
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আসন পুনর্বহালের দাবিতে ৩ জেলায় বিক্ষোভ

কিংস পার্টি কী, কেন তৈরি হয়, পরিণতি যেমন

নওগাঁ জেলাজুড়ে “পুলিশ হত্যার বিচার চাই” পোস্টার: জেলা জুড়ে সোচ্চার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা

জামায়াতে ইসলামীকে ‘ভণ্ড ইসলামি দল’ বলে আখ্যায়িত করলেন হেফাজত আমির

ফেনীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫, অনুপ্রবেশকারী লীগারদের দোষারোপ

ঢাবিতে রাজাকারদের ছবি ঝোলানো এবং নালায় ফেলা নিয়ে গুপ্ত শিবির-বাম দল মুখোমুখি

ছাত্রশিবির-ছাত্রদল নেতাদের খুনসুটির ভিডিও ভাইরাল
নিহত সোহাগের পরিবারের পাশে বিএনপি, খুনিদের ফাঁসির দাবি

পাথর মেরে নৃশংস হত্যার শিকার ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে বিএনপি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে নিহত সোহাগের পরিবারকে সমবেদনা জানানোসহ আর্থিক সহায়তা করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মনি।
রোববার (১৩ জুলাই) বিকেল ৪টায় বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে সহস্রাধিক মানুষের উপস্থিতিতে নিহত সোহাগের পরিবারকে এ সমবেদনা জানানো হয়েছে।
এ সময় জেলা, বিভিন্ন উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপি ও তার অঙ্গ, সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও নিহত সোহাগের স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে ও বোন উপস্থিত ছিলেন।
সমবেদনা জানানোর সময় নুরুল ইসলাম মনি বলেন, সোহাগ এই কাকচিড়ার সন্তান, সে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় ভাঙারির ব্যবসা করত। আমরা ভিডিও ফুটেজে দেখেছি সোহাগকে কীভাবে
নৃশংসভাবে পাথর মেরে হত্যা করা হয়েছে। সোহাগের হত্যার নৃশংসতার কথা আমার সঙ্গে বলার সময় আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কান্না করেছেন। আজ সোহাগের স্ত্রী, দুই ছেলে-মেয়ে ও পরিবারের লোকজন সোহাগকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন, বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসীর স্থান হবে না। যারা এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড করেছে, তারা যদি বিএনপি, যুবদল, শ্রমিক দল, ছাত্রদল যে দলেরই নেতাকর্মী হোক খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন। এ সময় তিনি দল ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে খুনিদের ফাঁসির দাবি করলে, উপস্থিত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ হাত উঁচিয়ে ফাঁসির এ দাবিকে সমর্থন করেন।
এ সময় নিহত সোহাগের ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব বিএনপি নেবে বলে ঘোষণা করেন। মনি তার বক্তব্যে আরও বলেন, হাসিনা তার আমলে ইন্ডিয়াকে অনেক কিছু দিয়েছে। দেশের মাটিতে ইন্ডিয়াকে রেলপথ দিয়েছে। দেশটাকে প্রায় শেষ করে দিয়েছে। আমাদের নেতা তারেক রহমান বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চান, তিনি আগামী নির্বাচনের পর সব দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যে সরকারে সব দল থাকবে। কিন্তু একটি দল আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চান। তাদের ভোট না থাকায় তারা এই পদ্ধতিতে নির্বাচন চান, আবারও ইন্ডিয়ার হাতে দেশকে তুলে দিতে চায়। অথচ ইন্ডিয়া, আমেরিকায় ভোটের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়, ওই একটি দল দেশে আবারও আওয়ামী লীগকে জায়গা
দিতে চায়। বিএনপির এ ভাইস চেয়ারম্যান সোহাগ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গ তুলে বলেন, একটি দল সোহাগের নৃশংস হত্যার দায় বিএনপিকে চাপিয়ে দিয়ে তারা তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তিমূলক কথা বলে। গণমাধ্যম কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমার আসার কথা শুনে তারেক রহমানকে ভালোবেসে এখানে এত মানুষ উপস্থিত হয়েছে, তারেক রহমানের পাশে এ দেশের সাধারণ মানুষ আছে ব্যবসায়িক কোন্দলে সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। বক্তব্য শেষে মোনাজাত করে নিহত সোহাগের রুহের মাগফিরাত কামনা করে সোহাগের স্ত্রী ও ছেলেমেয়েকে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই ঢাকা মিটফোর্ড এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে শত শত মানুষের সামনে ভারি
