নিজেদের অস্ত্রেই ঘায়েল ইসরায়েল – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ২৬ নভেম্বর, ২০২৪
     ৫:৪৯ অপরাহ্ণ

আরও খবর

নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী

‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প

রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা

টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে।

মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি

আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা

নিজেদের অস্ত্রেই ঘায়েল ইসরায়েল

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ৫:৪৯ 69 ভিউ
লেবাননে ইসরায়েলের হামলার এক দিন পরেই প্রতিশোধ নিয়েছে হিজবুল্লা। সে দেশের প্রশাসনিক রাজধানী তেল আভিভকে লক্ষ্য করে পর পর রকেট বর্ষণ করেছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী। সে সব রকেটের কয়েকটি নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে আকাশপথেই ঠেকাতে পেরেছে ইজরায়েল। কিন্তু অনেক রকেট আছড়ে পড়েছে তেল আভিভের মাটিতে। একাধিক ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে গিয়েছে বলে খবর। ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রবিবার লেবাননের দিক থেকে অন্তত ২৪০টি রকেট ছোড়া হয়েছে তেল আভিভকে লক্ষ্য করে। তবে এর মধ্যেই এমন এক দাবি ইসরায়েল করেছে, যা নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে। কিন্তু কী সেই দাবি? ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের মতে, তাদের বিরুদ্ধে তাদেরই অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাচ্ছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজ়বুল্লা! ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনাকর্তারা দাবি করেছেন, হিজবুল্লা তাদের বিরুদ্ধে যে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে তা এক সময়ে ইসরায়েলের হাতে ছিল। যুদ্ধের সময় তা কোনও ভাবে হিজবুল্লা হাতিয়ে নিয়েছিল। তার উপরেই ‘রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং’ বা বিশেষ কারিকুরি করে ইজ়রায়েলের বিরুদ্ধেই ব্যবহার করা হচ্ছে। ইসরায়েলের দাবি, ২০০৬ সালে লেবাননে হিজবুল্লার সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালীন তাদের ওই ‘স্পাইক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক’ ক্ষেপণাস্ত্রগুলি বাজেয়াপ্ত করেছিল ওই সশস্ত্র গোষ্ঠী। এর পর সেগুলি ক্লোনিংয়ের জন্য বন্ধু এবং প্রধান সমর্থক ইরানের কাছে পাঠিয়েছিল তারা। ইরানে এই ক্ষেপণাস্ত্রের নকশা এবং কার্যকারিতাকে আরও পোক্ত করা হয়। যে বিশেষ প্রযুক্তিতে ক্ষেপণাস্ত্রগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা হাতিয়ে উন্নত করা হয় সেগুলিকে। সেই ঘটনার ১৮ বছর পর নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের

রূপে পুরনো সেই ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটি, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনীর উপর নিক্ষেপ করছে হিজবুল্লা। ক্ষেপণাস্ত্রগুলি এত নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানছে যে, তা ইসরায়েলি বাহিনীকে যথেষ্ট চাপের মুখে রেখেছে বলেও খবর। উল্লেখ্য, ক্ষেপণাস্ত্রগুলির পাল্লা ১৬ কিলোমিটার পর্যন্ত এবং লক্ষ্যবস্তুকে ‘ট্র্যাক’ এবং ‘লক’ করার জন্য উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে সেগুলিতে। ইরান এবং তার মদতপুষ্ট বাহিনীদের শত্রু দেশের ক্ষেপণাস্ত্র ‘ক্লোন’ করে এবং সেগুলিকে অত্যাধুনিক বানিয়ে পাল্টা হামলা চালানোর ঘটনা নতুন নয়। এর আগে আমেরিকার ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্রের নকশা ও প্রযুক্তিও নকল করতে দেখা গিয়েছিল ইরানকে। বর্তমানে হিজবুল্লার অস্ত্রভান্ডারের অন্যতম শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র আলমাস। তবে সেই ক্ষেপণাস্ত্রের বেশ কয়েকটি বাজেয়াপ্ত করেছে ইসরায়েল। সেগুলি পরীক্ষা করেই

ওই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে তাদের। সংবাদমাধ্যমে তেমনটাই জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সে দেশের এক সেনাকর্তা। আরবি এবং ফারসি ভাষায় আলমাস কথার অর্থ হিরে। এটি এমন একটি নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র, যা ড্রোন, হেলিকপ্টার এবং টিউব থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। হিজবুল্লা যে ইজ়রায়েলি অস্ত্র ক্লোন করে ইসরায়েলের উপরই প্রয়োগ করছে, তা মনে করছেন পশ্চিমি দেশগুলির প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা এবং অস্ত্র বিশেষজ্ঞেরাও। পশ্চিম এশিয়ার অস্ত্র বিশ্লেষক মহম্মদ আল-বাশার দাবি, অন্যের অস্ত্রে উপর কারিকুরি করে ইরান যে অস্ত্র তৈরি করে তার উদাহরণ হল আলমাস ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্র আঞ্চলিক শক্তির গতিবিধিকে মৌলিক ভাবে পরিবর্তন করছে বলেও বাশা জানিয়েছেন। বাশা আরও বলেছেন, ‘‘এক সময়ের পুরনো ক্ষেপণাস্ত্রগুলি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজিয়ে

যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে।’’ উল্লেখ্য, শনিবারই লেবাননের রাজধানী বেরুটে হিজ়বুল্লার ঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইজ়রায়েল। তাতে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল বলে খবর। হিজ়বুল্লার তরফে সে দিনই প্রতিশোধের বার্তা দেওয়া হয়। রবিবারই পাল্টা হামলার পথে হাঁটে তারা। তেল আভিভে হামলার দায় স্বীকার করে নিয়ে হিজ়বুল্লা জানিয়েছে, ইসরায়েলি শহর এবং তার আশপাশের সেনাঘাঁটি ছিল তাদের লক্ষ্য। ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) রবিবারের হামলা প্রসঙ্গে জানিয়েছে, তেল আভিভ এবং তার আশপাশে বেশ কয়েকটি বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। কিছু বাড়িতে আগুন লেগে গিয়েছে। অনেক সাধারণ মানুষ আহত হয়েছেন। তবে কারও আঘাত তেমন গুরুতর নয় বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনা। সেই আবহে নয়া দাবি করলেন ইসরায়েলের সেনাকর্তারা। সূত্র: আনন্দবাজার

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী ক্লাব বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি? টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি