
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজীপুরে ১০ লাখ টাকার নকল সিগারেটসহ গ্রেপ্তার ১

সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেল, মাথা ও শরীরের ওপর ছোড়া হয় বড় বড় পাথর

নৃশংস সেই হত্যাকাণ্ডে ২ যুবদল নেতাকে আজীবন বহিষ্কার

পাথর মেরে হত্যা : ছাত্রদলের সদস্য সচিব অপু দাসকে বহিষ্কার

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

‘শাপলা’র জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে এনসিপি

লোক সমাগমে ব্যর্থ হয়ে অর্থের বিনিময়ে বৃদ্ধা-শিশুদের এনে ঝিনাইদহে এনসিপির পদযাত্রা
পাথর মেরে মৃত্যু নিশ্চিতের পরই লাফিয়ে ওঠে লাশের ওপর, দেওয়া হয় লাথি

গত বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনের হত্যাকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা চলছেই। ওই ঘটনায় ভাঙারি ব্যবসায়ী মো. সোহাগকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে নির্মমভাবে হত্যা করে যুবদল নেতা-কর্মীরা।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত শতাধিক মানুষের সামনেই টেনে আনা হয় লাশ। মৃত্যু নিশ্চিতের পরে মুখে থাপড়ায় একজন। লাশের ওপর লাফিয়ে উঠেন দু’জন।
এছাড়া ওই সময় একজনকে লাশে লাথি দিতে দেখা গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এখন এমন ভিডিও ভাইরাল।
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, এক ব্যক্তির মরদেহ টেনে সড়কে আনা হয়। পরে লাশের মুখে থাপড়ানো ও লাথি মারা হয়।
এরপরই দুই ব্যক্তিকে লাশের ওপর উঠে লাফিয়ে উল্লাস করতে দেখা
যায়। এ ঘটনায় দেশজুড়ে চলছে নানা সমালোচনা, পাশাপাশি ক্ষোভও প্রকাশ করছেন নেটিজনরা। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ইতোমধ্যে ১৯ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেছে তার পরিবার। পরে ২জনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়েছে বলে পুলিশ। জানা গেছে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়। নিহত মো. সোহাগ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পূর্ব নামাবাড়ি গ্রামের ইউসুফ আলী হাওলাদারের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মিটফোর্ড এলাকার ৪ নম্বর রজনী ঘোষ লেনে ভাঙারির ব্যবসা করতেন। ঘটনার পর পুলিশ জনি ও মঈন নামে দুজনকে আটক করেছে। নিহত সোহাগের বন্ধু মামুন বলেন, গত দুই-তিন মাস ধরে যুবদল নেতা
মঈন প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করত সোহাগের কাছ থেকে। সোহাগ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে প্রায় দুই মাস আগে দোকানের সামনে এসে হুমকি দিয়ে যায়—তোকে দেখে নেব। আজ সন্ধ্যায় সোহাগকে একা পেয়ে যুবদল নেতা মঈনসহ ৪-৫ জন মিলে তাকে পাথর দিয়ে আঘাত করে এবং উলঙ্গ করে নির্মমভাবে মারধর করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
যায়। এ ঘটনায় দেশজুড়ে চলছে নানা সমালোচনা, পাশাপাশি ক্ষোভও প্রকাশ করছেন নেটিজনরা। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ইতোমধ্যে ১৯ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেছে তার পরিবার। পরে ২জনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়েছে বলে পুলিশ। জানা গেছে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়। নিহত মো. সোহাগ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পূর্ব নামাবাড়ি গ্রামের ইউসুফ আলী হাওলাদারের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মিটফোর্ড এলাকার ৪ নম্বর রজনী ঘোষ লেনে ভাঙারির ব্যবসা করতেন। ঘটনার পর পুলিশ জনি ও মঈন নামে দুজনকে আটক করেছে। নিহত সোহাগের বন্ধু মামুন বলেন, গত দুই-তিন মাস ধরে যুবদল নেতা
মঈন প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করত সোহাগের কাছ থেকে। সোহাগ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে প্রায় দুই মাস আগে দোকানের সামনে এসে হুমকি দিয়ে যায়—তোকে দেখে নেব। আজ সন্ধ্যায় সোহাগকে একা পেয়ে যুবদল নেতা মঈনসহ ৪-৫ জন মিলে তাকে পাথর দিয়ে আঘাত করে এবং উলঙ্গ করে নির্মমভাবে মারধর করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।