
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্র চায় সরাসরি আলোচনা, ক্ষুব্ধ ভারত, রাজি পাকিস্তান

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্ত হচ্ছে সিরিয়া

গাজায় অনাহারে অপুষ্টিতে ৫৭ শিশুর মৃত্যু, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা

ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলায় নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল সৌদি আরব

নতুন নিষেধাজ্ঞা কি থামাতে পারবে ইরানের পরমাণু অভিযাত্রা?
জার্মানি নির্বাচনে ইলন মাস্কের হস্তক্ষেপ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক

বিশ্বখ্যাত ধনকুবের এবং প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক সম্প্রতি আবারো রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছেন। এবার তিনি জার্মানির কট্টর ডানপন্থী দল অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি)-এর প্রতি প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ একটি পোস্টে মাস্ক বলেন, “এএফডিই জার্মানিকে বাঁচাতে পারে।”
মাস্কের মন্তব্যের প্রভাব
ইলন মাস্কের এই মন্তব্য ইউরোপের রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। জার্মানির মধ্য ডান বা মধ্য বাম দলগুলো এএফডিকে সমর্থন না করার ঘোষণা দিলেও মাস্কের এমন অবস্থান রাজনৈতিক আলোচনাকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বর্তমান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজের মধ্য বাম জোট সরকারের পতনের পর আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে এএফডি জনমত জরিপে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। তাদের অভিবাসনবিরোধী অবস্থান এবং জার্মানির অর্থনৈতিক ও
সামাজিক নীতির সমালোচনা জনমনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। মাস্কের পূর্ববর্তী সমর্থন মাস্কের এএফডির প্রতি সমর্থন নতুন নয়। এর আগে তিনি জার্মান সরকারের অভিবাসন নীতির কড়া সমালোচনা করেছিলেন এবং ইউরোপজুড়ে অভিবাসনবিরোধী দলের প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। গত মাসে তিনি ইতালির অভিবাসন নীতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন এবং অনিয়মিত অভিবাসন ঠেকাতে সরকারি পদক্ষেপের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ট্রাম্পের ছায়ায় মাস্কের কার্যক্রম ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মাস্কের সম্পর্কও আলোচনায় এসেছে। ব্রিটেনের ডানপন্থী রিফর্ম ইউকে পার্টির নেতা নাইজেল ফারাজ সম্প্রতি ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাসভবনে মাস্কের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ফারাজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান যে, তিনি রিফর্ম ইউকে পার্টির আর্থিক সহায়তার বিষয়ে মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। জার্মান সরকারের প্রতিক্রিয়া জার্মান সরকার মাস্কের মন্তব্যের
প্রতি সতর্ক নজর রাখলেও, সরকারি বিবৃতিতে এ নিয়ে কোনো বিস্তারিত মন্তব্য করেনি। তবে, মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা জার্মান এবং ইউরোপীয় রাজনীতিতে একটি নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সমালোচনার মুখে মাস্ক এএফডি সমর্থন এবং অভিবাসনবিরোধী দলের সঙ্গে মাস্কের ঘনিষ্ঠতা অনেকের কাছে বিতর্কিত। কনজারভেটিভ চ্যান্সেলর প্রার্থী ফ্রেডরিক মার্কেট এএফডির সমর্থনে মাস্কের অবস্থানের সমালোচনা করেছেন এবং এটিকে জার্মানির উদারনৈতিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য হুমকি বলে অভিহিত করেছেন। ইলন মাস্কের এই রাজনৈতিক পদক্ষেপ কেবল জার্মানির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকেই নয়, বরং ইউরোপীয় রাজনীতির বৃহত্তর পরিসরেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছে। প্রযুক্তি উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে রাজনৈতিক প্রভাবক হিসেবে তার এই নতুন ভূমিকা আন্তর্জাতিক মহলেও আলোচনা ও বিতর্ক সৃষ্টি করছে।
সামাজিক নীতির সমালোচনা জনমনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। মাস্কের পূর্ববর্তী সমর্থন মাস্কের এএফডির প্রতি সমর্থন নতুন নয়। এর আগে তিনি জার্মান সরকারের অভিবাসন নীতির কড়া সমালোচনা করেছিলেন এবং ইউরোপজুড়ে অভিবাসনবিরোধী দলের প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। গত মাসে তিনি ইতালির অভিবাসন নীতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন এবং অনিয়মিত অভিবাসন ঠেকাতে সরকারি পদক্ষেপের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ট্রাম্পের ছায়ায় মাস্কের কার্যক্রম ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মাস্কের সম্পর্কও আলোচনায় এসেছে। ব্রিটেনের ডানপন্থী রিফর্ম ইউকে পার্টির নেতা নাইজেল ফারাজ সম্প্রতি ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাসভবনে মাস্কের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ফারাজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান যে, তিনি রিফর্ম ইউকে পার্টির আর্থিক সহায়তার বিষয়ে মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। জার্মান সরকারের প্রতিক্রিয়া জার্মান সরকার মাস্কের মন্তব্যের
প্রতি সতর্ক নজর রাখলেও, সরকারি বিবৃতিতে এ নিয়ে কোনো বিস্তারিত মন্তব্য করেনি। তবে, মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা জার্মান এবং ইউরোপীয় রাজনীতিতে একটি নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সমালোচনার মুখে মাস্ক এএফডি সমর্থন এবং অভিবাসনবিরোধী দলের সঙ্গে মাস্কের ঘনিষ্ঠতা অনেকের কাছে বিতর্কিত। কনজারভেটিভ চ্যান্সেলর প্রার্থী ফ্রেডরিক মার্কেট এএফডির সমর্থনে মাস্কের অবস্থানের সমালোচনা করেছেন এবং এটিকে জার্মানির উদারনৈতিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য হুমকি বলে অভিহিত করেছেন। ইলন মাস্কের এই রাজনৈতিক পদক্ষেপ কেবল জার্মানির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকেই নয়, বরং ইউরোপীয় রাজনীতির বৃহত্তর পরিসরেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছে। প্রযুক্তি উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে রাজনৈতিক প্রভাবক হিসেবে তার এই নতুন ভূমিকা আন্তর্জাতিক মহলেও আলোচনা ও বিতর্ক সৃষ্টি করছে।