ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে শঙ্কা
দ্রুত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের বার্তা
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গাজায় দুর্ভিক্ষের তথ্য লুকানোর অভিযোগ
রুশ হেলিকপ্টার মিলছে না, ঝুঁকিতে অর্থ ফেরত
ট্রাম্পের প্রথম দিন থেকেই অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান
যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি নিয়ে শেষ ভাষণে যা বললেন বাইডেন
ইসরাইলে পৌঁছেছেন তিন নারী, অপেক্ষায় ৯০ ফিলিস্তিনি
ট্রাম্পের বিদেশ নীতি: বাংলাদেশের জন্য ভবিষ্যৎ
২০২৫ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন, তার শপথের পর থেকে শুধুমাত্র আমেরিকার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নয়, বরং বিশ্ব রাজনীতিতে বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের প্রতি তার নীতির প্রভাব নিয়ে অনেক আলোচনা শুরু হয়েছে। গত নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় এবং তার প্রশাসনের সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে গভীর উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে, বিশেষত মুহাম্মাদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রসঙ্গটি যখন সামনে আসে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মার্শা বার্নিকটের উপস্থিতি ছিল গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর পরিকল্পনার জন্য। যদিও বার্নিকট এখন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ডিরেক্টর জেনারেল পদে রয়েছেন, তাঁর পদত্যাগের পর এটি
স্পষ্ট হয়েছে যে, ট্রাম্পের প্রশাসন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থানে বিশেষ মনোযোগ দিবে। মুহাম্মাদ ইউনুসের সংলাপের ক্ষেত্রেও ট্রাম্প প্রশাসন অনেক আগ্রহী হতে পারে। ইউনুসের সঙ্গে ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সম্পর্কের কথা বিবেচনায় রেখে, বিশেষ করে ২০১৬ সালে যখন ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়েছিল, তখনই ইউনুসের সরকারকে ‘গ্রহণ’ হিসেবে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করার মতো অবস্থায় ছিলেন। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন নীতি কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই কৌতূহলী। অতীতে, বিশেষত ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা সংকটের সময়, ট্রাম্প প্রশাসন কিছুটা কঠোর মনোভাব গ্রহণ করেছিল। তবে, ভারতের সাথে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক এবং বাংলাদেশের রাজনীতির সম্পর্কের বিশেষ দিকগুলোও মাথায় রেখে, তার নীতির পরিবর্তন বা স্থিতিশীলতা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের ‘বৈধতা’ নিয়ে কিছু নীতি গ্রহণ করতে পারে, তবে তা বেশিরভাগ নির্ভর করবে ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর। বাংলাদেশে গণ অভ্যুত্থানের পর পর, ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো মৌলবাদীদের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিতে পারে, বিশেষত যদি তারা জনগণের অধিকার বা মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনা হচ্ছে, এবং ট্রাম্প প্রশাসন যদি এমন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে চায়, তবে তাকে আরও শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে হতে পারে। এখন আন্তর্জাতিক মহলে ট্রাম্পের দ্বিতীয় শাসনামলে বাংলাদেশকে মানবাধিকার সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চাপ দিতে হতে পারে, বিশেষত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বিচারিক স্বচ্ছতা,
এবং নিরাপত্তার প্রশ্নে। অনির্বাচিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মৌলবাদীদের পক্ষ থেকে শাসনমূলক দমন-নিপীড়নের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। ভারত ও ট্রাম্পের সম্পর্ক বাংলাদেশের রাজনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ট্রাম্প ভারতের সাথে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে তোলেন, তবে বাংলাদেশের উপর চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষত ভারতের কাছে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য হতে পারে, যদি তাদের নিজের জাতীয় নিরাপত্তা বা সুরক্ষা প্রশ্নে কোনও হুমকি অনুভব হয়। ট্রাম্পের শপথের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশেষভাবে নজরকাড়া হয়ে উঠবে। দক্ষিণ এশিয়ার জন্য মার্কিন নীতি কেমন হবে, তা এখন অনেক দেশই গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত এবং বিশ্বে তার অবস্থান নিয়ে নানা রকম
জল্পনা রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন যে কোনো পদক্ষেপ নেবে, তা শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে না, বরং যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির মধ্যে কৌশলগত সম্পর্কও এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
স্পষ্ট হয়েছে যে, ট্রাম্পের প্রশাসন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থানে বিশেষ মনোযোগ দিবে। মুহাম্মাদ ইউনুসের সংলাপের ক্ষেত্রেও ট্রাম্প প্রশাসন অনেক আগ্রহী হতে পারে। ইউনুসের সঙ্গে ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সম্পর্কের কথা বিবেচনায় রেখে, বিশেষ করে ২০১৬ সালে যখন ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়েছিল, তখনই ইউনুসের সরকারকে ‘গ্রহণ’ হিসেবে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করার মতো অবস্থায় ছিলেন। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন নীতি কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই কৌতূহলী। অতীতে, বিশেষত ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা সংকটের সময়, ট্রাম্প প্রশাসন কিছুটা কঠোর মনোভাব গ্রহণ করেছিল। তবে, ভারতের সাথে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক এবং বাংলাদেশের রাজনীতির সম্পর্কের বিশেষ দিকগুলোও মাথায় রেখে, তার নীতির পরিবর্তন বা স্থিতিশীলতা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের ‘বৈধতা’ নিয়ে কিছু নীতি গ্রহণ করতে পারে, তবে তা বেশিরভাগ নির্ভর করবে ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর। বাংলাদেশে গণ অভ্যুত্থানের পর পর, ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো মৌলবাদীদের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিতে পারে, বিশেষত যদি তারা জনগণের অধিকার বা মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনা হচ্ছে, এবং ট্রাম্প প্রশাসন যদি এমন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে চায়, তবে তাকে আরও শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে হতে পারে। এখন আন্তর্জাতিক মহলে ট্রাম্পের দ্বিতীয় শাসনামলে বাংলাদেশকে মানবাধিকার সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চাপ দিতে হতে পারে, বিশেষত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বিচারিক স্বচ্ছতা,
এবং নিরাপত্তার প্রশ্নে। অনির্বাচিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মৌলবাদীদের পক্ষ থেকে শাসনমূলক দমন-নিপীড়নের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। ভারত ও ট্রাম্পের সম্পর্ক বাংলাদেশের রাজনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ট্রাম্প ভারতের সাথে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে তোলেন, তবে বাংলাদেশের উপর চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষত ভারতের কাছে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য হতে পারে, যদি তাদের নিজের জাতীয় নিরাপত্তা বা সুরক্ষা প্রশ্নে কোনও হুমকি অনুভব হয়। ট্রাম্পের শপথের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশেষভাবে নজরকাড়া হয়ে উঠবে। দক্ষিণ এশিয়ার জন্য মার্কিন নীতি কেমন হবে, তা এখন অনেক দেশই গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত এবং বিশ্বে তার অবস্থান নিয়ে নানা রকম
জল্পনা রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন যে কোনো পদক্ষেপ নেবে, তা শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে না, বরং যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির মধ্যে কৌশলগত সম্পর্কও এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।