
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ফুটবল অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তার অঙ্গীকার ফিফা সভাপতির

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

দিনভর খেলা, ফুটবলপ্রেমীদের আবার রাত না জেগে উপায় নেই

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

হংকংয়ের কাছে হেরেও যে সমীকরণে এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ

একটুর জন্য হেরে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

একটুর জন্য হেরে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
জাতীয় দলে ফিরতে প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা অনুশীলনসহ আরও যা করছেন সাব্বির

দৃশ্যপট থেকে একপ্রকার সরেই গিয়েছিলেন সাব্বির রহমান। জাতীয় দল তো দূরের কথা, ঘরোয়া ক্রিকেটেও তাকে নিয়ে আশাবাদী হওয়ার মতো মানুষ খুব বেশি ছিলেন না। তবে বিপিএলের চলতি আসর সাব্বিরের ক্যারিয়ারের সে ‘অচলাবস্থা’ কিছুটা হলেও কাটিয়ে দিচ্ছে।
ঢাকা ক্যাপিটালসের জার্সিতে নতুন প্রাণসঞ্চার হয়েছে সাব্বিরের ব্যাটে। চলতি বিপিএলে চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ৩৩ বলে ৮২ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলে নিজের সামর্থ্য প্রমাণ করেন এই ব্যাটার।
তবে সাব্বির এতে আত্মতুষ্টিতে ভুগছেন না। বরং নিজের ব্যাটিং প্রতিভাকে আরও বিকশিত করতে নিবিড় অনুশীলনে ব্যস্ত থাকছেন। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে সাব্বির বলেন, ‘সবকিছু আল্লাহর ওপর নির্ভর করে। কঠোর পরিশ্রম আর প্রস্তুতিতে মনোযোগ দিয়েছি। বিপিএলে আমার পারফরম্যান্স দেখাতে পেরেছি। এখনও
আমাদের দুটি ম্যাচ বাকি আছে, সেই ম্যাচগুলোতেও ভালো খেলার চেষ্টা করব। এই ফর্ম ধরে রাখাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ কীভাবে নিজেকে ফের জাতীয় দলের জন্য গড়ে তুলছেন, সে প্রক্রিয়ার কথা জানিয়ে ৩২ বছর বয়সি সাব্বির যোগ করেন, ‘রাজশাহীর মাঠে প্রতিদিন সকাল ৫টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নিজ উদ্যোগে অনুশীলন করেছি। এতে অনেক অর্থও বিনিয়োগ করতে হয়েছে।’ এছাড়া স্থানীয় কোচদের ব্যস্ততার কারণে তিনি তাদের সঙ্গে অনলাইনে যোগাযোগ করে নিজের অনুশীলনের ভিডিও পাঠিয়েছেন এবং তাদের মতামতের ভিত্তিতে কাজ করেছেন বলেও জানান সাব্বির। ২০১০ এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক জয়ী দলের হয়ে পারফর্ম করে প্রথম আলোচনায় আসেন সাব্বির। একসময় তাকে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টির ‘স্পেশালিস্ট’ তকমাও দিয়েছিল গণমাধ্যম। তবে গর্জন অনুসারে
বর্ষণ হয়নি। গা ছাড়া মনোভাব আর ব্যাটিং টেকনিকে উন্নতি আনতে না পারার মাশুল দিয়ে একসময় জাতীয় দল থেকে ছিটকে যান তিনি। তবে সাব্বির রহমান এখন অনেক পরিণত। পরিশ্রম করে জাতীয় দলে ফেরার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তার ভাষায়, ‘আমার এখনও অনেক কিছু দেওয়ার বাকি। অন্তত পাঁচ থেকে সাত বছর দেশের হয়ে খেলতে চাই। এজন্য আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব।’
আমাদের দুটি ম্যাচ বাকি আছে, সেই ম্যাচগুলোতেও ভালো খেলার চেষ্টা করব। এই ফর্ম ধরে রাখাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ কীভাবে নিজেকে ফের জাতীয় দলের জন্য গড়ে তুলছেন, সে প্রক্রিয়ার কথা জানিয়ে ৩২ বছর বয়সি সাব্বির যোগ করেন, ‘রাজশাহীর মাঠে প্রতিদিন সকাল ৫টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নিজ উদ্যোগে অনুশীলন করেছি। এতে অনেক অর্থও বিনিয়োগ করতে হয়েছে।’ এছাড়া স্থানীয় কোচদের ব্যস্ততার কারণে তিনি তাদের সঙ্গে অনলাইনে যোগাযোগ করে নিজের অনুশীলনের ভিডিও পাঠিয়েছেন এবং তাদের মতামতের ভিত্তিতে কাজ করেছেন বলেও জানান সাব্বির। ২০১০ এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক জয়ী দলের হয়ে পারফর্ম করে প্রথম আলোচনায় আসেন সাব্বির। একসময় তাকে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টির ‘স্পেশালিস্ট’ তকমাও দিয়েছিল গণমাধ্যম। তবে গর্জন অনুসারে
বর্ষণ হয়নি। গা ছাড়া মনোভাব আর ব্যাটিং টেকনিকে উন্নতি আনতে না পারার মাশুল দিয়ে একসময় জাতীয় দল থেকে ছিটকে যান তিনি। তবে সাব্বির রহমান এখন অনেক পরিণত। পরিশ্রম করে জাতীয় দলে ফেরার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তার ভাষায়, ‘আমার এখনও অনেক কিছু দেওয়ার বাকি। অন্তত পাঁচ থেকে সাত বছর দেশের হয়ে খেলতে চাই। এজন্য আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব।’