ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় সংঘর্ষে আরও এক ইসরাইলি সেনা নিহত
রক্তপাতের পরিকল্পনা ছিল বুশরা বিবির, যা বললেন তথ্যমন্ত্রী
পিটিআইর ‘শেষ ডাক’ শেষ হয়নি, যা বললেন গান্দাপুর
উত্তপ্ত ইসলামাবাদ, দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
খাদ্যের জন্য হাহাকার, দেউলিয়া হওয়ার মুখে শতাধিক দেশ!
নিজেদের অস্ত্রেই ঘায়েল ইসরায়েল
রাতে ভয়াবহ সংঘাতের আশঙ্কা, অনড় দুপক্ষ
পুতিনের ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে সিনেটরদের সমর্থন
রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং প্রতিপক্ষের আগ্রাসনের জবাবে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের গৃহীত পদক্ষেপকে রুশ সিনেটররা সর্বসম্মতভাবে সমর্থন জানিয়েছেন।
বুধবার রুশ ফেডারেশন কাউন্সিলের স্পিকার ভ্যালেন্তিনা ম্যাতভিয়েনকো এক বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন।
ভ্যালেন্তিনা বলেন, ‘এ বিষয়ে অনেক সিনেটর তাদের মতামত দিয়েছেন। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট এবং সুপ্রিম কমান্ডারের কার্যক্রম আমরা সর্বসম্মতভাবে সমর্থন করি’।
এমনকি ফেডারেশন কাউন্সিল রাশিয়ার সুরক্ষার জন্য আরও পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এ সময় সিনেটরদের শুভেচ্ছা জানিয়ে রুশ ফেডারেশন কাউন্সিলের স্পিকার বলেন, ‘আপনাদের অবস্থানের জন্য আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের প্রেক্ষাপট
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ন্যাটো মিত্ররা রাশিয়ার অভ্যন্তরে দূরপাল্লার উচ্চ-নির্ভুল ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছিল
কিয়েভকে। এরপরই মার্কিন এবং ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার কুরস্ক এবং ব্রায়ানস্ক অঞ্চলের সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইউক্রেন। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়া তাদের সর্বাধুনিক অপরমাণু (non-nuclear) ওরেশনিক মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইউক্রেনে। ক্ষেপণাস্ত্রটি ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা শিল্প কারখানা ইউজমাশ প্ল্যান্টে আঘাত হানে, যা বর্তমানে ডিনেপ্র (আগে দিনেপ্রোপেত্রোভস্ক) নামে পরিচিত। পুতিনের সতর্কবার্তা এ নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমের উসকানিমূলক নীতি চলমান সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এর ফলে পশ্চিমা দেশগুলোকে গুরুতর পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে। এমন প্রেক্ষাপটে পুতিনের সঙ্গে রাশিয়ার সিনেটরদের ঐকমত্য এবং প্রেসিডেন্ট পুতিনের সিদ্ধান্তের প্রতি দৃঢ় সমর্থন দেশটির সামরিক ও কৌশলগত অবস্থানের গুরুত্বকে আরও জোরদার করেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর হামলার জবাবে রাশিয়ার এই
পালটা পদক্ষেপ বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনার সঞ্চার করতে পারে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
কিয়েভকে। এরপরই মার্কিন এবং ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার কুরস্ক এবং ব্রায়ানস্ক অঞ্চলের সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইউক্রেন। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়া তাদের সর্বাধুনিক অপরমাণু (non-nuclear) ওরেশনিক মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইউক্রেনে। ক্ষেপণাস্ত্রটি ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা শিল্প কারখানা ইউজমাশ প্ল্যান্টে আঘাত হানে, যা বর্তমানে ডিনেপ্র (আগে দিনেপ্রোপেত্রোভস্ক) নামে পরিচিত। পুতিনের সতর্কবার্তা এ নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমের উসকানিমূলক নীতি চলমান সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এর ফলে পশ্চিমা দেশগুলোকে গুরুতর পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে। এমন প্রেক্ষাপটে পুতিনের সঙ্গে রাশিয়ার সিনেটরদের ঐকমত্য এবং প্রেসিডেন্ট পুতিনের সিদ্ধান্তের প্রতি দৃঢ় সমর্থন দেশটির সামরিক ও কৌশলগত অবস্থানের গুরুত্বকে আরও জোরদার করেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর হামলার জবাবে রাশিয়ার এই
পালটা পদক্ষেপ বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনার সঞ্চার করতে পারে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি