ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা কিশোরী, ধামাচাপার চেষ্টা বিএনপি নেতাদের
বগুড়া কারাগারে অসুস্থ রাগেবুল রিপু, দেড় মাসে চার আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যুতে নানা প্রশ্ন
এস আলমের গাড়ি সরিয়ে বহিষ্কার তিন নেতাকে দলে ফেরালো বিএনপি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি তুহিন দিনাজপুরে আছেন সন্দেহে অভিযান
জানুয়ারির প্রথমার্ধে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
সাড়ে ৪ মাস পার হলেও বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ: গণতন্ত্র মঞ্চ
উপদেষ্টাদের অধিকাংশের রাষ্ট্র পরিচালনায় ধারণা কম: ভিপি নুর
জামায়াতে ইসলামী চাঁদাবাজমুক্ত দখলদারমুক্ত দেশ গড়বে: ডা: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা: শফিকুর রহমান বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে আনুপাতিক হারে। কোনো নির্দিষ্ট দলের হাতে যেন ভোট ও দেশ আর চলে না যায়।
তিনি বলেন, আমরা একটি তারুণ্য নির্ভর সমাজ দেখতে চাই। যুব সমাজকে সাথে নিয়ে আমরা চাঁদাবাজমুক্ত ও দখলদারমুক্ত দেশ গড়বো ইনশাআল্লাহ। খুলনার কয়রা-পাইকগাছার প্রধান সমস্যা বেড়িবাঁধ সংকট নিরসনে অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্যোগ নেওয়ার আহবান জানিয়ে জামায়াতের আমীর বলেন, আপনারা অন্তত শুরু করুন। জামায়াত দেশ সেবার সুযোগ পেলে আর কোনো দাবি করতে হবে না। বরং জনগণের সংকটগুলো খুঁজে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করবে। এদেশের যুবকরা বৈষম্যমুক্ত যে সমাজের স্বপ্ন দেখেছিল, তেমন একটি সমাজ গড়তে তিনি সকলের ঐক্যবদ্ধ
সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার কপোতাক্ষ কলেজ ময়দানে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি পাইকগাছার গদাইপুর ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত পৃথক সমাবেশে এবং ডুমুরিয়া উপজেলার আঠারো মাইলে পথসভায় বক্তৃতা করেন। আমীরে জামায়াত আরও বলেন, একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে মা-বোনদেরকে জামায়াত ভীতি দেখাচ্ছে। কিন্তু আমরা বলতে চাই, জামায়াত দেশ সেবার সুযোগ পেলে মা-বোনেরা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সাথে দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে পারবে। সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুতে জামায়াত বিশ্বাস করে না। তিনি বলেন, ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবাইকে সাথে নিয়ে দেশ গড়তে চায় জামায়াতে ইসলামী। বিশেষ কোনো গোষ্ঠী নয়, বরং ‘প্রত্যেকেই আমরা একেকজন যোদ্ধা’ বলেও
উল্লেখ করেন তিনি। ’ আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে আমীরে জামায়াত বলেন, ১৪ সালের নির্বাচন ছিল ভোটারবিহীন, ১৮ সালে হয় নিশিরাতের নির্বাচন আর ২৪ সালে হয় ডামি নির্বাচন। সুতরাং এমন নির্বাচন আর দেশবাসী দেখতে চায়না। ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখেছিল। কিন্তু এদেশের ছাত্র-জনতার মাধ্যমে আল্লাহ তাদের সে অপশাসন থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করেছেন। আ’লীগ দেশের বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, শিক্ষা ব্যবস্থাসহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। মেয়েদের ইজ্জতের কোনো গ্যারান্টি ছিল না। এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধে ছাত্র সমাজ ফুঁসে উঠেছিল। রংপুরের আবু সাঈদের মত অসংখ্য ছাত্র-জনতার বুকে গুলি করে হত্যা করা
হয়েছে। বাড়িওয়ালা বাড়ি ছেড়ে পালায় না, বরং ভাড়াটিয়া খেলাপি হলে পালিয়ে যায়। আওয়ামী লীগের বেলায়ও তাই হয়েছে। শেখ হাসিনা দেশ থেকে চলে গেলেও দেশকে শান্তিতে রাখতে দিচ্ছে না। চারিদিকে ষড়যন্ত্রের আগুন জ্বলছে। তিনি বলেন, আমাদের ওপর অবিচার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা বলি আওয়ামী লীগের ওপর সুবিচার করা হোক। কেননা তাদের ওপর সুবিচার করা হলেও তাদের শাস্তি হবে। তাদের বিচার হতে হবে এইজন্য যে, আর যেন কেউ এমন দুর্বৃত্ত হতে না পারে। আমাদের ভোটাধিকারসহ সকল অধিকার ফিরে পাবার সুযোগ করে দিয়েছে আমাদের সন্তানরা। তাদের সে মর্যাদা