
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জুনে মূল্যস্ফীতির হার কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ

জুনে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশে, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। জুনের এ মূল্যস্ফীতি বিগত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
এর আগে ২০২২ সালের জুলাইয়ে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল। এরপর এত কম মূল্যস্ফীতি আর হয়নি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সিপিআই প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সোমবার জুনের মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি।
এদিকে জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ, মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয় ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে কমেছে শ্রমিকের মজুরি হারও।
বিবিএস সূত্র জানায়, গত মার্চে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এর
পর থেকে প্রতিমাসেই মূল্যস্ফীতি কমেছে। মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আর এপ্রিলে এই হার ছিল ৯ দশমিক ১৭। এদিকে গ্রামে জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ০৫। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৩০। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি জুনে হয়েছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৭৫। শহরে জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ, যা এর আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। এ মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ, মে মাসে ছিল ৯
দশমিক ২৯। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৬৩। বিবিএস বলছে, জুনে শ্রমিকের মজুরি হার সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ১৮ শতাংশে, যা এর আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ২১ শতাংশ। এক্ষেত্রে কৃষিতে জুনে মজুরি হার হয়েছে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৩। শিল্প খাতে মজুরি হার হয়েছে ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৭ দশমিক ৯০ এবং সেবা খাতে জুনে মজুরি হার হয়েছে ৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৫। এদিকে সোমবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক
স্ট্যাটাসে জুনের মূল্যস্ফীতির তথ্য জানিয়েছেন। ফেসবুক স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতিকৌশলের ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস পেয়ে ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতিও হ্রাস পেতে শুরু করেছে এবং আগামী দিনে তা খুব দ্রুত কমে আসবে। এর ফলে টানা চার মাস সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমল।’
পর থেকে প্রতিমাসেই মূল্যস্ফীতি কমেছে। মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আর এপ্রিলে এই হার ছিল ৯ দশমিক ১৭। এদিকে গ্রামে জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ০৫। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৩০। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি জুনে হয়েছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৭৫। শহরে জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ, যা এর আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। এ মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ, মে মাসে ছিল ৯
দশমিক ২৯। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৬৩। বিবিএস বলছে, জুনে শ্রমিকের মজুরি হার সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ১৮ শতাংশে, যা এর আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ২১ শতাংশ। এক্ষেত্রে কৃষিতে জুনে মজুরি হার হয়েছে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৩। শিল্প খাতে মজুরি হার হয়েছে ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৭ দশমিক ৯০ এবং সেবা খাতে জুনে মজুরি হার হয়েছে ৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৫। এদিকে সোমবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক
স্ট্যাটাসে জুনের মূল্যস্ফীতির তথ্য জানিয়েছেন। ফেসবুক স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতিকৌশলের ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস পেয়ে ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতিও হ্রাস পেতে শুরু করেছে এবং আগামী দিনে তা খুব দ্রুত কমে আসবে। এর ফলে টানা চার মাস সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমল।’