
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ভিডিও করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মো. এনামুল (৩৫) নামের এক প্রবাসী যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে। উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের তিনশুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে তাকে পেটানো হয়।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এনামুলের মৃত্যু হয়। নিহত এনামুল স্থানীয় গিয়াস উদ্দিনের একমাত্র ছেলে। তার চার বছরের একটি ছেলে রয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ জানুয়ারি (সোমবার) উপজেলার ভাকোয়াদী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এনআইডি স্মার্ট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম চলছিল। চাঁদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মো. ফরিদ (২২) স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে গেলে চাঁদপুর ইউনিয়ন
ছাত্রদলের ২০-৩০ জন নেতাকর্মী হামলা করেন। এতে গুরুতর আহত হন ফরিদ। মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা এনামুলের মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করে গুরুতর আহত করেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় স্বজনরা এনামুলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় আওলাদ হোসেন জানান, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুর দেড়টার দিকে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী এসে ফরিদকে ধরে একটি কক্ষে নিয়ে মারধর করেন। ওই ঘটনা এনামুল ভিডিও করেন। এ ঘটনায় এনামুলকে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং তার মোবাইল ছিনিয়ে নেন তারা। কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন
জানান, ছাত্রদলের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করায় ছাত্রদলের ছেলেরা এনামুলকে কিল, ঘুঁষি ও মারধর করেছে। এতে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা হবে। ওসি আরও জানান, এনামুল ৬ বছর মালয়েশিয়া থেকে কিছুদিন আগে দেশে এসেছেন। রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। উৎসুক জনতার মত তিনি ভিডিও ধারণ করেছিলেন, এটাই তার অপরাধ।
ছাত্রদলের ২০-৩০ জন নেতাকর্মী হামলা করেন। এতে গুরুতর আহত হন ফরিদ। মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা এনামুলের মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করে গুরুতর আহত করেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় স্বজনরা এনামুলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় আওলাদ হোসেন জানান, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুর দেড়টার দিকে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী এসে ফরিদকে ধরে একটি কক্ষে নিয়ে মারধর করেন। ওই ঘটনা এনামুল ভিডিও করেন। এ ঘটনায় এনামুলকে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং তার মোবাইল ছিনিয়ে নেন তারা। কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন
জানান, ছাত্রদলের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করায় ছাত্রদলের ছেলেরা এনামুলকে কিল, ঘুঁষি ও মারধর করেছে। এতে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা হবে। ওসি আরও জানান, এনামুল ৬ বছর মালয়েশিয়া থেকে কিছুদিন আগে দেশে এসেছেন। রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। উৎসুক জনতার মত তিনি ভিডিও ধারণ করেছিলেন, এটাই তার অপরাধ।