
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ

হজরত ওমরের পর সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান: বুলু
ছাত্র জনতা ভেঙ্গে ফেলছে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় অফিস

রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দেওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা এই আগুন দিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাত সাতটার কিছু পরে এ ঘটনা ঘটে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলমও বিজয়নগরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
হাসনাত নিজেদের ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজে এ কথা জানান তারা।
পোস্টে সারজিস লেখেন, জাতীয় পার্টি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিজয়নগরে আমাদের ভাইদের আঘাত করেছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে। রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে আমরা বিজয়নগরে যাচ্ছি। জাতীয় বেইমানদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, রাজু ভাস্কর্য থেকে ৮.৩০ এ মিছিল নিয়ে আমরা বিজয়নগরে মুভ করবো। জাতীয় বেইমানদের
নিশ্চিহ্ন করতে হবে। এর আগে, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে ‘পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক অপতৎপরতা ও দেশবিরোধী চক্রান্তের’ প্রতিবাদে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র শ্রমিক জনতা’ ব্যানারে মশাল মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই বলে জানান বক্তারা। তারা বলেন, রাজনৈতিক অতৎপরতা ও দেশবিরোধী চক্রান্ত এই দেশে হবে না। এরপর ছাত্র-জনতা জাতীয় পার্টির কার্যালয় ঘেরাও করতে বিজয়নগরে যান। সেখানে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় তাদের। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হন।
নিশ্চিহ্ন করতে হবে। এর আগে, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে ‘পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক অপতৎপরতা ও দেশবিরোধী চক্রান্তের’ প্রতিবাদে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র শ্রমিক জনতা’ ব্যানারে মশাল মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই বলে জানান বক্তারা। তারা বলেন, রাজনৈতিক অতৎপরতা ও দেশবিরোধী চক্রান্ত এই দেশে হবে না। এরপর ছাত্র-জনতা জাতীয় পার্টির কার্যালয় ঘেরাও করতে বিজয়নগরে যান। সেখানে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় তাদের। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হন।