ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
স্বস্তির রাষ্ট্র থেকে অস্থিরতার বাংলাদেশ,এক ব্যর্থ শাসনের নির্মম বাস্তবতা
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে, বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা আমরা তোমাদের ভুলবনা।
একাত্তরে তাঁদের সাহস, দৃঢ়তা আর সংকল্প আমাদের এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা
১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান হানাদারমুক্ত হয়
ডেঙ্গুতে চার শতাধিক মৃত্যুর দায় কার
‘ব্রেন ডেথ’ কী, এটা থেকে কখনো সেরে ওঠা যায়?
মুক্তিযুদ্ধে যেভাবে ভুমিকা রেখেছিল নদী
পে স্কেলের অনুপাত দাবি নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের নতুন ঘোষণা
সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে দীর্ঘদিনের বেতন বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও মানবিক পে স্কেল বাস্তবায়নের দাবি উঠেছে। এ দাবি নিয়ে আগামী শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করতে যাচ্ছে ‘১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম’। ইতোমধ্যে সংগঠনটি প্রেস ক্লাবের হলরুম বুক করেছে।
সংগঠনের নেতারা জানিয়েছেন, তাদের প্রধান দাবি—বেতন বৈষম্য দূর করে নতুন পে স্কেলে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতনের অনুপাত ১:৪ অথবা ১:৬ নির্ধারণ করা। পাশাপাশি বর্তমান বাজারমূল্য বিবেচনায় সব ধরনের ভাতা পুনর্নির্ধারণ, টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল এবং এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি বাস্তবায়নে সংবাদ সম্মলনে আহ্বান জানানো হবে।
এসব দাবি মানার জন্য আগামী ৩১ ডিসেম্বর সময় বেঁধে দেবেন তারা।
১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের
সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ন্যায্যতার ভিত্তিতে বৈষম্যমুক্ত পে স্কেল ঘোষণা করার দাবি থাকবে আমাদের। এ ছাড়া সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতন ১:৪ অনুপাত করার দাবি থাকবে। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৮ হাজার এবং সর্বনিম্ন বেতন ৩২ হাজার করার প্রস্তাবনা থাকবে। পাশাপাশি সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান গ্রেড ভেঙে ১২-১৫টি করার দাবি জানাবে সংগঠনটি। তাদের অভিযোগ, বেতন বৈষম্যের কারণেই তাদের পে স্কেল পেতে এত দীর্ঘ সময় লেগেছে। তারা মনে করেন, যদি বৈষম্য না থাকত, তবে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আগেই বেতন বৃদ্ধির দাবি জানাতেন এবং এর ফলে সাধারণ কর্মচারীরা আরও অন্তত দুটি পে স্কেল পেয়ে যেতেন। বর্তমান কাঠামোয় কর্মকর্তাদের জীবনযাত্রায় কোনো অসুবিধা না হওয়ায়,
তারা বেতন স্কেল নিয়ে ভাবেন না। কিন্তু ছোট কর্মচারীদের সংসার চালানো এখন রীতিমতো চ্যালেঞ্জ।
সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ন্যায্যতার ভিত্তিতে বৈষম্যমুক্ত পে স্কেল ঘোষণা করার দাবি থাকবে আমাদের। এ ছাড়া সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতন ১:৪ অনুপাত করার দাবি থাকবে। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৮ হাজার এবং সর্বনিম্ন বেতন ৩২ হাজার করার প্রস্তাবনা থাকবে। পাশাপাশি সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান গ্রেড ভেঙে ১২-১৫টি করার দাবি জানাবে সংগঠনটি। তাদের অভিযোগ, বেতন বৈষম্যের কারণেই তাদের পে স্কেল পেতে এত দীর্ঘ সময় লেগেছে। তারা মনে করেন, যদি বৈষম্য না থাকত, তবে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আগেই বেতন বৃদ্ধির দাবি জানাতেন এবং এর ফলে সাধারণ কর্মচারীরা আরও অন্তত দুটি পে স্কেল পেয়ে যেতেন। বর্তমান কাঠামোয় কর্মকর্তাদের জীবনযাত্রায় কোনো অসুবিধা না হওয়ায়,
তারা বেতন স্কেল নিয়ে ভাবেন না। কিন্তু ছোট কর্মচারীদের সংসার চালানো এখন রীতিমতো চ্যালেঞ্জ।



