
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জনগণের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীকে দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র চলছে: রাশেদ খান

এমপি হয়েই নেমে পড়েন লুটপাটে

সেনাবাহিনী পাশে না দাঁড়ালে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি হতো: নুরুল হক

আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় এনসিপি

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় এনসিপি

১/১১-এর কুশীলবরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে: দুলু
জাতীয় পার্টির ইফতারে হট্টগোল-বিশৃঙ্খলা

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের জন্মদিন উপলক্ষে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে হট্টগোল-বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) কাকরাইলে এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয় পার্টি। ভেতরে সঙ্কুচিত দুটি কক্ষে অনুষ্ঠানে অংশ নেন কমপক্ষে ২০০ নেতাকর্মী। আরও ছিলেন ২০-২৫ জন সাংবাদিক। প্রধান অতিথি ছিলেন পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট পরও তিনি অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছাতে পারেননি। ইফতারের সময় অতিক্রম হয়ে গেলেও ইফতার না পেয়ে তখন কতিপয় নেতাকর্মী হৈচৈ ও হট্টগোল শুরু করে। এক পর্যায়ে মূল অনুষ্ঠানের অতিথিদের ইফতার না দিয়ে বাইরের লোকদের দেওয়া শুরু হয়। মঞ্চের অতিথিরাও তখন ইফতার পাননি।
এ দৃশ্য দেখে চেঁচামেচি
করে গিয়ে মঞ্চে উপস্থিত জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ কয়েকজনের জন্য ইফতার আনেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সবুর আসুদ। তখন ঘড়ির কাটায় ৬টা ২০ মিনিট। যদিও সামনের সারিতে বসা সাংবাদিক এবং অন্য অতিথিরা তখনও ইফতার পাননি। এরই মধ্যে নেতাকর্মীদের ধাক্কাধাক্কি অতিক্রম করে ভেতরে প্রবেশ করলেন জি এম কাদের। একদিকে তিনি যখন কেক কাটছিলেন অন্যদিকে তখন ইফতার না পেয়ে নেতাকর্মীদের অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। আগত এক অতিথি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে নেতারা সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কোনও কথাও বলেননি। তাই অনেকে ক্ষোভে ইফতার না করেই বের হয়ে যান। এছাড়াও পুরো অনুষ্ঠানটিই ছিল বিশৃঙ্খলায় ভরা। কে আগে বা কে পরে বক্তব্য দেবেন এ
নিয়ে ঘোষকের এলোমেলো কর্মকাণ্ডও উপস্থিত অনেকের মধ্যে হাস্যরসের সৃষ্টি করে। অবশ্য অনুষ্ঠান শেষে এমন অব্যবস্থাপনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক মীর আব্দুস সবুর আসুদ।
করে গিয়ে মঞ্চে উপস্থিত জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ কয়েকজনের জন্য ইফতার আনেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সবুর আসুদ। তখন ঘড়ির কাটায় ৬টা ২০ মিনিট। যদিও সামনের সারিতে বসা সাংবাদিক এবং অন্য অতিথিরা তখনও ইফতার পাননি। এরই মধ্যে নেতাকর্মীদের ধাক্কাধাক্কি অতিক্রম করে ভেতরে প্রবেশ করলেন জি এম কাদের। একদিকে তিনি যখন কেক কাটছিলেন অন্যদিকে তখন ইফতার না পেয়ে নেতাকর্মীদের অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। আগত এক অতিথি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে নেতারা সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কোনও কথাও বলেননি। তাই অনেকে ক্ষোভে ইফতার না করেই বের হয়ে যান। এছাড়াও পুরো অনুষ্ঠানটিই ছিল বিশৃঙ্খলায় ভরা। কে আগে বা কে পরে বক্তব্য দেবেন এ
নিয়ে ঘোষকের এলোমেলো কর্মকাণ্ডও উপস্থিত অনেকের মধ্যে হাস্যরসের সৃষ্টি করে। অবশ্য অনুষ্ঠান শেষে এমন অব্যবস্থাপনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক মীর আব্দুস সবুর আসুদ।