
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পোপের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে ট্রাম্পসহ থাকবেন যারা

পাকিস্তানে ঈদুল আজহা কবে হতে পারে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব

এবার মার্কিন ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পালটা নিষেধাজ্ঞা দিল চীন

১৮তম জন্মদিনে যে বিশেষ উপহার পেলেন প্রিন্সেস ইসাবেলা

তরুণকে অপহরণ করে যৌন নিপীড়ন, নারীকে ২০ বছরের জেল

ইউক্রেনজুড়ে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৩
দিন বদলে গেছে, আমেরিকা আর আমাদের পাশে নেই: জেলেনস্কি

ইউরোপের পাশে আগের মতো আমেরিকা আর নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে এক বক্তৃতায় এই মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, ইউরোপে আমেরিকান সহায়তার নিশ্চয়তা ফুরিয়ে গেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, ইউক্রেনকে বাদ দিয়েই গত সপ্তাহে যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা করে আমেরিকা ও রাশিয়া। এমনকি যেকোনো সময় যুদ্ধ বন্ধ হবে বলে আশ্বাসও দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এই তথ্য সামনে আসার পর থেকে একের পর এক মন্তব্য করে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতারা।
এবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বললেন, ‘কয়েকদিন আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পুতিনের সঙ্গে তার কথোপকথনের কথা আমাকে বলেছেন। তিনি একবারও উল্লেখ
করেননি যে, সেই আলোচনার টেবিলে ইউরোপকে তারা চাইছেন। এ ঘটনাতেই বোঝা যাচ্ছে আসলে কী হচ্ছে।’ এ সময় জেলেনস্কি বলেন, ‘পুরোনো সেইসব দিন এখন আর নেই। ওই সময় আমেরিকা পুরোমাত্রায় ইউরোপকে সহায়তা করত।’ সিএনএনের এক প্রতিবেদকের সঙ্গে এ নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ট্রাম্প প্রথমে পুতিনকে ফোন দিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি খুশি নন। আগে তাঁর সঙ্গে দেখা না করে ট্রাম্প যদি পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, বিষয়টি আরও ভয়াবহতার দিকে যাবে। এদিকে, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কড়া সমালোচনা করেছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। গতকাল শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি মিত্র দেশগুলোর সমালোচনা করেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক
প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। জেডি ভ্যান্স বলেন, ‘ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলো তাদের মূল্যবোধ থেকে সরে আসছে। ইউরোপীয় নেতারা বেশ কিছু মৌলিক মূল্যবোধ থেকে পিছু হটেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশনাররা দমন করছেন বাকস্বাধীনতা।’ ২০ মিনিটের বক্তব্যে ভুল তথ্য, বিভ্রান্তি এবং বাকস্বাধীনতার বিষয়ে ভোটারদের উদ্বেগ উপেক্ষা করার অভিযোগসহ নানা বিষয়ে সমালোচনা করেন জেডি ভ্যান্স। এ সময় নিরাপত্তা সম্মেলনে পিনপতন নিরবতা ছিল। ইউরোপ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মনোভাব উল্লেখ করে জেডি ভ্যান্স বলেন, ‘নিজিদের রক্ষার জন্য ইউরোপের দেশগুলোকেই এগিয়ে আসতে হবে। কারণ এই মহাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে আসছে না, বরং নিজেদের ভেতর থেকেই আসছে।’ এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও কথা বলেন জেডি
ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমি আশা করছি, এ নিয়ে একটি যুক্তিসংগত সমাধান সম্ভব হবে।’ মিউনিখ সম্মেলনের ফাঁকে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও বৈঠক করেছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
করেননি যে, সেই আলোচনার টেবিলে ইউরোপকে তারা চাইছেন। এ ঘটনাতেই বোঝা যাচ্ছে আসলে কী হচ্ছে।’ এ সময় জেলেনস্কি বলেন, ‘পুরোনো সেইসব দিন এখন আর নেই। ওই সময় আমেরিকা পুরোমাত্রায় ইউরোপকে সহায়তা করত।’ সিএনএনের এক প্রতিবেদকের সঙ্গে এ নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ট্রাম্প প্রথমে পুতিনকে ফোন দিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি খুশি নন। আগে তাঁর সঙ্গে দেখা না করে ট্রাম্প যদি পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, বিষয়টি আরও ভয়াবহতার দিকে যাবে। এদিকে, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কড়া সমালোচনা করেছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। গতকাল শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি মিত্র দেশগুলোর সমালোচনা করেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক
প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। জেডি ভ্যান্স বলেন, ‘ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলো তাদের মূল্যবোধ থেকে সরে আসছে। ইউরোপীয় নেতারা বেশ কিছু মৌলিক মূল্যবোধ থেকে পিছু হটেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশনাররা দমন করছেন বাকস্বাধীনতা।’ ২০ মিনিটের বক্তব্যে ভুল তথ্য, বিভ্রান্তি এবং বাকস্বাধীনতার বিষয়ে ভোটারদের উদ্বেগ উপেক্ষা করার অভিযোগসহ নানা বিষয়ে সমালোচনা করেন জেডি ভ্যান্স। এ সময় নিরাপত্তা সম্মেলনে পিনপতন নিরবতা ছিল। ইউরোপ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মনোভাব উল্লেখ করে জেডি ভ্যান্স বলেন, ‘নিজিদের রক্ষার জন্য ইউরোপের দেশগুলোকেই এগিয়ে আসতে হবে। কারণ এই মহাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে আসছে না, বরং নিজেদের ভেতর থেকেই আসছে।’ এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও কথা বলেন জেডি
ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমি আশা করছি, এ নিয়ে একটি যুক্তিসংগত সমাধান সম্ভব হবে।’ মিউনিখ সম্মেলনের ফাঁকে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও বৈঠক করেছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।