ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
স্বৈরাচারের দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই -তারেক রহমান
ঝালকাঠিতে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ আমির হোসেন আমু গ্রেফতার
আগামীর বাংলা হবে ইসলামের বাংলা ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়ন ছাড়া অন্য কিছু মানবো না
আগামীর বাংলা হবে ইসলামের বাংলা ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়ন ছাড়া অন্য কিছু মানবো না
আমির হোসেন আমু গ্রেফতার
আলোচনায় আমুর পালিত মেয়ে সুমাইয়া
দক্ষিণাঞ্চলবাসীর জ্যান্ত আতঙ্ক ছিলেন আমু
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতিকে নিয়ে টকশো স্থগিত করলেন খালেদ মুহিউদ্দীন
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে নিয়ে টকশো আয়োজনের ঘোষণা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার মুখে পড়েছেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। অবশেষে ছাত্রলীগ সভাপতিকে নিয়ে টকশো স্থগিত করেছেন তিনি।
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে ফেসবুকে এক পোস্টে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ঘোষণা: অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এখন নিষিদ্ধ সংগঠন। একাধিক আইনজীবীর পরামর্শমতে, বাংলাদেশের দিক থেকে ছাত্রলীগের কারো বক্তব্য প্রচার আইনত ঠিক হবে না। এই বিবেচনায় নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ সভাপতির অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হল।
ছাত্রলীগের সভাপতিকে নিয়ে টকশো স্থগিত খালেদ মুহিউদ্দীনযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত বাংলা সংবাদপত্র ঠিকানার প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত
সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতিকে নিয়ে টকশো আয়োজনের ঘোষণার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে। এ নিয়ে কথা বলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতিকে প্রমোট করার মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতির সঙ্গে প্রতারণা করা হলো।’ সারজিস আলম লেখেন, ‘খালেদ মহিউদ্দীন ভাই, এর পূর্বে কয়টা নিষিদ্ধ সংগঠনের লিডারদের সঙ্গে টকশো করেছেন? এটা আমাদের ২ হাজারের অধিক শহিদের সঙ্গে বেইমানি, অর্ধ-লক্ষ রক্তাক্ত ভাইবোনের রক্তের সাথে বেইমানি।’
সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতিকে নিয়ে টকশো আয়োজনের ঘোষণার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে। এ নিয়ে কথা বলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতিকে প্রমোট করার মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতির সঙ্গে প্রতারণা করা হলো।’ সারজিস আলম লেখেন, ‘খালেদ মহিউদ্দীন ভাই, এর পূর্বে কয়টা নিষিদ্ধ সংগঠনের লিডারদের সঙ্গে টকশো করেছেন? এটা আমাদের ২ হাজারের অধিক শহিদের সঙ্গে বেইমানি, অর্ধ-লক্ষ রক্তাক্ত ভাইবোনের রক্তের সাথে বেইমানি।’