
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

ছাত্রলীগ কর্মীর হাত-পায়ের রগ কাটল দুর্বৃত্তরা

শিবিরবান্ধব শেহরীন মনামীকে ‘রাজাকার’ ট্যাগ: ফেসবুকে পিতার মুক্তিযুদ্ধ সার্টিফিকেট দিয়ে জানালেন, “আমিও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কিন্তু…”

ফেনীর পরশুরামে পুলিশ সদস্যকে পি/টি/য়ে/ছে ছাত্রদল নেতা

শেষ সময়ে ডাকসু নির্বাচনের ৬ প্রার্থীকে ছাত্রদল থেকে আজীবন বহিষ্কার

ডাকসু নির্বাচনে কারা জিতবেন, সমীকরণ দিলেন তাজনুভা

ডাকসু নির্বাচনে ভোটাররা যে প্রক্রিয়ায় ভোট দেবেন
জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার কার্যকরের দাবি ছাত্রশিবিরের

জুলাইয়ের গণহত্যার দ্রুত বিচার কার্যকরের লক্ষ্যে স্পষ্ট রূপরেখা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম।
রোববার রাজধানীর শাহবাগে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর আয়োজিত ফ্যাসীবাদ বিরোধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি উত্থাপন করেন।
মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, অভু্যত্থানের তিন মাস পার হলেও আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। চব্বিশের আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের সন্ত্রাসীরা যে বর্বর হামলা চালিয়েছে, তাতে হাজারো প্রাণ ঝরে গেছে, যা ইতিহাসে নজিরবিহীন। রংপুরে শহিদ আবু সাঈদ, ঢাকার শহিদ মুগ্ধসহ অসংখ্য ছাত্রজনতা ও ছাত্রশিবিরকর্মীকে শহিদ করা হয়েছে।
শিবির সভাপতি বলেন, শিক্ষার্থীরা যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তা তখনই পূর্ণ হবে,
যখন এই হত্যাযজ্ঞের নায়কদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আমরা দেশের বিচারব্যবস্থা ও সামগ্রিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদেরও বিচার দাবি করছি। আরও উপস্থিত ছিলেন- ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগ থেকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট হয়ে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে এসে শেষ হয়।
যখন এই হত্যাযজ্ঞের নায়কদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আমরা দেশের বিচারব্যবস্থা ও সামগ্রিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদেরও বিচার দাবি করছি। আরও উপস্থিত ছিলেন- ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগ থেকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট হয়ে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে এসে শেষ হয়।