
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেসবুকে পোস্টে পদত্যাগের পর জাবি বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ
পুলিশকে ঘেরাও করে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি নেতা ও স্বজনরা

কক্সবাজার শহরে পুলিশকে ঘেরাও করে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক আবদুল মান্নানকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিএনপি নেতা ও তাদের স্বজনরা। রোববার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ডের কবিতা চত্বর সড়কে ১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আকতার কামাল আযাদের নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আবদুল মান্নান ১নং ওয়ার্ড কুতুবদিয়াপাড়ার মৌলভি আহামুদুর রহমানের ছেলে ও সাবেক কাউন্সিলর কামালের ছোটভাই।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, রোববার সন্ধ্যা ৬টায় পুলিশের একটি টিম স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মান্নানকে কবিতা চত্বর সড়ক থেকে আটক করে। পরে তাকে নিয়ে থানায় আসার পথে রাস্তায় ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক
(পূর্ব শাখা) নূর উদ্দিন, বিএনপি নেতা মুন্না, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আলম নুরু, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ইলিয়াছ মানিক, কৃষক লীগ ও সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. তারেকসহ ২০/৩০ জন পুলিশকে ঘিরে ধরে মালেককে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। এরই এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে সাবেক কাউন্সিলর আকতার কামাল এসে পুলিশকে ধাক্কা মেরে তার ছোটভাইকে ছিনিয়ে নেন। এ বিষয়ে সাবেক কাউন্সিলর আকতার কামাল আযাদ বলেন, আমার ভাই কোন মামলার আসামি নন। পুলিশ সন্দেহের বশে রাস্তায় দাড় করিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। খবর পেয়ে এলাকার লোকজন ওখানে জড়ো হয়। ছিনিয়ে নেয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি। অন্যদিকে, বিএনপি নেতা নূর উদ্দিন বলেন, আমি
অসুস্থ। এসব বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। কক্সবাজার সদর থানার ওসি মো. ইলিয়াছ খান বলেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের এক নেতার অবস্থান জেনে পুলিশ অভিযানে যায়। তাকে পাওয়ার পর নিয়ে আসছে দেখে স্থানীয় নারী-পুরুষ মিলে বিপুল মানুষের উপস্থিতি বাড়লে সংখ্যায় কম হওয়ায় পুলিশ আর ব্যারিকেড না দিয়ে ফিরে এসেছে।
(পূর্ব শাখা) নূর উদ্দিন, বিএনপি নেতা মুন্না, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আলম নুরু, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ইলিয়াছ মানিক, কৃষক লীগ ও সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. তারেকসহ ২০/৩০ জন পুলিশকে ঘিরে ধরে মালেককে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। এরই এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে সাবেক কাউন্সিলর আকতার কামাল এসে পুলিশকে ধাক্কা মেরে তার ছোটভাইকে ছিনিয়ে নেন। এ বিষয়ে সাবেক কাউন্সিলর আকতার কামাল আযাদ বলেন, আমার ভাই কোন মামলার আসামি নন। পুলিশ সন্দেহের বশে রাস্তায় দাড় করিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। খবর পেয়ে এলাকার লোকজন ওখানে জড়ো হয়। ছিনিয়ে নেয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি। অন্যদিকে, বিএনপি নেতা নূর উদ্দিন বলেন, আমি
অসুস্থ। এসব বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। কক্সবাজার সদর থানার ওসি মো. ইলিয়াছ খান বলেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের এক নেতার অবস্থান জেনে পুলিশ অভিযানে যায়। তাকে পাওয়ার পর নিয়ে আসছে দেখে স্থানীয় নারী-পুরুষ মিলে বিপুল মানুষের উপস্থিতি বাড়লে সংখ্যায় কম হওয়ায় পুলিশ আর ব্যারিকেড না দিয়ে ফিরে এসেছে।