
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ইউনূসের মন্তব্যের পর যে ‘পরিকল্পনা’ নিতে বাধ্য হলো ভারত

প্রাচীন আগ্নেয়গিরির পেটে মিলল বিশ্বের সবচেয়ে দামি হীরার খনি!

হঠাৎ টর্নেডোর হানায় লণ্ডভণ্ড মিসৌরি, হতাহত ৪২

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক, জনমনে আতঙ্ক

বিশেষ অভিযানে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত ৩১
তিন ইসরাইলি জিম্মির বিনিময়ে আজ মুক্তি পাচ্ছে ৩৬৯ ফিলিস্তিনি

শনিবার গাজা থেকে প্রথম পর্বের যুদ্ধবিরতির ষষ্ঠ ধাপে তিনজন ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্তরা হলেন আলেক্সান্ডার ট্রুফানোভ, সাগুই ডেকেল-চেন এবং ইয়াইর হর্ন। বিনিময়ে ইসরাইলি কারাগার থেকে ৩৬৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে।
আজ (১৫ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এটি নিশ্চিত করেছে আল জাজিরা।
তিন ইসরাইলি বেসামরিক বন্দির মুক্তির পর, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ৩৬৯ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে শনিবার। হামাসের বন্দি বিষয়ক মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৩৬ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বাকি ৩৩৩ জন বন্দি মূলত ৭ অক্টোবরের হামলার পর গাজা থেকে আটক হয়েছিলেন।
গত মাসে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের চুক্তি অনুযায়ী, এখনো ১৭ জন
ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে, যাদের মধ্যে ৯ জন জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে এই চুক্তির আওতায় হামাস ১৬ ইসরায়েলি এবং ৫ থাই বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, ইসরাইলও প্রায় ২,০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিতে বাধ্য, যার মধ্যে বহু হামাস যোদ্ধা রয়েছে, যারা বিভিন্ন সময় ইসরাইলে হামলার জন্য যাবজ্জীবন বা দীর্ঘ কারাদণ্ড ভোগ করছিল। তবে চুক্তির পরবর্তী ধাপ নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে, কারণ এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি। ৭ অক্টোবরের হামলায় হামাস ২৫১ জনকে অপহরণ করেছিল, যাদের মধ্যে ৭৩ জন এখনো গাজায় আটক রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) তথ্য অনুযায়ী,
এদের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন মারা গেছে। এদিকে, হামাস জানিয়েছে, গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনা আগামী সপ্তাহে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে, যাদের মধ্যে ৯ জন জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে এই চুক্তির আওতায় হামাস ১৬ ইসরায়েলি এবং ৫ থাই বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, ইসরাইলও প্রায় ২,০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিতে বাধ্য, যার মধ্যে বহু হামাস যোদ্ধা রয়েছে, যারা বিভিন্ন সময় ইসরাইলে হামলার জন্য যাবজ্জীবন বা দীর্ঘ কারাদণ্ড ভোগ করছিল। তবে চুক্তির পরবর্তী ধাপ নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে, কারণ এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি। ৭ অক্টোবরের হামলায় হামাস ২৫১ জনকে অপহরণ করেছিল, যাদের মধ্যে ৭৩ জন এখনো গাজায় আটক রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) তথ্য অনুযায়ী,
এদের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন মারা গেছে। এদিকে, হামাস জানিয়েছে, গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনা আগামী সপ্তাহে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।