ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান নুর
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার একমাত্র গ্যারান্টি দাঁড়িপাল্লা: শফিকুল ইসলাম মাসুদ
মুক্তিযুদ্ধে হাসিনার দলের অংশগ্রহণ কম ছিল: রিজভী
মমতা ব্যানার্জিকে যে পরামর্শ দিলেন অলি
ছাত্রদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন
তন্ত্রমন্ত্রে কাজ হবে না, নির্বাচন আয়োজন করুন: মামুনুল হক
ঘোষণাপত্র নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকে বিএনপি-জামায়াতের প্রতিনিধি দল
ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ভিডিও করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মো. এনামুল (৩৫) নামের এক প্রবাসী যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে। উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের তিনশুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে তাকে পেটানো হয়।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এনামুলের মৃত্যু হয়। নিহত এনামুল স্থানীয় গিয়াস উদ্দিনের একমাত্র ছেলে। তার চার বছরের একটি ছেলে রয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ জানুয়ারি (সোমবার) উপজেলার ভাকোয়াদী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এনআইডি স্মার্ট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম চলছিল। চাঁদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মো. ফরিদ (২২) স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে গেলে চাঁদপুর ইউনিয়ন
ছাত্রদলের ২০-৩০ জন নেতাকর্মী হামলা করেন। এতে গুরুতর আহত হন ফরিদ। মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা এনামুলের মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করে গুরুতর আহত করেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় স্বজনরা এনামুলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় আওলাদ হোসেন জানান, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুর দেড়টার দিকে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী এসে ফরিদকে ধরে একটি কক্ষে নিয়ে মারধর করেন। ওই ঘটনা এনামুল ভিডিও করেন। এ ঘটনায় এনামুলকে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং তার মোবাইল ছিনিয়ে নেন তারা। কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন
জানান, ছাত্রদলের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করায় ছাত্রদলের ছেলেরা এনামুলকে কিল, ঘুঁষি ও মারধর করেছে। এতে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা হবে। ওসি আরও জানান, এনামুল ৬ বছর মালয়েশিয়া থেকে কিছুদিন আগে দেশে এসেছেন। রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। উৎসুক জনতার মত তিনি ভিডিও ধারণ করেছিলেন, এটাই তার অপরাধ।
ছাত্রদলের ২০-৩০ জন নেতাকর্মী হামলা করেন। এতে গুরুতর আহত হন ফরিদ। মারধরের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করার অভিযোগে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা এনামুলের মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করে গুরুতর আহত করেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় স্বজনরা এনামুলকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় আওলাদ হোসেন জানান, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুর দেড়টার দিকে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী এসে ফরিদকে ধরে একটি কক্ষে নিয়ে মারধর করেন। ওই ঘটনা এনামুল ভিডিও করেন। এ ঘটনায় এনামুলকে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং তার মোবাইল ছিনিয়ে নেন তারা। কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন
জানান, ছাত্রদলের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করায় ছাত্রদলের ছেলেরা এনামুলকে কিল, ঘুঁষি ও মারধর করেছে। এতে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা হবে। ওসি আরও জানান, এনামুল ৬ বছর মালয়েশিয়া থেকে কিছুদিন আগে দেশে এসেছেন। রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। উৎসুক জনতার মত তিনি ভিডিও ধারণ করেছিলেন, এটাই তার অপরাধ।