ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
লীগ আহূত লকডাউনে, পেছানো হলো জাপান অ্যাম্বাসির অনুষ্ঠান
ইউনূসের ‘জঙ্গি শাসনের’ বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: শেখ হাসিনা
পিটিআইকে শেখ হাসিনা: ‘আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চাই, কিন্তু ইউনূস সরকারের সৎ সাহস নেই, তারা ভয় পাচ্ছে’
লকডাউন শুরুর আগেই বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির ষড়যন্ত্রে অটো সফল হচ্ছে লকডাউন
“ইউনূসের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে”: দেশব্যাপী কর্মসূচির ডাক দিলেন শেখ হাসিনা
পরিবারসহ নাবিল গ্রুপের ৯৮ কোটি টাকা অবরুদ্ধ, ৫৯ একর জমি জব্দ
নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম, তার পরিবারের সদস্য এবং তার সাথে সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের ৭৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ও ৫৯ দশমিক ১৪৩৬৫ একর জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ৭৩টি ব্যাংক হিসাবে আছে, ৯৮ কোটি ৯৪ লাখ ১৭ হাজার ২৮০ টাকা আছে। জব্দ সবগুলো জমিই রাজশাহীর পবা থানার বীরগোয়ালীয়া মৌজার।
রবিবার দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম বলেন, নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম, তার পরিবারের সদস্য এবং তার সাথে সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের ৭৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ও ৫৯ দশমিক ১৪৩৬৫ একর জমি জব্দের পৃথক
দুটি আবেদন করা হয়। আদালত তা মঞ্জুর করেন। কমিশনের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। ব্যাংক অবরুদ্ধের আবেদনে বলা হয়েছে, নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর চেয়ারম্যান মো.আমিনুল ইসলাম ও তার পরিবারের সদস্যরা ও সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের নামে জাল জালিয়াতি, প্রতারণা ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ব্যাংক হতে ঋণ গ্রহণপূর্ব আত্মসাত ও মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধান পর্যায়ে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে কিছু ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব হিসাবসমূহের অর্থ যেকোনো সময় উত্তোলনপূর্বক হস্তান্তর, রূপান্তর কিংবা স্থানান্তরিত হয়ে বিদেশে পাচার হওয়ার সমূহ সম্ভবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় তাদের এসব ব্যাংক হিসাবসমূহ অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। স্থাবর সম্পদ জব্দের
আবেদনে বলা হয়, আমিনুল ইসলাম, পরিবারের সদস্যরা এবং সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের নামে জাল জালিয়াতি, প্রতারণা ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ব্যাংক হতে ঋণ গ্রহণপূর্ক আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধান পর্যায়ে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে কিছু স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব স্থাবর সম্পদসমূহ যেকোনো ভাবে বিক্রয় বা হস্তান্তর হয়ে যেতে পারে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার এসব স্থাবর সম্পত্তিসমূহ অবিলম্বে ক্রোক করা আবশ্যক।
দুটি আবেদন করা হয়। আদালত তা মঞ্জুর করেন। কমিশনের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। ব্যাংক অবরুদ্ধের আবেদনে বলা হয়েছে, নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর চেয়ারম্যান মো.আমিনুল ইসলাম ও তার পরিবারের সদস্যরা ও সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের নামে জাল জালিয়াতি, প্রতারণা ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ব্যাংক হতে ঋণ গ্রহণপূর্ব আত্মসাত ও মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধান পর্যায়ে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে কিছু ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব হিসাবসমূহের অর্থ যেকোনো সময় উত্তোলনপূর্বক হস্তান্তর, রূপান্তর কিংবা স্থানান্তরিত হয়ে বিদেশে পাচার হওয়ার সমূহ সম্ভবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় তাদের এসব ব্যাংক হিসাবসমূহ অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। স্থাবর সম্পদ জব্দের
আবেদনে বলা হয়, আমিনুল ইসলাম, পরিবারের সদস্যরা এবং সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের নামে জাল জালিয়াতি, প্রতারণা ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ব্যাংক হতে ঋণ গ্রহণপূর্ক আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধান পর্যায়ে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে কিছু স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব স্থাবর সম্পদসমূহ যেকোনো ভাবে বিক্রয় বা হস্তান্তর হয়ে যেতে পারে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার এসব স্থাবর সম্পত্তিসমূহ অবিলম্বে ক্রোক করা আবশ্যক।



