ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
গাজায় প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আশঙ্কা : ৯ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি!
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চাইলেন টিউলিপ
যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া একাধিক ফ্ল্যাটে বসবাসের অভিযোগ ওঠার প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
টিউলিপ যুক্তরাজ্যের মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা চিঠিতে উল্লেখ করেন, গণমাধ্যমে তার আর্থিক বিষয় এবং পরিবারের বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। তিনি লেখেন, “আমি স্পষ্ট করতে চাই যে আমি কোনো অন্যায় করিনি। তবে সন্দেহ দূর করতে চাই সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য স্বাধীন তদন্ত হোক।”
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ২০০৪ সালে লন্ডনের কিং’স
ক্রস এলাকায় অবস্থিত একটি ফ্ল্যাট টিউলিপকে উপহার দেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ডেভেলপার। তিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। রেকর্ড অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে মাত্র ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়, যা একই সময়ে আশপাশের ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের তুলনায় অনেক কম। টিউলিপ উপহার পাওয়া এই ফ্ল্যাটে কয়েক বছর বসবাস করেন এবং বর্তমানে এটি ভাড়া দিয়ে বছরে ৯০ হাজার পাউন্ড আয় করেন। তবে নির্বাচনী হলফনামায় ফ্ল্যাটটির কোনো উল্লেখ করেননি তিনি। ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি নিয়ে যুক্তরাজ্যের টরি এমপিরা দাবি করেছেন, টিউলিপ যদি অভিযোগের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা না দিতে পারেন, তবে তাকে মন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
ক্রস এলাকায় অবস্থিত একটি ফ্ল্যাট টিউলিপকে উপহার দেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ডেভেলপার। তিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। রেকর্ড অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে মাত্র ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়, যা একই সময়ে আশপাশের ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের তুলনায় অনেক কম। টিউলিপ উপহার পাওয়া এই ফ্ল্যাটে কয়েক বছর বসবাস করেন এবং বর্তমানে এটি ভাড়া দিয়ে বছরে ৯০ হাজার পাউন্ড আয় করেন। তবে নির্বাচনী হলফনামায় ফ্ল্যাটটির কোনো উল্লেখ করেননি তিনি। ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি নিয়ে যুক্তরাজ্যের টরি এমপিরা দাবি করেছেন, টিউলিপ যদি অভিযোগের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা না দিতে পারেন, তবে তাকে মন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনা চলছে।