আমাদের রক্ষা করতে হবে। সামবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও খুলনা জেলা আমীর মাওলানা এমরান হুসাইন, সাতক্ষীরা জেলা আমীর মাওলানা শহিদুল ইসলাম মুকুল। উপজেলা আমীর মাওলানা মোক্তার হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওলানা শেখ সিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, খুলনা মহানগরী সেক্রেটারি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম, এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, অধ্যক্ষ গাওসুল আযম হাদী, খুলনা উত্তর জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি বেলাল হোসাইন রিয়াদ ও
সেক্রেটারি আবু ইউসুফ ফকির। এর আগে পাইকগাছা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে সকাল ৮টায় স্থানীয় গদাইপুর ফুটবল ময়দানে পথ সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণ দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জাতীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোঃ মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ শাহ মোঃ রুহুল কুদ্দুস, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও খুলনা জেলা আমীর মাওলানা এমরান হুসাইন, সাতক্ষীরা জেলা আমীর মাওলানা
শহিদুল ইসলাম মুকুল। উপজেলা আমীর মাওলানা সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মো. আলতাফ হোসেনের পরিচালনায় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সাবেক এমপি গাজী নজরুল ইসলাম, ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দি, খুলনা জেলা নাযেবে আমীর মাওলানা গোলাম সরোয়ার ও অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, খুলনা মহানগরী সেক্রেটারি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম, এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, অধ্যক্ষ গাওসুল আযম হাদী, খুলনা দক্ষিণ জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মো. আবুজার আল গিফারী, নায়েবে আমির মাওলানা রফিকুল ইসলাম, যুব বিভাগের সভাপতি মাওলানা সুজাউদ্দিন, সেক্রেটারি মোনায়েম বিল্লাহ, কয়রা উপজেলা ছাত্রশিবির সভাপতি শামিউল ইসলাম, সেক্রেটারি আসমত উল্লাহ, আব্দুল আজিজ, হাফেজ মাওলানা হোসাইন আহমদ প্রমুখ। খুলনার সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবন ঘেঁষা কয়রা উপজেলায় এর আগে কবে নাগাদ এভাবে প্রকাশ্যে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন হয়েছিল তা স্মরণে নেই নেতাকর্মীদের। তবে কেউ কেউ বলেছেন ১৭ বছরের মধ্যে হয়নি। সে কারণেই নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা অনেকটা বেশি। বেলা দুইটাই অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর থেকেই নেতাকর্মীদের আগমনে ভরে যায় কপোতাক্ষ কলেজ ময়দান। শুধু জনসভা স্থলই নয়, বাড়ির ছাদে, দূরে শত শত সমর্থক দলের আমীরের বক্তব্য শোনার জন্য হাজির হন।
সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার কপোতাক্ষ কলেজ ময়দানে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি পাইকগাছার গদাইপুর ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত পৃথক সমাবেশে এবং ডুমুরিয়া উপজেলার আঠারো মাইলে পথসভায় বক্তৃতা করেন। আমীরে জামায়াত আরও বলেন, একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে মা-বোনদেরকে জামায়াত ভীতি দেখাচ্ছে। কিন্তু আমরা বলতে চাই, জামায়াত দেশ সেবার সুযোগ পেলে মা-বোনেরা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সাথে দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে পারবে। সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুতে জামায়াত বিশ্বাস করে না। তিনি বলেন, ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবাইকে সাথে নিয়ে দেশ গড়তে চায় জামায়াতে ইসলামী। বিশেষ কোনো গোষ্ঠী নয়, বরং ‘প্রত্যেকেই আমরা একেকজন যোদ্ধা’ বলেও
