
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড: ২২ বছর বয়সী উগ্রবাদী তরুণ রবিনসন গ্রেপ্তার

রক্ষণশীল তারকা রাজনীতিবিদ কার্কের মৃত্যু রক্ষণশীলদের হাতেই?

পশ্চিমবঙ্গেও নেপালের মতো অভ্যুত্থানের ডাক দিয়ে ১৪ মামলা খেলেন বিজেপি নেতা!

ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘে ভোট দিল ভারত

মধ্যপ্রাচ্য কাঁপাচ্ছে ইসরায়েল, বড় দ্বিধায় সৌদি-আমিরাত

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ১৯৭৩ সালে বিমান ছিনতাই করেছিলেন

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?
জঙ্গিবাদের আঁতুড়ঘর পাকিস্তানে সেনাবহরে জঙ্গি হামলায় ১২ সেনা নিহত, বেহাত সমরাস্ত্র-ড্রোন

জঙ্গিবাদের আঁতুড়ঘর হিসেবে বিশ্বজুড়ে কুখ্যাত পাকিস্তানে প্রায় প্রতিদিনই সামরিক ঘাঁটি বা সেনা বহরের ওপর জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটছে, ব্যাপক প্রাণহানিও হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে তালেবান জঙ্গিদের হামলায় সামরিক বাহিনীর ১২ সদস্য নিহত হয়েছেন।
আজ ১৩ই সেপ্টেম্বর, শনিবার ভোরে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের আফগান সীমান্তের কাছে পাহাড়ি বাদার এলাকায় সামরিক বাহিনীর গাড়িবহরে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই হামলার খবর প্রকাশিত হয়।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘পাল্টাপাল্টি’ তুমুল গোলাগুলির ঘটনায় ১২ সেনা ও ১৩ জঙ্গি নিহত হন। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, এ ঘটনায় কমপক্ষে ৪ জন আহত হয়েছেন।
জঙ্গি সংগঠন তালেবানের পাকিস্তান শাখা এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।
জঙ্গি গোষ্ঠীটি বলেছে, পাকিস্তানি সেনাদের কাছ থেকে তারা বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র ও ড্রোন হাতিয়ে নিয়েছে। যা তারা পরবর্তী হামলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর প্রয়োগ করতে যাচ্ছে। এদিকে, স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জঙ্গি হামলার পর কয়েক ঘণ্টা হেলিকপ্টার দিয়ে আহতদের হাসপাতালে ও হামলাকারীদের খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে। যদিও হামলাকারীদের কোনো সন্ধান পায়নি তারা। পাকিস্তানি নিরাপত্তা সংস্থার বরাতে জানা গেছে, জঙ্গি হামলার শঙ্কায় সাধারণত ওই এলাকায় সামরিক গাড়িবহর যাতায়াতের সময় কারফিউ দেওয়া হয় এবং যাতায়াতের পথগুলো আগেই নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে। কিন্তু এত নিরাপত্তার মধ্যে কীভাবে হামলা হলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সন্দেহ করা হচ্ছে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর ভেতরেই জঙ্গিদের গুপ্তচর রয়েছে, যারা আগাম খবর পৌঁছে দিচ্ছে জঙ্গিদের
কাছে। ফলে হামলায় এত ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে সামরিক বাহিনী। যদিও এটা অস্বীকার করছে পাকিস্তান। তাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, ভারতের সহায়তায় আফগান তালেবানরা পাকিস্তানি তালেবানকে আশ্রয় দিচ্ছে। তবে নয়াদিল্লি ও কাবুল দুই পক্ষই পাকিস্তানের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তাদের ভাষ্য, পাকিস্তান নিজেই জঙ্গিবাদের স্রষ্টা ও লালন-পালনকারী। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে তালেবান আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল দখল করার পর থেকে পাকিস্তানেও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর তালেবান অধ্যুষিত এলাকায় জঙ্গি হামলা বেড়ে গেছে। ইসলামাবাদের আশা, অস্থায়ী আফগান সরকার যথাযথভাবে তার দায়িত্ব পালন করবে এবং আফগানিস্তানের মাটিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জঙ্গি কার্যক্রমে ব্যবহার হতে দেবে না। তবে তালেবানও পাল্টা জবাব দিয়েছে, অন্য দেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী দেশকে অস্থিতিশীল করার মত
দৃষ্টান্ত দক্ষিণ এশিয়ায় আছে শুধুমাত্র পাকিস্তানেরই।
জঙ্গি গোষ্ঠীটি বলেছে, পাকিস্তানি সেনাদের কাছ থেকে তারা বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র ও ড্রোন হাতিয়ে নিয়েছে। যা তারা পরবর্তী হামলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর প্রয়োগ করতে যাচ্ছে। এদিকে, স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জঙ্গি হামলার পর কয়েক ঘণ্টা হেলিকপ্টার দিয়ে আহতদের হাসপাতালে ও হামলাকারীদের খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে। যদিও হামলাকারীদের কোনো সন্ধান পায়নি তারা। পাকিস্তানি নিরাপত্তা সংস্থার বরাতে জানা গেছে, জঙ্গি হামলার শঙ্কায় সাধারণত ওই এলাকায় সামরিক গাড়িবহর যাতায়াতের সময় কারফিউ দেওয়া হয় এবং যাতায়াতের পথগুলো আগেই নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে। কিন্তু এত নিরাপত্তার মধ্যে কীভাবে হামলা হলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সন্দেহ করা হচ্ছে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর ভেতরেই জঙ্গিদের গুপ্তচর রয়েছে, যারা আগাম খবর পৌঁছে দিচ্ছে জঙ্গিদের
কাছে। ফলে হামলায় এত ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে সামরিক বাহিনী। যদিও এটা অস্বীকার করছে পাকিস্তান। তাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, ভারতের সহায়তায় আফগান তালেবানরা পাকিস্তানি তালেবানকে আশ্রয় দিচ্ছে। তবে নয়াদিল্লি ও কাবুল দুই পক্ষই পাকিস্তানের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তাদের ভাষ্য, পাকিস্তান নিজেই জঙ্গিবাদের স্রষ্টা ও লালন-পালনকারী। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে তালেবান আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল দখল করার পর থেকে পাকিস্তানেও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর তালেবান অধ্যুষিত এলাকায় জঙ্গি হামলা বেড়ে গেছে। ইসলামাবাদের আশা, অস্থায়ী আফগান সরকার যথাযথভাবে তার দায়িত্ব পালন করবে এবং আফগানিস্তানের মাটিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জঙ্গি কার্যক্রমে ব্যবহার হতে দেবে না। তবে তালেবানও পাল্টা জবাব দিয়েছে, অন্য দেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী দেশকে অস্থিতিশীল করার মত
দৃষ্টান্ত দক্ষিণ এশিয়ায় আছে শুধুমাত্র পাকিস্তানেরই।