
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘র’ এর সঙ্গে মিটিং করে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত

নির্বাচনের আগে জামায়াত আমিরের ৩ শর্ত

বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে নয়, সংস্কারেরই দল

স্প্রেডশিটের মাধ্যমে মিস লিড করা হয়েছে : সালাহউদ্দিন

বেলকুচিতে ৭ যুবদল নেতাকে সকালে বহিষ্কার, রাতে প্রত্যাহার

গাজীপুরে বিএনপি নেতার অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল, নিন্দার ঝড়

জামায়াত-বিএনপিকে যে আহ্বান জানালেন মির্জা গালিব
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ নিয়ে চেতনার ব্যবসা করবেন না: নুর

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আওয়ামী লীগ যে চেতনার ব্যবসা করেছিল, একাত্তরের একক ঠিকাদার হয়ে গিয়েছিল। এই জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কেউ চেতনার ব্যবসা করবেন না।
এই জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান কোনো রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে হয় নাই। এটি একটি গণআন্দোলন, গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে নেমে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল বিধায় বিগত ১৬ বছরের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ শাসনের পতন হয়েছিল।
আজ শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জের সিংগাইর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণঅধিকার পরিষদ সিঙ্গাইর উপজেলা শাখা আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি গণঅধিকার সভাপতি ডাকসুর সাবেক ভিপি
নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা যে তরুণদের নিয়ে পরিবর্তনের কথা বলি, যেই তরুণদের নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখি, সেই তরুণদের একটি অংশ পুরোনো পথে হাঁটতে চায়। নতুন রাজনৈতিক বন্দ্যোবস্তের কথা বলে পুরোনো সেই পেশিশক্তি, কালোটাকা, আধিপত্য বিস্তারের রাজনীতির দিকে যেতে চাচ্ছে। এইটা যদি নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দ্যোবন্তে হয়, তাহলে মানুষ হতাশ হবে। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, নির্বাচন ও সংস্কারকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেশে আরেকটি সংকট তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। একটা গোষ্ঠী রাজনৈতিক ফায়দা নিতে দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে চায়। এই বিষয়ে আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ইতিমধ্যে নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
করেছেন। আমরা আশা করি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হবে। অযথা নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, সংস্কার আগে না নির্বাচন পড়ে-এই বিতর্ক তো দরকার নাই। রাষ্ট্র সংস্কার করেই নির্বাচন হবে। এইটাই তো এই সরকারের মেইনডেট এবং সংস্কারের লক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কমিশনগুলোর আলাপ আলোচনা চলছে। সুতরাং সংস্কার আর নির্বাচনকে মুখোমুখি করা যাবে না। সংস্কার আর নির্বাচন সমান্তরালভাবে চলছে। আশা করি রাষ্ট্র সংস্কারের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গত ৫৩ বছরে মানুষ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে দেখেছেন, একাদিক সরকারকে দেখেছেন। কিন্তু বাস্তবতায় আমরা দেখেছি, যে লঙ্কায় যায় সে ই রাবণ হয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে সংস্কারের জন্য জাতীয় ঐক্যমতের জন্য
আমরা যে সময়টা পাচ্ছি, এই সময়টা রাজনৈতিকভাবে আমাদের আত্মশুদ্ধি-আত্মসংগ্রামের সময়। এই আত্মশুদ্ধি এবং আত্মসংগ্রামের মাধ্যমে নিজেদেরকে জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।’ নুর বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে দলীয় পদ ছাড়েন। দলীয় পদ ছেড়ে দিয়ে একটি সার্বজনীন জায়গায় থেকে চিন্তা করতে হবে। এই কারণে আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, একই ব্যক্তি দলীয় প্রধান ও সরকার প্রধান হবেন না। এই রকম বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। গণঅধিকার পরিষদের সিংগাইর উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবুর সঞ্চালনায় ও সভাপতি আলামিন দেওয়ানর সভাপতিত্বে জনসভায় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান, গণঅধিকার পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান রিজু, মাহফুজুর রহমান খান,
গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. তোফাজ্জল হোসেন, গণ অধিকার পরিষদ মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মো. হাসান আলী, সাধারন সম্পাদক মমিনুর রহমান প্রমুখ।
নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা যে তরুণদের নিয়ে পরিবর্তনের কথা বলি, যেই তরুণদের নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখি, সেই তরুণদের একটি অংশ পুরোনো পথে হাঁটতে চায়। নতুন রাজনৈতিক বন্দ্যোবস্তের কথা বলে পুরোনো সেই পেশিশক্তি, কালোটাকা, আধিপত্য বিস্তারের রাজনীতির দিকে যেতে চাচ্ছে। এইটা যদি নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দ্যোবন্তে হয়, তাহলে মানুষ হতাশ হবে। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, নির্বাচন ও সংস্কারকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেশে আরেকটি সংকট তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। একটা গোষ্ঠী রাজনৈতিক ফায়দা নিতে দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে চায়। এই বিষয়ে আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ইতিমধ্যে নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
করেছেন। আমরা আশা করি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হবে। অযথা নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, সংস্কার আগে না নির্বাচন পড়ে-এই বিতর্ক তো দরকার নাই। রাষ্ট্র সংস্কার করেই নির্বাচন হবে। এইটাই তো এই সরকারের মেইনডেট এবং সংস্কারের লক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কমিশনগুলোর আলাপ আলোচনা চলছে। সুতরাং সংস্কার আর নির্বাচনকে মুখোমুখি করা যাবে না। সংস্কার আর নির্বাচন সমান্তরালভাবে চলছে। আশা করি রাষ্ট্র সংস্কারের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গত ৫৩ বছরে মানুষ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে দেখেছেন, একাদিক সরকারকে দেখেছেন। কিন্তু বাস্তবতায় আমরা দেখেছি, যে লঙ্কায় যায় সে ই রাবণ হয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে সংস্কারের জন্য জাতীয় ঐক্যমতের জন্য
আমরা যে সময়টা পাচ্ছি, এই সময়টা রাজনৈতিকভাবে আমাদের আত্মশুদ্ধি-আত্মসংগ্রামের সময়। এই আত্মশুদ্ধি এবং আত্মসংগ্রামের মাধ্যমে নিজেদেরকে জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।’ নুর বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে দলীয় পদ ছাড়েন। দলীয় পদ ছেড়ে দিয়ে একটি সার্বজনীন জায়গায় থেকে চিন্তা করতে হবে। এই কারণে আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, একই ব্যক্তি দলীয় প্রধান ও সরকার প্রধান হবেন না। এই রকম বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। গণঅধিকার পরিষদের সিংগাইর উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবুর সঞ্চালনায় ও সভাপতি আলামিন দেওয়ানর সভাপতিত্বে জনসভায় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান, গণঅধিকার পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান রিজু, মাহফুজুর রহমান খান,
গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. তোফাজ্জল হোসেন, গণ অধিকার পরিষদ মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মো. হাসান আলী, সাধারন সম্পাদক মমিনুর রহমান প্রমুখ।