
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার কার্যকরের দাবি ছাত্রশিবিরের

জুলাইয়ের গণহত্যার দ্রুত বিচার কার্যকরের লক্ষ্যে স্পষ্ট রূপরেখা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম।
রোববার রাজধানীর শাহবাগে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর আয়োজিত ফ্যাসীবাদ বিরোধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি উত্থাপন করেন।
মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, অভু্যত্থানের তিন মাস পার হলেও আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। চব্বিশের আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের সন্ত্রাসীরা যে বর্বর হামলা চালিয়েছে, তাতে হাজারো প্রাণ ঝরে গেছে, যা ইতিহাসে নজিরবিহীন। রংপুরে শহিদ আবু সাঈদ, ঢাকার শহিদ মুগ্ধসহ অসংখ্য ছাত্রজনতা ও ছাত্রশিবিরকর্মীকে শহিদ করা হয়েছে।
শিবির সভাপতি বলেন, শিক্ষার্থীরা যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তা তখনই পূর্ণ হবে,
যখন এই হত্যাযজ্ঞের নায়কদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আমরা দেশের বিচারব্যবস্থা ও সামগ্রিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদেরও বিচার দাবি করছি। আরও উপস্থিত ছিলেন- ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগ থেকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট হয়ে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে এসে শেষ হয়।
যখন এই হত্যাযজ্ঞের নায়কদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আমরা দেশের বিচারব্যবস্থা ও সামগ্রিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদেরও বিচার দাবি করছি। আরও উপস্থিত ছিলেন- ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শাহবাগ থেকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট হয়ে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে এসে শেষ হয়।