পাথরের আঘাত করে মধ্যযুগীয় কায়দায় নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে। এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ ও সিসি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে ফুঁসে ওঠে সারা দেশের মানুষ। নিহত সোহাগের বাবার বাড়ি পাথরঘাটার কাকচিড়া এলাকায়। মাত্র ৭ বছর বয়সে বজ্রপাতে বাবার মৃত্যুর পরে মায়ের সঙ্গে রাজধানী ঢাকায় গিয়ে ভাঙারির দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ শুরু করেন। বিগত চার-পাঁচ বছর পুরান ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় ব্যবসা শুরু করেছিলেন সোহাগ। সোহাগের মরদেহ বরগুনা সদর উপজেলার ৭ নম্বর ইউনিয়নের বান্দরগাছিয়া ইসলামপুর গ্রামে নানাবাড়িতে মায়ের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়েছে।
নৃশংসভাবে পাথর মেরে হত্যা করা হয়েছে। সোহাগের হত্যার নৃশংসতার কথা আমার সঙ্গে বলার সময় আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কান্না করেছেন। আজ সোহাগের স্ত্রী, দুই ছেলে-মেয়ে ও পরিবারের লোকজন সোহাগকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন, বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসীর স্থান হবে না। যারা এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড করেছে, তারা যদি বিএনপি, যুবদল, শ্রমিক দল, ছাত্রদল যে দলেরই নেতাকর্মী হোক খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন। এ সময় তিনি দল ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে খুনিদের ফাঁসির দাবি করলে, উপস্থিত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ হাত উঁচিয়ে ফাঁসির এ দাবিকে সমর্থন করেন।
এ সময় নিহত সোহাগের ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব বিএনপি নেবে বলে ঘোষণা করেন। মনি তার বক্তব্যে আরও বলেন, হাসিনা তার আমলে ইন্ডিয়াকে অনেক কিছু দিয়েছে। দেশের মাটিতে ইন্ডিয়াকে রেলপথ দিয়েছে। দেশটাকে প্রায় শেষ করে দিয়েছে। আমাদের নেতা তারেক রহমান বাংলাদেশের জন্য কিছু করতে চান, তিনি আগামী নির্বাচনের পর সব দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যে সরকারে সব দল থাকবে। কিন্তু একটি দল আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চান। তাদের ভোট না থাকায় তারা এই পদ্ধতিতে নির্বাচন চান, আবারও ইন্ডিয়ার হাতে দেশকে তুলে দিতে চায়। অথচ ইন্ডিয়া, আমেরিকায় ভোটের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়, ওই একটি দল দেশে আবারও আওয়ামী লীগকে জায়গা
দিতে চায়। বিএনপির এ ভাইস চেয়ারম্যান সোহাগ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গ তুলে বলেন, একটি দল সোহাগের নৃশংস হত্যার দায় বিএনপিকে চাপিয়ে দিয়ে তারা তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তিমূলক কথা বলে। গণমাধ্যম কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমার আসার কথা শুনে তারেক রহমানকে ভালোবেসে এখানে এত মানুষ উপস্থিত হয়েছে, তারেক রহমানের পাশে এ দেশের সাধারণ মানুষ আছে ব্যবসায়িক কোন্দলে সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। বক্তব্য শেষে মোনাজাত করে নিহত সোহাগের রুহের মাগফিরাত কামনা করে সোহাগের স্ত্রী ও ছেলেমেয়েকে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই ঢাকা মিটফোর্ড এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে শত শত মানুষের সামনে ভারি
পাথরের আঘাত করে মধ্যযুগীয় কায়দায় নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে। এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ ও সিসি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে ফুঁসে ওঠে সারা দেশের মানুষ। নিহত সোহাগের বাবার বাড়ি পাথরঘাটার কাকচিড়া এলাকায়। মাত্র ৭ বছর বয়সে বজ্রপাতে বাবার মৃত্যুর পরে মায়ের সঙ্গে রাজধানী ঢাকায় গিয়ে ভাঙারির দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ শুরু করেন। বিগত চার-পাঁচ বছর পুরান ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় ব্যবসা শুরু করেছিলেন সোহাগ। সোহাগের মরদেহ বরগুনা সদর উপজেলার ৭ নম্বর ইউনিয়নের বান্দরগাছিয়া ইসলামপুর গ্রামে নানাবাড়িতে মায়ের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়েছে।