
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সরকারি ৩ দপ্তরের শীর্ষ পদে রদবদল

মৃত্যু সনদ নিতে ঘুস, গণশুনানিতে কাঁদলেন নাগরিক

যে কারণে এবার স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন না জেনারেল ওসমানি

ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত

‘দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষায় জাতীয় নির্বাচন জরুরি’

ড. আমিরুল ইসলামের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলীয় নারীরা বিপর্যয় ও দুর্ভোগের শিকার
নিজ বাসায় খুন হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ

রাজধনীর উত্তরায় নিজ বাসায় খুন হয়েছেন হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ মোহাম্মাদ সাইফুর রহমান ভূঁইয়া। তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে বাথরুমে আটকে রেখে সটকে পড়ে দুর্বৃত্তরা। পরবর্তীতে বাথরুমের দড়জা ভেঙে বের হলে প্রতিবেশীরা তাকে উত্তরার একটি হাসপাতলে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয়।
সোমবার ভোরে উত্তরার উত্তরখান পুরান পাড়ার একটি বাসার চতুর্থ তলার ফ্ল্যাটে হামলার ঘটনাটি ঘটে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ডিএমপির উত্তরা বিভাগের দক্ষিণখান অঞ্চলের সহকারী কমিশনার (এসি) মো. নাসিম। তিনি
বলেন, প্রতিবেশী ও বাড়ির মালিকের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, যে বাসায় সাইফুর রহমান ভূঁইয়া খুন হয়েছেন সেখানে তিনি নিয়মিত থাকতেন না। মাঝে মধ্যে আসতেন। তিনদিন আগে বাসাটিতে আসেন ওই শিক্ষক। এদিন এক নারী ও যুবক আসেন বাসায়। তাদেরকে ভাবী ও ভাতিজা পরিচয় দেন সাইফুর রহমান। পরে সোমবার ভোরে ওই দুজন তাকে কুপিয়ে জখম করে বাথরুমে আটকে রেখে ফ্ল্যাটের মূল দরজা বন্ধ করে চলে যায়। সাইফুর রহমান ভূঁইয়া বাথরুমের দরজা ভেঙে বের হন। এরপর প্রতিবেশীদের সহায়তায় উত্তরার একটি হাসপাতালে যান। সেখানেই তার মুত্যু হয়। এসি নাসিম আরও বলেন, সাইফুর রহমান ভূঁইয়ার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ওই ভবনের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে
পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আসামি গ্রেফতারে কাজ করছে একাধিক টিম। জানা গেছে, সাইফুর রহমান ভূঁইয়া পরিবার নিয়ে শান্তিনগর এলাকায় থাতেন। তবে কিছুদিন আগ থেকে তিনি উত্তরার উত্তরখান থানা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় মাঝে মাঝে থাকতেন। সেই বাসায় একাই ছিলেন। হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী রেজাউল রায়হান বলেন, সাইফুর রহমান স্যারকে কে বা করা সোমবার ভোরে (সেহেরির সময়) দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করে হত্যা করেছে। তার গলায় ও মাথায় কোপের দাগ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে অধ্যক্ষ থেকে শুরু করে সবাইকে পদত্যাগ করিয়ে নতুন করে শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হয়। সেখানে সাইফুর রহমান ভূঁইয়াকে ভারপ্রাপ্ত উপাধ্যক্ষ করা হয়েছিল। তিনি
(সাইফুর) এক সময় বিএনপির মতাদর্শী হলেও আওয়ামী লীগের আমলে বিভিন্ন সেমিনারে যাওয়ার কিছু ছবি ভাইরাল হয়। সেই ছবি দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেন। এ নিয়ে ওই কলেজে শিক্ষকদের মধ্যে কোন্দলও ছিল বলে জানা গেছে। উত্তরাখান থানার ওসি মো. জিয়াউর রহমান বলেন, তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে দেশীয় অস্ত্রের দাগ রয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
বলেন, প্রতিবেশী ও বাড়ির মালিকের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, যে বাসায় সাইফুর রহমান ভূঁইয়া খুন হয়েছেন সেখানে তিনি নিয়মিত থাকতেন না। মাঝে মধ্যে আসতেন। তিনদিন আগে বাসাটিতে আসেন ওই শিক্ষক। এদিন এক নারী ও যুবক আসেন বাসায়। তাদেরকে ভাবী ও ভাতিজা পরিচয় দেন সাইফুর রহমান। পরে সোমবার ভোরে ওই দুজন তাকে কুপিয়ে জখম করে বাথরুমে আটকে রেখে ফ্ল্যাটের মূল দরজা বন্ধ করে চলে যায়। সাইফুর রহমান ভূঁইয়া বাথরুমের দরজা ভেঙে বের হন। এরপর প্রতিবেশীদের সহায়তায় উত্তরার একটি হাসপাতালে যান। সেখানেই তার মুত্যু হয়। এসি নাসিম আরও বলেন, সাইফুর রহমান ভূঁইয়ার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ওই ভবনের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে
পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আসামি গ্রেফতারে কাজ করছে একাধিক টিম। জানা গেছে, সাইফুর রহমান ভূঁইয়া পরিবার নিয়ে শান্তিনগর এলাকায় থাতেন। তবে কিছুদিন আগ থেকে তিনি উত্তরার উত্তরখান থানা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় মাঝে মাঝে থাকতেন। সেই বাসায় একাই ছিলেন। হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী রেজাউল রায়হান বলেন, সাইফুর রহমান স্যারকে কে বা করা সোমবার ভোরে (সেহেরির সময়) দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করে হত্যা করেছে। তার গলায় ও মাথায় কোপের দাগ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে অধ্যক্ষ থেকে শুরু করে সবাইকে পদত্যাগ করিয়ে নতুন করে শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হয়। সেখানে সাইফুর রহমান ভূঁইয়াকে ভারপ্রাপ্ত উপাধ্যক্ষ করা হয়েছিল। তিনি
(সাইফুর) এক সময় বিএনপির মতাদর্শী হলেও আওয়ামী লীগের আমলে বিভিন্ন সেমিনারে যাওয়ার কিছু ছবি ভাইরাল হয়। সেই ছবি দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেন। এ নিয়ে ওই কলেজে শিক্ষকদের মধ্যে কোন্দলও ছিল বলে জানা গেছে। উত্তরাখান থানার ওসি মো. জিয়াউর রহমান বলেন, তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে দেশীয় অস্ত্রের দাগ রয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।