
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ক্রাউড ফান্ডিংয়ের অর্থে এনসিপির ৬ নেতার সমুদ্রবিলাস: ক্ষোভ কর্মী-সমর্থকদের

সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ এনসিপির

বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

লন্ডনে ‘একান্ত বৈঠকের’ আলোচনা জাতির সামনে পরিষ্কার করতে হবে

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু মারা গেছেন

পটুয়াখালীর ডিসিকে রাজনীতির মাঠে আসতে বললেন নুর

সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না: রিজওয়ানা
দেশকে নতুন করে গড়ার যে সুযোগ এসেছে, হাতছাড়া করলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে: ফখরুল

গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জাতির সামনে দেশকে নতুন করে গড়ার যে সুযোগ এসেছে তা হাতছাড়া না করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এই সুযোগ হাতছাড়া করলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে।
আজ শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে হাইকোর্ট অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, একটা কথা আমাদের জরুরিভাবে মনে রাখতে হবে এবার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে- সেই সুযোগ যাতে কোনো মতেই হাতছাড়া না করি। এবার এই সুযোগ হারিয়ে গেলে আমাদের জাতি হিসেবে অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে, আমি এই কথাটা জোর দিয়ে বলতে চাই।
অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কাজ করেছে উল্লেখ
করে তিনি বলেন, এই সরকারকে সময় দিতে হবে। তাদের আমরা দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কাজ করছে। অনেকে বলেন যে-আমি অবাক হই যে, মিডিয়ার মধ্যে অনেকেই কোনো সাফল্য দেখতে পান না। এই তিন মাস সময়ের মধ্যে এরা অনেক কাজ করেছে। অস্বীকার করা তো উপায় নেই। সংস্কার করার জন্য তারা কমিশন গঠন করেছে, আইন পরিবর্তন করেছে, আইনগুলো নিয়ে কাজ করছে। বেশ কিছু ফ্যাসিবাদের দোসর- তাদেরকে আটক করেছে; বিচারের জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে। এই বিষয়গুলো কিছু করছে। সব কিছু একসাথে সম্ভব নয়। ফখরুল বলেন, এখন যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন, তাদের আমরাই সমর্থন দিয়েছি, সকলে একসাথে, ছাত্ররা, রাজনীতিবিদরা আমরা সবাই। এই প্রত্যাশায় দিয়েছি, ১৫ বছর আওয়ামী লীগ
যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে তারা সেগুলো সরিয়ে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই তরুণ-যুবকের যে চাওয়া নতুন বাংলাদেশ, সে বাংলাদেশ যেন আমরা তৈরি করতে পারি।
করে তিনি বলেন, এই সরকারকে সময় দিতে হবে। তাদের আমরা দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কাজ করছে। অনেকে বলেন যে-আমি অবাক হই যে, মিডিয়ার মধ্যে অনেকেই কোনো সাফল্য দেখতে পান না। এই তিন মাস সময়ের মধ্যে এরা অনেক কাজ করেছে। অস্বীকার করা তো উপায় নেই। সংস্কার করার জন্য তারা কমিশন গঠন করেছে, আইন পরিবর্তন করেছে, আইনগুলো নিয়ে কাজ করছে। বেশ কিছু ফ্যাসিবাদের দোসর- তাদেরকে আটক করেছে; বিচারের জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে। এই বিষয়গুলো কিছু করছে। সব কিছু একসাথে সম্ভব নয়। ফখরুল বলেন, এখন যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন, তাদের আমরাই সমর্থন দিয়েছি, সকলে একসাথে, ছাত্ররা, রাজনীতিবিদরা আমরা সবাই। এই প্রত্যাশায় দিয়েছি, ১৫ বছর আওয়ামী লীগ
যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে তারা সেগুলো সরিয়ে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই তরুণ-যুবকের যে চাওয়া নতুন বাংলাদেশ, সে বাংলাদেশ যেন আমরা তৈরি করতে পারি।