
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পার্বত্য চট্টগ্রামের ১০০ বিদ্যালয়ে ছয় মাসের মধ্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট চালু

যেসব ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট লাইভ করতে পারবে না

সরাসরি চাঁদে আঘাত হানতে পারে গ্রহাণু, মহাজাগতিক বিস্ফোরণের শঙ্কা

আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা সক্রিয় করবেন যেভাবে

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চীনে হুয়াওয়ের উত্থান

চমকপ্রদ রূপে ফিরছে টাটা ন্যানো, থাকছে দুর্দান্ত সব ফিচার!

যেভাবে প্রশ্ন করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে!
নাসার রেকর্ড করা মহাকাশীয় শব্দ কি ফেরেশতাদের জিকির?

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা সম্প্রতি মহাকাশে প্রথমবারের মতো শব্দ রেকর্ড করেছে। এটি বিজ্ঞানের জন্য একটি বড় অগ্রগতি, কারণ এতদিন ধারণা করা হতো, মহাকাশ বায়ুশূন্য হওয়ায় সেখানে শব্দের অস্তিত্ব নেই।
নাসার মতে, মহাকাশে বিভিন্ন কণা ও নক্ষত্রের বিকিরণ থেকে যে কম্পন বা ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক তরঙ্গ সৃষ্টি হয়, তা বিশেষ সরঞ্জামের মাধ্যমে শব্দতরঙ্গে রূপান্তরিত করা সম্ভব হয়েছে। নাসার "আওয়ার ইউনিভার্স ইজ নট সাইলেন্ট" শীর্ষক প্রতিবেদনে এই বিষয়টি বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
তবে এই বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার নিয়ে ধর্মীয় ব্যাখ্যাও উঠে এসেছে। খ্রিস্টান এক গবেষক এই শব্দকে তাদের ধর্মীয় সংগীতের মতো মনে করেছেন। এর ভিত্তিতে কিছু ব্যক্তি এবং মিডিয়া নাসার রেকর্ড করা শব্দকে আসমানে ফেরেশতাদের জিকিরের
আওয়াজ হিসেবে উপস্থাপন করছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশের দুই গবেষক আলেম তাদের মতামত জানিয়েছেন। মাসিক মদিনার সম্পাদক মাওলানা খালেদুজ্জামান বলেন, "হাদিস ও কোরআনে ফেরেশতাদের জিকিরের কথা উল্লেখ থাকলেও নাসার রেকর্ড করা শব্দকে নিশ্চিতভাবে তা বলা সম্ভব নয়। এটি হতে পারে, আবার নাও হতে পারে।" তিনি আরও যোগ করেন, এ ধরনের দাবি করার আগে বিষয়টির নিশ্চিত ব্যাখ্যা থাকা প্রয়োজন। কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. এবিএম হিজবুল্লাহ বলেন, "নাসার আবিষ্কারকে ফেরেশতাদের জিকির বলা বোধগম্য নয়। এটি ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।" গবেষকরা মনে করেন, মহাকাশে শব্দ রেকর্ডের বিষয়টি একটি বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
আওয়াজ হিসেবে উপস্থাপন করছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশের দুই গবেষক আলেম তাদের মতামত জানিয়েছেন। মাসিক মদিনার সম্পাদক মাওলানা খালেদুজ্জামান বলেন, "হাদিস ও কোরআনে ফেরেশতাদের জিকিরের কথা উল্লেখ থাকলেও নাসার রেকর্ড করা শব্দকে নিশ্চিতভাবে তা বলা সম্ভব নয়। এটি হতে পারে, আবার নাও হতে পারে।" তিনি আরও যোগ করেন, এ ধরনের দাবি করার আগে বিষয়টির নিশ্চিত ব্যাখ্যা থাকা প্রয়োজন। কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. এবিএম হিজবুল্লাহ বলেন, "নাসার আবিষ্কারকে ফেরেশতাদের জিকির বলা বোধগম্য নয়। এটি ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।" গবেষকরা মনে করেন, মহাকাশে শব্দ রেকর্ডের বিষয়টি একটি বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।