উল্লেখ করেন তিনি। ’ আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে আমীরে জামায়াত বলেন, ১৪ সালের নির্বাচন ছিল ভোটারবিহীন, ১৮ সালে হয় নিশিরাতের নির্বাচন আর ২৪ সালে হয় ডামি নির্বাচন। সুতরাং এমন নির্বাচন আর দেশবাসী দেখতে চায়না। ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখেছিল। কিন্তু এদেশের ছাত্র-জনতার মাধ্যমে আল্লাহ তাদের সে অপশাসন থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করেছেন। আ’লীগ দেশের বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, শিক্ষা ব্যবস্থাসহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। মেয়েদের ইজ্জতের কোনো গ্যারান্টি ছিল না। এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধে ছাত্র সমাজ ফুঁসে উঠেছিল। রংপুরের আবু সাঈদের মত অসংখ্য ছাত্র-জনতার বুকে গুলি করে হত্যা করা
হয়েছে। বাড়িওয়ালা বাড়ি ছেড়ে পালায় না, বরং ভাড়াটিয়া খেলাপি হলে পালিয়ে যায়। আওয়ামী লীগের বেলায়ও তাই হয়েছে। শেখ হাসিনা দেশ থেকে চলে গেলেও দেশকে শান্তিতে রাখতে দিচ্ছে না। চারিদিকে ষড়যন্ত্রের আগুন জ্বলছে। তিনি বলেন, আমাদের ওপর অবিচার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা বলি আওয়ামী লীগের ওপর সুবিচার করা হোক। কেননা তাদের ওপর সুবিচার করা হলেও তাদের শাস্তি হবে। তাদের বিচার হতে হবে এইজন্য যে, আর যেন কেউ এমন দুর্বৃত্ত হতে না পারে। আমাদের ভোটাধিকারসহ সকল অধিকার ফিরে পাবার সুযোগ করে দিয়েছে আমাদের সন্তানরা। তাদের সে মর্যাদা আমাদের রক্ষা করতে হবে। সামবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও খুলনা জেলা আমীর মাওলানা এমরান হুসাইন, সাতক্ষীরা জেলা আমীর মাওলানা শহিদুল ইসলাম মুকুল। উপজেলা আমীর মাওলানা মোক্তার হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওলানা শেখ সিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, খুলনা মহানগরী সেক্রেটারি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম, এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, অধ্যক্ষ গাওসুল আযম হাদী, খুলনা উত্তর জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি বেলাল হোসাইন রিয়াদ ও
সেক্রেটারি আবু ইউসুফ ফকির। এর আগে পাইকগাছা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে সকাল ৮টায় স্থানীয় গদাইপুর ফুটবল ময়দানে পথ সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণ দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জাতীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোঃ মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ শাহ মোঃ রুহুল কুদ্দুস, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও খুলনা জেলা আমীর মাওলানা এমরান হুসাইন, সাতক্ষীরা জেলা আমীর মাওলানা
শহিদুল ইসলাম মুকুল। উপজেলা আমীর মাওলানা সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মো. আলতাফ হোসেনের পরিচালনায় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সাবেক এমপি গাজী নজরুল ইসলাম, ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দি, খুলনা জেলা নাযেবে আমীর মাওলানা গোলাম সরোয়ার ও অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, খুলনা মহানগরী সেক্রেটারি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম, এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, অধ্যক্ষ গাওসুল আযম হাদী, খুলনা দক্ষিণ জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মো. আবুজার আল গিফারী, নায়েবে আমির মাওলানা রফিকুল ইসলাম, যুব বিভাগের সভাপতি মাওলানা সুজাউদ্দিন, সেক্রেটারি মোনায়েম বিল্লাহ, কয়রা উপজেলা ছাত্রশিবির সভাপতি শামিউল ইসলাম, সেক্রেটারি আসমত উল্লাহ, আব্দুল আজিজ, হাফেজ মাওলানা হোসাইন আহমদ প্রমুখ। খুলনার সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবন ঘেঁষা কয়রা উপজেলায় এর আগে কবে নাগাদ এভাবে প্রকাশ্যে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন হয়েছিল তা স্মরণে নেই নেতাকর্মীদের। তবে কেউ কেউ বলেছেন ১৭ বছরের মধ্যে হয়নি। সে কারণেই নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা অনেকটা বেশি। বেলা দুইটাই অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর থেকেই নেতাকর্মীদের আগমনে ভরে যায় কপোতাক্ষ কলেজ ময়দান। শুধু জনসভা স্থলই নয়, বাড়ির ছাদে, দূরে শত শত সমর্থক দলের আমীরের বক্তব্য শোনার জন্য হাজির হন।