জাপানে নির্বাচন রোববার, চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচারণা – ইউ এস বাংলা নিউজ




জাপানে নির্বাচন রোববার, চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচারণা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ | ৫:৪২ 64 ভিউ
জাপানে সাধারণ নির্বাচন রোববার। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে শনিবার (২৬ অক্টোবর) শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। মতামত জরিপে দেখা যাচ্ছে, এই নির্বাচনে পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না-ও পেতে পারে বর্তমান ক্ষমতাসীন জোট সরকার। যদি তা-ই হয়, তবে সেটি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) জন্য ২০০৯ সালের পর সবচেয়ে খারাপ ফলাফল বয়ে আনবে। প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার জন্যও হবে বড় ধরনের আঘাত। শিগেরু ইশিবা মাত্র গত মাসেই ক্ষমতার আলোতে আসেন এলডিপির হাত ধরে। দলটি প্রায় সাত দশক ধরে জাপানের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত। দলটির অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা শেষে ৬৭ বছর বয়সি সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিগেরু ইশিবা ক্ষমতায় আসেন ১ অক্টোবর। ক্ষমতায় আসার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই

২৭ অক্টোবর ‘নতুন জাপান’ তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের ঘোষণা দেন ইশিবা। ক্ষমতায় এসে ইশিবা প্রতিশ্রুতি দেন হতাশাগ্রস্ত গ্রামীণ অঞ্চলগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার এবং নমনীয় কর্মঘণ্টা চালুর মাধ্যমে জাপানের ক্ষয়িষ্ণু জনসংখ্যার সংকট মোকাবিলার মাধ্যমে জনগণের শান্তির জন্য জরুরি অবস্থা প্রণয়নের। তিনি তার মন্ত্রিসভায় দুজন নারীকেও অন্তর্ভুক্ত করেন। শুক্রবার ইয়োমিউরি শিম্বুন পত্রিকার জনমত জরিপ মতে, এলডিপি এবং তাদের জোটের অংশীদার কোমেইতো নিম্নকক্ষের জন্য প্রয়োজনীয় ২৩৩টি আসন না-ও পেতে পারে। এর অর্থ হচ্ছে- ইশিবাকে তার জোট সরকারের জন্য অন্য দল খুঁজতে হবে। স্থানীয় পত্রিকাগুলো এটাও বলছে যে, শিগেরু ইশিবা হয়তো পদত্যাগও করতে পারেন। আর যদি সেটা হয়, তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানে তিনিই হবেন

সবচেয়ে কম সময়ের প্রধানমন্ত্রী। এ বিষয়ে জাপানি গণমাধ্যমকে ইশিবা বলেন, ‘পরিস্থিতি খুবই জটিল।’ বেশকিছু জেলায় এলডিপি প্রার্থীরা দেশটির কনস্টিটিউশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (সিডিপি) প্রার্থীদের সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হয়েছেন। সিডিপি হলো দেশটির পার্লামেন্টের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল। আর এর নেতৃত্বে আছেন সাবেক মন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা। শনিবার ইয়োশিহিকো নোডা এক সমাবেশে বলেন, এলডিপির নীতিগুলো হলো দ্রুত বাস্তবায়নের। যার জন্য তাদেরকে নগদ অর্থ দিতে হয়। আর যারা অর্থ খরচ করতে পারে না তাদেরকে অবহেলা করা হয়। এই ধরনের নীতির অবশ্যই পরিবর্তন হওয়া উচিত। সূত্র: এএফপি

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
সপ্তাহখানেকের মধ্যে একীভূত হচ্ছে ৫ ইসলামী ব্যাংক: গভর্নর সহস্র বছরের জ্ঞানের বাতিঘর আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৩.৫০ বিলিয়ন ডলার ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প সাবেক স্ত্রীকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার কুষ্টিয়া খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার গাজায় আশা জাগাতে ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ কাজে লাগাচ্ছে তুরস্ক: এরদোগান ইমরানের জামিন আবেদন নিয়ে পাঞ্জাব সরকারকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট নিজের লিভার দিয়ে সতীনকে বাঁচালেন সৌদি নারী যুক্তরাজ্যে সহপাঠীদের ওপর নজরদারি চালায় চীনা শিক্ষার্থীরা! রাজ-শুভশ্রী-রুক্মিণীর কাছে ক্ষমা চাইলেন দেব বাবরকে পেছনে ফেলে শীর্ষে গিল সবসময় ভেবেছি শিল্পীসত্তা যেন বিক্রি না হয়ে যায়: ঋতাভরী ইসির হারানো ক্ষমতা ফিরছে, জোট হলেও ভোট নিজ প্রতীকে আবাসন সংকটে ডিএমপি, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্কে রাত কাটে পুলিশের স্থলপথে বাংলাদেশের আরও ৪ পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা বেলুচিস্তানের মাজিদ ব্রিগেডকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ, খুবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি রাবি উপাচার্যের বাসভবনের গেটে তালা দিলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা ডাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু মঙ্গলবার