ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাকিস্তান থেকে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক
বাজারের ৬০ শতাংশ ফোন অবৈধ, জানুন আপনার ফোনের অবস্থা
শীত কবে আসছে, জানাল আবহাওয়া অফিস
নবজাগরণে জ্বলে উঠুক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
মেট্রোরেল বন্ধের প্রভাবে রাজধানী জুড়ে তীব্র যানজট
কী ঘটছে সেন্ট মার্টিন্সে? পরিবেশ রক্ষার নামে ধ্বংসলীলা আর বিশেষ উদ্দেশ্যে জনমানবহীন করাই লক্ষ্য?
কী ঘটছে সেন্ট মার্টিন্সে? পরিবেশ রক্ষার নামে ধ্বংসলীলা আর বিশেষ উদ্দেশ্যে জনমানবহীন করাই লক্ষ্য?
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম প্রয়াণদিবসে শেখ হাসিনার বাণী
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম প্রয়াণদিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশবাসীর প্রতি এক বাণী দিয়েছেন।
বাণীতে তিনি বলেন—
“প্রিয় দেশবাসী,
২৭শে আগস্ট জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণদিবসে আমি তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। বিদ্রোহ ও সাম্যের কবি নজরুল ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে তাঁর কবিতা ও গান ধূমকেতুর মতো জাগিয়ে তুলেছিল ভারতবর্ষের মানুষকে। নিপীড়ন, বৈষম্য, শোষণ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁর অগ্নিঝরা কলম সৃষ্টি করেছে অসংখ্য কবিতা, গান, গল্প ও উপন্যাস। মাত্র ২৩ বছরের সাহিত্যজীবনে তাঁর অমূল্য সৃষ্টি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের জন্য এক মহার্ঘ সম্পদ।”
শেখ হাসিনা স্মরণ করেন,
“১৯৫৪ সালে অসুস্থ কবিকে কলকাতায় দেখতে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর রাজনৈতিক আন্দোলনের বক্তৃতায়ও তিনি উদ্ধৃত করতেন নজরুলকে এবং বাংলাকে অভিহিত করেছিলেন ‘নজরুলের বাংলা’ বলে। বঙ্গবন্ধু ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও ‘বাংলাদেশ’ নামকরণে নজরুলের লেখনী থেকেই অনুপ্রেরণা নেন। স্বাধীনতার পর প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কবি নজরুলের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় রণসংগীত হিসেবে গ্রহণ করা হয় এবং ১৯৭২ সালের মে মাসে বঙ্গবন্ধু তাঁকে পরিবারসহ ঢাকায় নিয়ে আসেন।” বাণীতে তিনি আরও বলেন, “আজকের এই সময়ে, যখন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, দেশবিরোধী শক্তি বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করার চেষ্টা করছে, তখন নজরুলচর্চা আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আজও আমাদের নজরুলের সাহিত্য ও সঙ্গীত থেকে শক্তি ও প্রেরণা গ্রহণ করতে হবে। দেশ ও
জনগণকে অপশক্তির কবল থেকে মুক্ত করতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হতে হবে।” বাণীর শেষে শেখ হাসিনা জাতীয় কবির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন— “জাতীয় কবি বিদ্রোহী কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণদিবসে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। আঁধার কেটে ভোর হোক, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর রাজনৈতিক আন্দোলনের বক্তৃতায়ও তিনি উদ্ধৃত করতেন নজরুলকে এবং বাংলাকে অভিহিত করেছিলেন ‘নজরুলের বাংলা’ বলে। বঙ্গবন্ধু ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও ‘বাংলাদেশ’ নামকরণে নজরুলের লেখনী থেকেই অনুপ্রেরণা নেন। স্বাধীনতার পর প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কবি নজরুলের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় রণসংগীত হিসেবে গ্রহণ করা হয় এবং ১৯৭২ সালের মে মাসে বঙ্গবন্ধু তাঁকে পরিবারসহ ঢাকায় নিয়ে আসেন।” বাণীতে তিনি আরও বলেন, “আজকের এই সময়ে, যখন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, দেশবিরোধী শক্তি বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করার চেষ্টা করছে, তখন নজরুলচর্চা আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আজও আমাদের নজরুলের সাহিত্য ও সঙ্গীত থেকে শক্তি ও প্রেরণা গ্রহণ করতে হবে। দেশ ও
জনগণকে অপশক্তির কবল থেকে মুক্ত করতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হতে হবে।” বাণীর শেষে শেখ হাসিনা জাতীয় কবির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন— “জাতীয় কবি বিদ্রোহী কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণদিবসে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। আঁধার কেটে ভোর হোক, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”



