিলর ছিলেন। দেশে ও বিদেশের নানা সংগঠন তাকে সম্মাননা প্রদান করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত এমবিবিএস পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করায় তিনি ‘ATCO গোল্ড মেডেল’ এবং নেপালে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট জনশক্তি বৃদ্ধিতে অবদান রাখায় নেপালের রাজা কর্তৃক সর্বোচ্চ নাগরিক পুরস্কার লাভ করেন। ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ বেসামরিক রাষ্ট্রীয় সম্মাননা স্বাধীনতা পদক লাভ করেন কিংবদন্তী এই চিকিৎসক।
মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন টিএ চৌধুরী। ছয় বছর পর তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বদলি হন এবং সেখানে সহযোগী অধ্যাপক ও পরবর্তীতে অধ্যাপক হন। ‘ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চে’ পিজি হাসপাতালে অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত ‘অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজির’ অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাত বছর। এরপর ১৯৯৪ সালে অবসর নেন। অধ্যাপক ডা. টিএ চৌধুরী ‘অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি সোসাইটি বাংলাদেশে’র প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন। পরে এই সোসাইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তিনি ‘বাংলাদেশ পেরিনেটাল সোসাইটি’ এবং ‘ফার্টিলিটি অ্যান্ড স্টেরিলিটি বাংলাদেশ’র প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট। তিনি ‘এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া ফেডারেশন অব অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট
এবং ‘সাউথ এশিয়া ফেডারেশন অব অবস. অ্যান্ড গাইনোকোলজি’র প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টানা ২০ বছর তিনি বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস’র কাউন্সিলর ছিলেন। দেশে ও বিদেশের নানা সংগঠন তাকে সম্মাননা প্রদান করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত এমবিবিএস পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করায় তিনি ‘ATCO গোল্ড মেডেল’ এবং নেপালে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট জনশক্তি বৃদ্ধিতে অবদান রাখায় নেপালের রাজা কর্তৃক সর্বোচ্চ নাগরিক পুরস্কার লাভ করেন। ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ বেসামরিক রাষ্ট্রীয় সম্মাননা স্বাধীনতা পদক লাভ করেন কিংবদন্তী এই চিকিৎসক।